নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) আমরা ৩ দশমিক ৫১ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পেরেছি, যা এশিয়ায় সব দেশের ওপরে। এ মুহূর্তে আমাদের জিডিপির যে অবস্থা, তাতে আমরা এটি কাভার করতে পারব বলে আশা করি। জিডিপিতে আমরা ২০১৯-২০ অর্থবছরে যে অর্জন করেছি। এটা আমাদের আশা ছিল, অর্জন করতে পারব। বছরে একটা বড় অংশ আমরা অস্বাভাবিকভাবে পার করেছি। তবে শুধু আমরা না, অন্যান্য দেশও এভাবে পার করেছে।’
আজ বুধবার অর্থনৈতিক সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অনলাইন ব্রিফিংয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, রেমিট্যান্স কোনো জাদু নয়। তাই রেমিট্যান্স যে জায়গায় ছিল, সে জায়গায়ই থাকবে। তিনি বলেন, রেমিট্যান্স যদি জাদু হয়, তবে জাদু শেষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু রেমিট্যান্স তো জাদু নয়। সুতরাং, রেমিট্যান্স কখনো শেষ হবে না।
মুস্তফা কামাল বলেন, ২০১৯ সালে যখন আমরা রেমিট্যান্সের বিষয়ে প্রণোদনা দেওয়া শুরু করি, তখন থেকেই একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। তারা বলে আসছিল প্রণোদনা দিয়ে রেমিট্যান্স বাড়ানো যাবে না এবং এটা কখনো বাড়বে না। তারা বলেছিল, এটা সাময়িক, সাসটেইনেবল নয়। কিন্তু ২০১৯ সালে আমরা যখন প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছিলাম, তার আগে আমাদের রেমিট্যান্স ছিল প্রতি বছর ১৩ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার। আর ২ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার পর প্রথম বছরই আমরা সংগ্রহ করলাম ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় বছরে রেমিট্যান্স প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলারে চলে যায়, এটা অবিশ্বাস্য। রেমিট্যান্স ২৫ বিলিয়ন ডলার আসার পর এখন তারা বলছে, অনেক বেশি এসে গেছে।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ‘দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) আমরা ৩ দশমিক ৫১ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পেরেছি, যা এশিয়ায় সব দেশের ওপরে। এ মুহূর্তে আমাদের জিডিপির যে অবস্থা, তাতে আমরা এটি কাভার করতে পারব বলে আশা করি। জিডিপিতে আমরা ২০১৯-২০ অর্থবছরে যে অর্জন করেছি। এটা আমাদের আশা ছিল, অর্জন করতে পারব। বছরে একটা বড় অংশ আমরা অস্বাভাবিকভাবে পার করেছি। তবে শুধু আমরা না, অন্যান্য দেশও এভাবে পার করেছে।’
আজ বুধবার অর্থনৈতিক সংক্রান্ত এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অনলাইন ব্রিফিংয়ে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
অর্থমন্ত্রী বলেন, রেমিট্যান্স কোনো জাদু নয়। তাই রেমিট্যান্স যে জায়গায় ছিল, সে জায়গায়ই থাকবে। তিনি বলেন, রেমিট্যান্স যদি জাদু হয়, তবে জাদু শেষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু রেমিট্যান্স তো জাদু নয়। সুতরাং, রেমিট্যান্স কখনো শেষ হবে না।
মুস্তফা কামাল বলেন, ২০১৯ সালে যখন আমরা রেমিট্যান্সের বিষয়ে প্রণোদনা দেওয়া শুরু করি, তখন থেকেই একটি নির্দিষ্ট গোষ্ঠী এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। তারা বলে আসছিল প্রণোদনা দিয়ে রেমিট্যান্স বাড়ানো যাবে না এবং এটা কখনো বাড়বে না। তারা বলেছিল, এটা সাময়িক, সাসটেইনেবল নয়। কিন্তু ২০১৯ সালে আমরা যখন প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছিলাম, তার আগে আমাদের রেমিট্যান্স ছিল প্রতি বছর ১৩ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার। আর ২ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার পর প্রথম বছরই আমরা সংগ্রহ করলাম ১৮ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। দ্বিতীয় বছরে রেমিট্যান্স প্রায় ২৫ বিলিয়ন ডলারে চলে যায়, এটা অবিশ্বাস্য। রেমিট্যান্স ২৫ বিলিয়ন ডলার আসার পর এখন তারা বলছে, অনেক বেশি এসে গেছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫