নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে চিঠি দেওয়ার মাধ্যমে আগামী ১৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ৩৯টি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বুধবার বিকেল ৫টায় নির্বাচন কমিশনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ১৭ জুলাই থেকে প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হবে সংলাপ। প্রতিদিন আলাদা আলাদাভাবে সর্বোচ্চ চারটি দলের সঙ্গে সংলাপের আয়োজন করা হবে।
অশোক কুমার দেবনাথ জানান, সংলাপের জন্য যে সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে, তা অনুযায়ী ১৭ জুলাই জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) সঙ্গে সংলাপের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এবারের সংলাপ। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি—এই তিন দলের সঙ্গে দুই ঘণ্টা করে সংলাপ হবে বলে নির্ধারণ করা হয়েছে। বাকি সব দলের সঙ্গে এক ঘণ্টা করে সংলাপে বসবে ইসি। সব শেষে ৩১ জুলাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসার মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের সংলাপ।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সংলাপে নির্ধারিত কোনো আলোচ্যসূচি থাকছে না। উন্মুক্ত আলোচনা হবে। প্রতিটি নির্বাচন কমিশনই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে। এই কমিশনও সেই ধারা অব্যাহত রাখছে।’
গত কমিশনের আমলে দেখা গেছে সংলাপে যেসব সুপারিশ এসেছিল, সেগুলো মূলত বই আকারে প্রকাশ করেই দায়িত্ব সেরে ফেলেছিল ইসি। এগুলো বাস্তবায়নে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এবারও তেমন কিছু হবে কি না জানতে চাইলে অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘সময় হলে দেখা যাবে।’
আগামী ২০ জুলাই বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসবে বলে জানিয়েছে ইসি। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে বিশেষ কিছু করছেন কি না জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘সব দলকেই চিঠি দেওয়া হবে। সব দলই ইসির কাছে সমান।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে চিঠি দেওয়ার মাধ্যমে আগামী ১৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত ৩৯টি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বুধবার বিকেল ৫টায় নির্বাচন কমিশনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামী ১৭ জুলাই থেকে প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে শুরু হবে সংলাপ। প্রতিদিন আলাদা আলাদাভাবে সর্বোচ্চ চারটি দলের সঙ্গে সংলাপের আয়োজন করা হবে।
অশোক কুমার দেবনাথ জানান, সংলাপের জন্য যে সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে, তা অনুযায়ী ১৭ জুলাই জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) সঙ্গে সংলাপের মধ্য দিয়ে শুরু হবে এবারের সংলাপ। আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি—এই তিন দলের সঙ্গে দুই ঘণ্টা করে সংলাপ হবে বলে নির্ধারণ করা হয়েছে। বাকি সব দলের সঙ্গে এক ঘণ্টা করে সংলাপে বসবে ইসি। সব শেষে ৩১ জুলাই আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপে বসার মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের সংলাপ।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ‘সংলাপে নির্ধারিত কোনো আলোচ্যসূচি থাকছে না। উন্মুক্ত আলোচনা হবে। প্রতিটি নির্বাচন কমিশনই জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জাতীয় দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে। এই কমিশনও সেই ধারা অব্যাহত রাখছে।’
গত কমিশনের আমলে দেখা গেছে সংলাপে যেসব সুপারিশ এসেছিল, সেগুলো মূলত বই আকারে প্রকাশ করেই দায়িত্ব সেরে ফেলেছিল ইসি। এগুলো বাস্তবায়নে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। এবারও তেমন কিছু হবে কি না জানতে চাইলে অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘সময় হলে দেখা যাবে।’
আগামী ২০ জুলাই বিএনপির সঙ্গে সংলাপে বসবে বলে জানিয়েছে ইসি। বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে বিশেষ কিছু করছেন কি না জানতে চাইলে অশোক কুমার বলেন, ‘সব দলকেই চিঠি দেওয়া হবে। সব দলই ইসির কাছে সমান।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫