নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের আট বিভাগেই ঢাকার মানের উন্নত হাসপাতাল করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অডিটোরিয়াম হলে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৭৪টি শেখ রাসেল স্ক্যানু (বিশেষায়িত নবজাতক সেবাকেন্দ্র) উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এ কথা জানান।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘ঢাকার পাশাপাশি দেশের প্রতিটি জেলা শহরের হাসপাতাল সেবা ব্যবস্থা মনিটরিং (পর্যবেক্ষণ) করার জন্য মন্ত্রণালয়ে দুটি টিম করা হয়েছে। ঢাকার বাইরে প্রতিটি হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। ঢাকার মানের উন্নত হাসপাতাল দেশের আট বিভাগেই করা হচ্ছে। এতে ঢাকার ওপর চাপ কমবে। এর সঙ্গে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে এমনভাবে সাজানোর পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে যে, এটি বাস্তবায়ন করার পর এই হাসপাতাল হবে সবচেয়ে বেশি রোগীর উন্নত চিকিৎসা সেবা দেওয়া দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ভালো ও আদর্শ চিকিৎসা কেন্দ্র।’
ফ্লোরে চিকিৎসা সেবা দেওয়া খুবই দুঃখজনক উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ সামাল দিতে না পেরে ফ্লোরেও চিকিৎসা সেবা দিতে হয়। সেবার বিষয়টি ঠিক থাকলেও এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি আর হতে দেওয়া যাবে না। বাংলাদেশের মানুষের জীবন মান উন্নত হয়েছে, গড় আয়ু অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ চলে গেছে। সেখানে সেবা পেতে ফ্লোরে থাকা খুবই কষ্টের কথা।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যদি ভালো চিকিৎসা দিতে পারে, থাইল্যান্ড চিকিৎসা সেবা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ করতে পারে, তাহলে আমরাও আমাদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে মানুষের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারব। একজন মানুষ অসুস্থ হয়ে চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসবে, সেই মানুষ হাসপাতাল থেকে কাঙ্ক্ষিত সেবা লাভ করবে এটিই স্বাভাবিক। এ জন্য কেউ চিকিৎসা নিতে এসে জায়গা না পেয়ে ফ্লোরে চিকিৎসা নেবে এটা অচিরেই বন্ধ করতে সব রকম কাজ করা হবে। এ জন্যই এবার আমরা মাঠে নেমে যাচ্ছি।’
জাহিদ মালেক বলেন, বর্তমানে দেশে বছরে ৯০ হাজার শিশু জন্মকালীন বিভিন্ন সমস্যায় মারা যায়। এদের ৫২ শতাংশই মারা যায় জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই। এই মৃত্যুর প্রায় সবই হয় বাড়িতে প্রসবের সময়ে। এ জন্যই শিশুর জন্মকালীন প্রতিটি মায়েদেরকে হাসপাতালে নেওয়া ও সরকারি চিকিৎসা সেবা দেওয়া উচিত।
শিশুদের জন্য স্ক্যানু সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশের প্রায় এক লাখ শিশুর জীবন রক্ষা করেছে এই সুবিধা। এ কারণে দেশের শিশু মৃত্যুহার এখন উল্লেখযোগ্য হারে কমতে শুরু করেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সভা শেষে দেশের ৫০টি জেলায় ৭৪টি স্ক্যানু উদ্বোধন করেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মুহ. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, বিএমএ সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাচিপ সভাপতি অধ্যাপক ইকবাল আর্সলান, ইউনিসেফের প্রতিনিধি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডা আহমেদুল কবীর প্রমুখ।
দেশের আট বিভাগেই ঢাকার মানের উন্নত হাসপাতাল করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অডিটোরিয়াম হলে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৭৪টি শেখ রাসেল স্ক্যানু (বিশেষায়িত নবজাতক সেবাকেন্দ্র) উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এ কথা জানান।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘ঢাকার পাশাপাশি দেশের প্রতিটি জেলা শহরের হাসপাতাল সেবা ব্যবস্থা মনিটরিং (পর্যবেক্ষণ) করার জন্য মন্ত্রণালয়ে দুটি টিম করা হয়েছে। ঢাকার বাইরে প্রতিটি হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। ঢাকার মানের উন্নত হাসপাতাল দেশের আট বিভাগেই করা হচ্ছে। এতে ঢাকার ওপর চাপ কমবে। এর সঙ্গে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে এমনভাবে সাজানোর পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে যে, এটি বাস্তবায়ন করার পর এই হাসপাতাল হবে সবচেয়ে বেশি রোগীর উন্নত চিকিৎসা সেবা দেওয়া দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ভালো ও আদর্শ চিকিৎসা কেন্দ্র।’
ফ্লোরে চিকিৎসা সেবা দেওয়া খুবই দুঃখজনক উল্লেখ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ সামাল দিতে না পেরে ফ্লোরেও চিকিৎসা সেবা দিতে হয়। সেবার বিষয়টি ঠিক থাকলেও এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। এটি আর হতে দেওয়া যাবে না। বাংলাদেশের মানুষের জীবন মান উন্নত হয়েছে, গড় আয়ু অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে, মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ চলে গেছে। সেখানে সেবা পেতে ফ্লোরে থাকা খুবই কষ্টের কথা।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যদি ভালো চিকিৎসা দিতে পারে, থাইল্যান্ড চিকিৎসা সেবা দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ করতে পারে, তাহলে আমরাও আমাদের চিকিৎসা সেবা দিয়ে মানুষের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারব। একজন মানুষ অসুস্থ হয়ে চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসবে, সেই মানুষ হাসপাতাল থেকে কাঙ্ক্ষিত সেবা লাভ করবে এটিই স্বাভাবিক। এ জন্য কেউ চিকিৎসা নিতে এসে জায়গা না পেয়ে ফ্লোরে চিকিৎসা নেবে এটা অচিরেই বন্ধ করতে সব রকম কাজ করা হবে। এ জন্যই এবার আমরা মাঠে নেমে যাচ্ছি।’
জাহিদ মালেক বলেন, বর্তমানে দেশে বছরে ৯০ হাজার শিশু জন্মকালীন বিভিন্ন সমস্যায় মারা যায়। এদের ৫২ শতাংশই মারা যায় জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই। এই মৃত্যুর প্রায় সবই হয় বাড়িতে প্রসবের সময়ে। এ জন্যই শিশুর জন্মকালীন প্রতিটি মায়েদেরকে হাসপাতালে নেওয়া ও সরকারি চিকিৎসা সেবা দেওয়া উচিত।
শিশুদের জন্য স্ক্যানু সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশের প্রায় এক লাখ শিশুর জীবন রক্ষা করেছে এই সুবিধা। এ কারণে দেশের শিশু মৃত্যুহার এখন উল্লেখযোগ্য হারে কমতে শুরু করেছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী সভা শেষে দেশের ৫০টি জেলায় ৭৪টি স্ক্যানু উদ্বোধন করেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মুহ. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, বিএমএ সভাপতি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাচিপ সভাপতি অধ্যাপক ইকবাল আর্সলান, ইউনিসেফের প্রতিনিধি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) ডা আহমেদুল কবীর প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫