নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার পর আরেক আতঙ্কের নাম ডেঙ্গু। দেশে ডেঙ্গু রোগীদের প্রায় ৮৯ শতাংশই রাজধানী ঢাকায়। সবচেয়ে কম রোগী রয়েছে রংপুরে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৬ হাজার ২২২ জন। এদের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আক্রান্ত হয় ১৪ হাজার ৩৪৫ জন। যা শতকরা শনাক্তের হার দাঁড়ায় ৮৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ। দেশের আটটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী ঢাকা বিভাগে ৯৪৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৬৭ জন, খুলনায় ২১০ জন, ময়মনসিংহে ১১৩ জন, সিলেটে ৩৫ জন, রাজশাহীতে দুইজন এ রংপুর বিভাগে মাত্র একজন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন এ বছর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত সোমবার সকাল আটটা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল আটটা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ২৪৬ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২১১ জন এবং বাইরে ৩৫ জন। আগেরদিন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন ২৭৫ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ২১১ জন এবং বাইরে ছিল ৬৪ জন।
চলতি বছর ১ জানুয়ারি থেকে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সর্বমোট ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৬ হাজার ২২২ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন ১৫ হাজার ১৩২ জন। এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫৯ জন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী ভর্তি আছেন ১ হাজার ৩১ জন এবং ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৩৬ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২১ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ৮৬৬ জন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩২ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১১ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ২ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৪ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ জনসহ মোট ৮১ জন। এরা সবাই সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ায় সরকার ছয়টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল প্রস্তুত করলেও বাস্তবে চারটিতে কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। নামকাওয়াস্তে হাসপাতাল প্রস্তুত করায় অনেকের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে। বিশেষ করে অনেক রোগীর স্বজনেরা হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে আসায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে।
করোনার পর আরেক আতঙ্কের নাম ডেঙ্গু। দেশে ডেঙ্গু রোগীদের প্রায় ৮৯ শতাংশই রাজধানী ঢাকায়। সবচেয়ে কম রোগী রয়েছে রংপুরে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৬ হাজার ২২২ জন। এদের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আক্রান্ত হয় ১৪ হাজার ৩৪৫ জন। যা শতকরা শনাক্তের হার দাঁড়ায় ৮৮ দশমিক ৪৩ শতাংশ। দেশের আটটি বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী ঢাকা বিভাগে ৯৪৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৬৭ জন, খুলনায় ২১০ জন, ময়মনসিংহে ১১৩ জন, সিলেটে ৩৫ জন, রাজশাহীতে দুইজন এ রংপুর বিভাগে মাত্র একজন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন এ বছর।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, গত সোমবার সকাল আটটা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল আটটা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ২৪৬ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২১১ জন এবং বাইরে ৩৫ জন। আগেরদিন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন ২৭৫ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ২১১ জন এবং বাইরে ছিল ৬৪ জন।
চলতি বছর ১ জানুয়ারি থেকে ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে সর্বমোট ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৬ হাজার ২২২ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন ১৫ হাজার ১৩২ জন। এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৫৯ জন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগী ভর্তি আছেন ১ হাজার ৩১ জন এবং ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৩৬ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২১ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ৫ হাজার ৮৬৬ জন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩২ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১১ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ২ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১৪ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ জনসহ মোট ৮১ জন। এরা সবাই সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ায় সরকার ছয়টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল প্রস্তুত করলেও বাস্তবে চারটিতে কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। নামকাওয়াস্তে হাসপাতাল প্রস্তুত করায় অনেকের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে। বিশেষ করে অনেক রোগীর স্বজনেরা হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে আসায় তাদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা গেছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫