নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ হত্যার জবাব চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি দেশটির দেওয়া প্রতিবেদনেরও সমালোচনা করেছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রে চলা ইসরায়েলবিরোধী মিছিলে পুলিশের হামলার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ওপর মানবাধিকার রিপোর্ট লেখে কিন্তু আয়নায় নিজেদের চেহারা দেখে না।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমেরিকায় ইসরায়েলবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের হামলার ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেই দেশে মানবাধিকার কতটুকু আছে, সেটাই প্রশ্ন। কথা বলার স্বাধীনতা কতটুকু আছে, সেটাই প্রশ্ন। অন্যায়ের প্রতিবাদ করার অধিকার কতটুকু আছে, সেটাই প্রশ্ন। বাংলাদেশের ওপর মানবাধিকারে রিপোর্ট লেখে, নিজেদের আয়নায় চেহারা দেখে না। তারা যেভাবে আচরণ করে, সেইভাবে আমাদের পুলিশ তো করেনি। ধৈর্যের পরিচয় দিতে গিয়ে উল্টো বিএনপির হাতে মাইর খেয়েছে। আজকে আমেরিকার কোনো পুলিশের ওপর যদি কোনো দলের লোক হাত দিত তখন তারা কী করত? প্রতিনিয়ত আমাকে হত্যা করবে, আমাদের ক্ষমতা থেকে হটাবে, আবার ১৫ আগস্ট ঘটাবে। তা আমরা অনবরত শুনেই আসছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের বাঙালি মারা গেছে। সেই দিনও দুজন মারা গেল। আমি প্রতিবাদ জানাই। তারা জীবন-জীবিকার জন্য গেছে। কিন্তু তাদের এইভাবে হত্যা করবে কেন? তারা তো কোনো অপরাধ করেনি। বাচ্চা ছেলেও তাদের হাত থেকে রেহাই পায় না। মাজুর ব্যক্তি যে হাঁটতে পারে না, প্রেসিডেন্টকে কি বলেছে এ জন্য ঘরে ঢুকে তাঁকে হত্যা করেছে। কী জবাব দেবে? যারা এখন মানবাধিকারের গীত গায় এবং বাংলাদেশের মানবাধিকার খুঁজে বেড়ায়। তারা কী জবাব দেবে। আমি সেই জবাব চাই। মানবাধিকার সংস্থা, বিচার বিভাগ, যারা আমাদের নিষেধাজ্ঞা দেয়, আমাদের ওপর খবরদারি করে, তাদের কাছে জবাব চাই। সেখানে আমার বাঙালি কেন মারা যাবে? ওই রকম ছোট্ট একটা শিশুকে মায়ের কোল থেকে নিয়ে হত্যা করা, শিক্ষকদের ওপর নির্যাতন করা এর জবাব আমরা চাই। এটা তো সম্পূর্ণ মানবাধিকার লঙ্ঘন করা।’
গত মার্চ মাসে নিউইয়র্কের কুইন্সে পুলিশের উইন রোজারিও এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত হয়।
বাংলাদেশের পুলিশ ধৈর্যের পরিচয় দেয় বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৩-১৪ সালে পুলিশের ওপর হামলা সকলেই দেখেছে। বেশি দূর যেতে হবে না, এই ২৮ অক্টোবর বিএনপি যে ঘটনা ঘটাল। মানুষ হত্যা, রেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারা। সেগুলো তো তারা করেছে। বেচারা পুলিশদের দোষটা কই? তাদের ওপর লাঠিসোঁটা দিয়ে হামলা তো কল্পনা করা যায় না। অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ ফাঁড়িতে আগুন, হাসপাতালে আক্রমণ। ইহুদিরা যেভাবে ফিলিস্তিনে ঘটিয়েছে, ঠিক তেমনি বিএনপি বাংলাদেশে ঘটিয়েছে। এটা ভোলা ঠিক না।
আওয়ামী লীগ সভাপতি তাঁর বক্তব্যে বিএনপিসহ সমমনাদের সরকারবিরোধী আন্দোলনের সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের দুর্ভাগ্য যে, আমাদের দেশের কিছু রাজনৈতিক নেতা দেউলিয়াপূর্ণ, যাঁরা একেবারে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া—এঁদের কিছু বক্তব্য আর আমাদের দেশের কিছু আছে বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করেন, সেই তথাকথিত বুদ্ধিজীবী অনবরত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গিবত গাচ্ছে এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে যে, এ দেশের অতি বাম, অতি ডান সবই এখন এক হয়ে গেছে, এটা কীভাবে হলো আমি জানি না। এই দুই মেরু এক হয়েও সারাক্ষণ শুনি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করতে হবে। অপরাধটা কী আমাদের?’
তিনি বলেন, নির্বাচন ও ভোটের অধিকার নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলে তাদের জন্মটাই কোথায়? অবৈধভাবে হত্যা-ক্যু, ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারীদের পকেট থেকে তৈরি করা যে রাজনৈতিক দল তাদের কাছে এখন গণতন্ত্রের ছবক শুনতে হয়, ভোটের অধিকারের কথা শুনতে হয়। যারা হ্যাঁ/না ভোটের মাধ্যমে মানুষের ভোট চুরি শুরু করেছিল।
বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘এখনো একটা দল যার কোনো মাথামুণ্ডু নেই। তাদের যিনি চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি। দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও সাজাপ্রাপ্ত আসামি, দেশান্তরি। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি, সেই সুবাদে সারাক্ষণ অনলাইনে শুধু নির্দেশ দেয়। সেই সিদ্ধান্তেরও ঠিক-ঠিকানা নেই। আজকে এরে বহিষ্কার করে, আবার তারে দলে ভিড়াই নেয়। কালকে আবার ওরে বহিষ্কার করে দলে ভিড়াই নেয়। তাদের কোনো সিদ্ধান্তও নাই।’
আওয়ামী লীগের অধীনে বিএনপির নির্বাচন বর্জনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের অধীনে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলার কে তারা? যাদের জন্মই হয়েছে ভোট চুরির মাধ্যমে, তারা আবার প্রশ্ন করে কীভাবে? জনগণ বলুক। দেশের মানুষ তো শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পেরে খুশি। হ্যাঁ, এলাকায় এলাকায় স্থানীয়ভাবে কিছু সমস্যা হয়।’
দাবদাহে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি বৃষ্টি হবে।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ হত্যার জবাব চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি দেশটির দেওয়া প্রতিবেদনেরও সমালোচনা করেছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রে চলা ইসরায়েলবিরোধী মিছিলে পুলিশের হামলার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ওপর মানবাধিকার রিপোর্ট লেখে কিন্তু আয়নায় নিজেদের চেহারা দেখে না।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমেরিকায় ইসরায়েলবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের হামলার ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেই দেশে মানবাধিকার কতটুকু আছে, সেটাই প্রশ্ন। কথা বলার স্বাধীনতা কতটুকু আছে, সেটাই প্রশ্ন। অন্যায়ের প্রতিবাদ করার অধিকার কতটুকু আছে, সেটাই প্রশ্ন। বাংলাদেশের ওপর মানবাধিকারে রিপোর্ট লেখে, নিজেদের আয়নায় চেহারা দেখে না। তারা যেভাবে আচরণ করে, সেইভাবে আমাদের পুলিশ তো করেনি। ধৈর্যের পরিচয় দিতে গিয়ে উল্টো বিএনপির হাতে মাইর খেয়েছে। আজকে আমেরিকার কোনো পুলিশের ওপর যদি কোনো দলের লোক হাত দিত তখন তারা কী করত? প্রতিনিয়ত আমাকে হত্যা করবে, আমাদের ক্ষমতা থেকে হটাবে, আবার ১৫ আগস্ট ঘটাবে। তা আমরা অনবরত শুনেই আসছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের বাঙালি মারা গেছে। সেই দিনও দুজন মারা গেল। আমি প্রতিবাদ জানাই। তারা জীবন-জীবিকার জন্য গেছে। কিন্তু তাদের এইভাবে হত্যা করবে কেন? তারা তো কোনো অপরাধ করেনি। বাচ্চা ছেলেও তাদের হাত থেকে রেহাই পায় না। মাজুর ব্যক্তি যে হাঁটতে পারে না, প্রেসিডেন্টকে কি বলেছে এ জন্য ঘরে ঢুকে তাঁকে হত্যা করেছে। কী জবাব দেবে? যারা এখন মানবাধিকারের গীত গায় এবং বাংলাদেশের মানবাধিকার খুঁজে বেড়ায়। তারা কী জবাব দেবে। আমি সেই জবাব চাই। মানবাধিকার সংস্থা, বিচার বিভাগ, যারা আমাদের নিষেধাজ্ঞা দেয়, আমাদের ওপর খবরদারি করে, তাদের কাছে জবাব চাই। সেখানে আমার বাঙালি কেন মারা যাবে? ওই রকম ছোট্ট একটা শিশুকে মায়ের কোল থেকে নিয়ে হত্যা করা, শিক্ষকদের ওপর নির্যাতন করা এর জবাব আমরা চাই। এটা তো সম্পূর্ণ মানবাধিকার লঙ্ঘন করা।’
গত মার্চ মাসে নিউইয়র্কের কুইন্সে পুলিশের উইন রোজারিও এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত হয়।
বাংলাদেশের পুলিশ ধৈর্যের পরিচয় দেয় বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৩-১৪ সালে পুলিশের ওপর হামলা সকলেই দেখেছে। বেশি দূর যেতে হবে না, এই ২৮ অক্টোবর বিএনপি যে ঘটনা ঘটাল। মানুষ হত্যা, রেলে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারা। সেগুলো তো তারা করেছে। বেচারা পুলিশদের দোষটা কই? তাদের ওপর লাঠিসোঁটা দিয়ে হামলা তো কল্পনা করা যায় না। অ্যাম্বুলেন্স, পুলিশ ফাঁড়িতে আগুন, হাসপাতালে আক্রমণ। ইহুদিরা যেভাবে ফিলিস্তিনে ঘটিয়েছে, ঠিক তেমনি বিএনপি বাংলাদেশে ঘটিয়েছে। এটা ভোলা ঠিক না।
আওয়ামী লীগ সভাপতি তাঁর বক্তব্যে বিএনপিসহ সমমনাদের সরকারবিরোধী আন্দোলনের সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের দুর্ভাগ্য যে, আমাদের দেশের কিছু রাজনৈতিক নেতা দেউলিয়াপূর্ণ, যাঁরা একেবারে রাজনৈতিকভাবে দেউলিয়া—এঁদের কিছু বক্তব্য আর আমাদের দেশের কিছু আছে বুদ্ধি বেচে জীবিকা নির্বাহ করেন, সেই তথাকথিত বুদ্ধিজীবী অনবরত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গিবত গাচ্ছে এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে যে, এ দেশের অতি বাম, অতি ডান সবই এখন এক হয়ে গেছে, এটা কীভাবে হলো আমি জানি না। এই দুই মেরু এক হয়েও সারাক্ষণ শুনি আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাত করতে হবে। অপরাধটা কী আমাদের?’
তিনি বলেন, নির্বাচন ও ভোটের অধিকার নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলে তাদের জন্মটাই কোথায়? অবৈধভাবে হত্যা-ক্যু, ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলকারীদের পকেট থেকে তৈরি করা যে রাজনৈতিক দল তাদের কাছে এখন গণতন্ত্রের ছবক শুনতে হয়, ভোটের অধিকারের কথা শুনতে হয়। যারা হ্যাঁ/না ভোটের মাধ্যমে মানুষের ভোট চুরি শুরু করেছিল।
বিএনপির সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘এখনো একটা দল যার কোনো মাথামুণ্ডু নেই। তাদের যিনি চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি। দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানও সাজাপ্রাপ্ত আসামি, দেশান্তরি। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি, সেই সুবাদে সারাক্ষণ অনলাইনে শুধু নির্দেশ দেয়। সেই সিদ্ধান্তেরও ঠিক-ঠিকানা নেই। আজকে এরে বহিষ্কার করে, আবার তারে দলে ভিড়াই নেয়। কালকে আবার ওরে বহিষ্কার করে দলে ভিড়াই নেয়। তাদের কোনো সিদ্ধান্তও নাই।’
আওয়ামী লীগের অধীনে বিএনপির নির্বাচন বর্জনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের অধীনে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলার কে তারা? যাদের জন্মই হয়েছে ভোট চুরির মাধ্যমে, তারা আবার প্রশ্ন করে কীভাবে? জনগণ বলুক। দেশের মানুষ তো শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিতে পেরে খুশি। হ্যাঁ, এলাকায় এলাকায় স্থানীয়ভাবে কিছু সমস্যা হয়।’
দাবদাহে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি বৃষ্টি হবে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫