অনলাইন ডেস্ক
সরকারি কর্মকর্তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নীতিমালা পরিপন্থী কাজ করায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানকে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের দুর্নীতি অনুসন্ধানের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।
মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেন, ‘তদারককারী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন থেকে তাঁকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখির কারণে তাঁকে কারণ দর্শানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এই পরিচালক বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট দুর্নীতি অনুসন্ধানের দায়িত্বে ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনুসন্ধান সম্পর্কিত তথ্যাদি প্রকাশ করার কারণে তাঁকে প্রত্যাহার করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখির কারণে তাঁকে কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছি।’
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের লকারে অভিযান চালানো দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া কাজী সায়েমুজ্জামানের বিভিন্ন মন্তব্যের বিষয়ে আপত্তি জানানো হয়। গত সপ্তাহে এই চিঠি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ের পরিচালক।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়—এ ধরনের মন্তব্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারসংক্রান্ত নীতিমালার পরিপন্থী।
চিঠিতে বলা হয়েছে, কাজী সায়েমুজ্জামান বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধারণাপ্রসূত বিভিন্ন মন্তব্য করে যাচ্ছেন। এ ধরনের মন্তব্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জারি করা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারসংক্রান্ত নীতিমালার পরিপন্থী। চিঠির সঙ্গে কাজী সায়েমুজ্জামানের দেওয়া বিভিন্ন মন্তব্যও যুক্ত করে দেওয়া হয়।
গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকে অভিযান চালায় দুদক। বাংলাদেশ ব্যাংকে গিয়ে সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে কোনো লকার খুঁজে পায়নি তাঁরা। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান যে ২৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধানের জন্য এসেছিলাম, তাঁদের নামে কোনো লকার পাওয়া যায়নি।’
তবে আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক।
সরকারি কর্মকর্তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার নীতিমালা পরিপন্থী কাজ করায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানকে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের দুর্নীতি অনুসন্ধানের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।
মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বলেন, ‘তদারককারী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন থেকে তাঁকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখির কারণে তাঁকে কারণ দর্শানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এই পরিচালক বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট দুর্নীতি অনুসন্ধানের দায়িত্বে ছিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনুসন্ধান সম্পর্কিত তথ্যাদি প্রকাশ করার কারণে তাঁকে প্রত্যাহার করছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখালেখির কারণে তাঁকে কারণ দর্শানোর চিঠি দিয়েছি।’
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের লকারে অভিযান চালানো দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া কাজী সায়েমুজ্জামানের বিভিন্ন মন্তব্যের বিষয়ে আপত্তি জানানো হয়। গত সপ্তাহে এই চিঠি পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ের পরিচালক।
চিঠিতে বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়—এ ধরনের মন্তব্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারসংক্রান্ত নীতিমালার পরিপন্থী।
চিঠিতে বলা হয়েছে, কাজী সায়েমুজ্জামান বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ধারণাপ্রসূত বিভিন্ন মন্তব্য করে যাচ্ছেন। এ ধরনের মন্তব্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জারি করা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারসংক্রান্ত নীতিমালার পরিপন্থী। চিঠির সঙ্গে কাজী সায়েমুজ্জামানের দেওয়া বিভিন্ন মন্তব্যও যুক্ত করে দেওয়া হয়।
গতকাল রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকে অভিযান চালায় দুদক। বাংলাদেশ ব্যাংকে গিয়ে সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ ২৫ কর্মকর্তার নামে কোনো লকার খুঁজে পায়নি তাঁরা। অভিযান শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া দুদক পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান যে ২৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগের ভিত্তিতে অনুসন্ধানের জন্য এসেছিলাম, তাঁদের নামে কোনো লকার পাওয়া যায়নি।’
তবে আরও বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে। আদালতের অনুমোদনের ভিত্তিতে পরবর্তী অভিযান চালাবে দুদক।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১৮ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১৯ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১৯ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১৯ দিন আগে