নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে নিহত সাতজন শ্রমিকের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিয়েছে এস আলম গ্রুপ। হাইকোর্টের নির্দেশে নিহত প্রত্যেক শ্রমিকের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে মোট ৩৫ লাখ টাকা দিয়েছেন তাঁরা। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন একক বেঞ্চে দাখিল করা হয়েছে।
এস আলম গ্রুপের আইনজীবী মোহাম্মদ আরশাদুর রহমান প্রতিবেদনটি দাখিল করেন। শ্রমিক নিহতের ঘটনায় রিট সংক্রান্ত একাধিক আইনজীবী বিষয়টি আজ রোববার গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তবে ওই ঘটনায় ডিসি ও এসপির নেতৃত্বে গঠিত দু’টি তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আদালতে দাখিল করার জন্য সময় চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার জানান, ডিসি ও এসপির নেতৃত্বে গঠিত দু’টি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিল করতে আদালত ৪৫ দিন সময় দিয়েছিলেন। আরও সময় চাওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ৪ মে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ওই ঘটনায় কেন বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে সরকারের প্রতি রুল জারি করা হয়।
পাশাপাশি ওই ঘটনায় পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের তদন্ত প্রতিবেদন, আহতদের চিকিৎসার সর্বশেষ তথ্য হাইকোর্টে দাখিল এবং শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
নিহত ও আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করে ছয়টি সংগঠনের পৃথক দুটি রিট আবেদনের ওপর প্রাথমিক শুনানি গ্রহণ করে হাইকোর্ট এ আদেশ দেন।
গত ১৭ এপ্রিল সকালে বাঁশখালীর পশ্চিম বড়ঘোনায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষ হয়। এতে তখন পাঁচ জন শ্রমিক নিহত হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। আহত হন অনেকে। এ ঘটনায় বাঁশখালী থানায় দুটি মামলা হয়। গত ২৮ এপ্রিল পাঁচটি মানবাধিকার সংগঠন একত্রে এ সংক্রান্তে একটি রিট আবেদন করেন। এর আগে আইন ও সালিস কেন্দ্র আরেকটি রিট করেন। পাঁচটি সংগঠন হচ্ছে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), নিজেরা করি, সেফটি অ্যান্ড রাইটস এবং অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি)।
রিটে নিহতদের প্রত্যেক পরিবারকে তিন কোটি টাকা ও আহতদের দুই কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়।
চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের শ্রমিকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে নিহত সাতজন শ্রমিকের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিয়েছে এস আলম গ্রুপ। হাইকোর্টের নির্দেশে নিহত প্রত্যেক শ্রমিকের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে মোট ৩৫ লাখ টাকা দিয়েছেন তাঁরা। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন একক বেঞ্চে দাখিল করা হয়েছে।
এস আলম গ্রুপের আইনজীবী মোহাম্মদ আরশাদুর রহমান প্রতিবেদনটি দাখিল করেন। শ্রমিক নিহতের ঘটনায় রিট সংক্রান্ত একাধিক আইনজীবী বিষয়টি আজ রোববার গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তবে ওই ঘটনায় ডিসি ও এসপির নেতৃত্বে গঠিত দু’টি তদন্ত কমিটির রিপোর্ট আদালতে দাখিল করার জন্য সময় চেয়ে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার জানান, ডিসি ও এসপির নেতৃত্বে গঠিত দু’টি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিল করতে আদালত ৪৫ দিন সময় দিয়েছিলেন। আরও সময় চাওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ৪ মে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত শ্রমিকদের প্রত্যেকের পরিবারকে পাঁচ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ওই ঘটনায় কেন বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে সরকারের প্রতি রুল জারি করা হয়।
পাশাপাশি ওই ঘটনায় পুলিশ ও জেলা প্রশাসকের তদন্ত প্রতিবেদন, আহতদের চিকিৎসার সর্বশেষ তথ্য হাইকোর্টে দাখিল এবং শ্রমিকদের নিরাপত্তা বিধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
নিহত ও আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করে ছয়টি সংগঠনের পৃথক দুটি রিট আবেদনের ওপর প্রাথমিক শুনানি গ্রহণ করে হাইকোর্ট এ আদেশ দেন।
গত ১৭ এপ্রিল সকালে বাঁশখালীর পশ্চিম বড়ঘোনায় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে পুলিশের সঙ্গে শ্রমিকদের সংঘর্ষ হয়। এতে তখন পাঁচ জন শ্রমিক নিহত হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। আহত হন অনেকে। এ ঘটনায় বাঁশখালী থানায় দুটি মামলা হয়। গত ২৮ এপ্রিল পাঁচটি মানবাধিকার সংগঠন একত্রে এ সংক্রান্তে একটি রিট আবেদন করেন। এর আগে আইন ও সালিস কেন্দ্র আরেকটি রিট করেন। পাঁচটি সংগঠন হচ্ছে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), নিজেরা করি, সেফটি অ্যান্ড রাইটস এবং অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এএলআরডি)।
রিটে নিহতদের প্রত্যেক পরিবারকে তিন কোটি টাকা ও আহতদের দুই কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫