গোলযোগপূর্ণ পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ভ্রমণে নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এলেও এই নিষেধাজ্ঞা এখনো বলবৎ আছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভ্রমণ সংক্রান্ত একটি এক্স অ্যাকাউন্টে প্রকাশ করা তালিকায় বাংলাদেশকে এখনো লেভেল-ফোর (ভ্রমণ নিষিদ্ধ) অবস্থানে দেখা গেছে।
এক্সের পোস্টে তালিকাটি প্রকাশ করে বলা হয়েছে, আমরা এক থেকে চার পর্যন্ত লেভেল করার মধ্য দিয়ে ভ্রমণ পরামর্শ দিয়ে থাকি। চার নম্বর লেভেল মানে—ভ্রমণ করা নিষেধ। জীবন ঝুঁকির সম্ভাবনার কারণে এটি সর্বোচ্চ পরামর্শের স্তর। ভ্রমণ পরিকল্পনার আগে আপনার গন্তব্যের বিষয়ে ভ্রমণ পরামর্শ জেনে নিন।
প্রকাশিত তালিকাটিতে বাংলাদেশের সঙ্গে সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ অন্যান্য দেশের মধ্যে রয়েছে—আফগানিস্তান, বেলারুশ, বুরকিনা ফাসো, মিয়ানমার, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, হাইতি, ইরান, ইরাক, লেবানন, লিবিয়া, মালি, উত্তর কোরিয়া, রাশিয়া, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সুদান, সিরিয়া, ইউক্রেন, ভেনেজুয়েলা ও ইয়েমেন।
তালিকার সঙ্গে সংযুক্ত মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভ্রমণ পরামর্শক সংস্থার লিংকে প্রবেশ করে দেখা গেছে, ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থানটি সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছিল গত ৫ আগস্ট। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উৎখাত করার জন্য ছাত্র-জনতা এক হয়ে গণভবন ঘেরাও করার কর্মসূচি দিয়েছিল সেদিন। যদিও ওই দিনই শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান।
বাংলাদেশে ভ্রমণ সংক্রান্ত দিক নির্দেশনায় সেদিন জরুরি নয় এমন বিভাগে কর্মরত সব মার্কিন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বাংলাদেশ ত্যাগ করার আদেশ দিয়েছিল। বলা হয়েছিল, ঢাকায় চলমান নাগরিক অস্থিরতার কারণে যাত্রীদের বাংলাদেশে ভ্রমণ করা উচিত নয়। ঢাকা শহর, এর পার্শ্ববর্তী এলাকা এবং সারা বাংলাদেশে সহিংস সংঘর্ষ হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী মোতায়েন রয়েছে। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি ৫ আগস্ট সাময়িকভাবে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। ভবিষ্যতের ফ্লাইটের অবস্থা নিশ্চিত করতে যাত্রীদের তাদের এয়ারলাইনসের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
সন্ত্রাসী হামলা সামান্য বা কোনো সতর্কতা ছাড়াই ঘটতে পারে বলেও সতর্ক করা হয় ওই নির্দেশিকায়। সন্ত্রাসীরা সর্বজনীন এলাকা যেমন—পর্যটন স্থান, পরিবহন কেন্দ্র, বাজার/শপিং মল, রেস্তোরাঁ, উপাসনালয়, স্কুল ক্যাম্পাস এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালাতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়।
নির্দেশিকায় বাংলাদেশে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিদের বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক সমাবেশ এড়িয়ে চলার পরামর্শও দেওয়া হয়। ঘটনাগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে চোখ রাখা এবং সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা সাজাতে বলা হয়। আরও বলা হয়, কোনো ডাকাতির চেষ্টাকে শারীরিকভাবে প্রতিহত করবেন না। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে নিরাপদ এলাকায় গিয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে সংঘটিত অপরাধের বর্ণনা দিন। এ ছাড়া ফেসবুক ও এক্সে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুসরণ করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
সতর্ক করা হয় বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি নিয়েও।
গোলযোগপূর্ণ পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ভ্রমণে নাগরিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এলেও এই নিষেধাজ্ঞা এখনো বলবৎ আছে। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভ্রমণ সংক্রান্ত একটি এক্স অ্যাকাউন্টে প্রকাশ করা তালিকায় বাংলাদেশকে এখনো লেভেল-ফোর (ভ্রমণ নিষিদ্ধ) অবস্থানে দেখা গেছে।
এক্সের পোস্টে তালিকাটি প্রকাশ করে বলা হয়েছে, আমরা এক থেকে চার পর্যন্ত লেভেল করার মধ্য দিয়ে ভ্রমণ পরামর্শ দিয়ে থাকি। চার নম্বর লেভেল মানে—ভ্রমণ করা নিষেধ। জীবন ঝুঁকির সম্ভাবনার কারণে এটি সর্বোচ্চ পরামর্শের স্তর। ভ্রমণ পরিকল্পনার আগে আপনার গন্তব্যের বিষয়ে ভ্রমণ পরামর্শ জেনে নিন।
প্রকাশিত তালিকাটিতে বাংলাদেশের সঙ্গে সর্বোচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ অন্যান্য দেশের মধ্যে রয়েছে—আফগানিস্তান, বেলারুশ, বুরকিনা ফাসো, মিয়ানমার, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক, হাইতি, ইরান, ইরাক, লেবানন, লিবিয়া, মালি, উত্তর কোরিয়া, রাশিয়া, সোমালিয়া, দক্ষিণ সুদান, সুদান, সিরিয়া, ইউক্রেন, ভেনেজুয়েলা ও ইয়েমেন।
তালিকার সঙ্গে সংযুক্ত মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভ্রমণ পরামর্শক সংস্থার লিংকে প্রবেশ করে দেখা গেছে, ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থানটি সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছিল গত ৫ আগস্ট। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উৎখাত করার জন্য ছাত্র-জনতা এক হয়ে গণভবন ঘেরাও করার কর্মসূচি দিয়েছিল সেদিন। যদিও ওই দিনই শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান।
বাংলাদেশে ভ্রমণ সংক্রান্ত দিক নির্দেশনায় সেদিন জরুরি নয় এমন বিভাগে কর্মরত সব মার্কিন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বাংলাদেশ ত্যাগ করার আদেশ দিয়েছিল। বলা হয়েছিল, ঢাকায় চলমান নাগরিক অস্থিরতার কারণে যাত্রীদের বাংলাদেশে ভ্রমণ করা উচিত নয়। ঢাকা শহর, এর পার্শ্ববর্তী এলাকা এবং সারা বাংলাদেশে সহিংস সংঘর্ষ হয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী মোতায়েন রয়েছে। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি ৫ আগস্ট সাময়িকভাবে কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে। ভবিষ্যতের ফ্লাইটের অবস্থা নিশ্চিত করতে যাত্রীদের তাদের এয়ারলাইনসের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত।
সন্ত্রাসী হামলা সামান্য বা কোনো সতর্কতা ছাড়াই ঘটতে পারে বলেও সতর্ক করা হয় ওই নির্দেশিকায়। সন্ত্রাসীরা সর্বজনীন এলাকা যেমন—পর্যটন স্থান, পরিবহন কেন্দ্র, বাজার/শপিং মল, রেস্তোরাঁ, উপাসনালয়, স্কুল ক্যাম্পাস এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালাতে পারে বলেও উল্লেখ করা হয়।
নির্দেশিকায় বাংলাদেশে অবস্থানরত মার্কিন নাগরিদের বিক্ষোভ এবং রাজনৈতিক সমাবেশ এড়িয়ে চলার পরামর্শও দেওয়া হয়। ঘটনাগুলো সম্পর্কে সচেতন থাকতে স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে চোখ রাখা এবং সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা সাজাতে বলা হয়। আরও বলা হয়, কোনো ডাকাতির চেষ্টাকে শারীরিকভাবে প্রতিহত করবেন না। এ ধরনের ঘটনা ঘটলে নিরাপদ এলাকায় গিয়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছে সংঘটিত অপরাধের বর্ণনা দিন। এ ছাড়া ফেসবুক ও এক্সে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুসরণ করারও পরামর্শ দেওয়া হয়।
সতর্ক করা হয় বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি নিয়েও।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫