নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পাসপোর্ট অধিদফতরে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নথিপত্র তলব করেছেন হাইকোর্ট। ১৫ আগস্ট তাঁর জন্মদিন পালন করার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে এই তলব করা হয়েছে।
আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মামুনুর রশীদের পক্ষে আইনজীবী নাহিদ সুলতানা জুথি এই রিট আবেদনটি দায়ের করেন। নাহিদ সুলতানা জুথি আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইকোর্ট বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দাখিল করা হয়েছে। তিনি জানান, ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী। দীর্ঘদিন ধরে এই দিনে বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন করা হচ্ছে। এটি একটি ভুয়া জন্মদিন উল্লেখ করে রিট আবেদনকারী আইনজীবী বলেন, তাঁর (খালেদা জিয়ার) জন্মদিন পালনকে বেআইনি ঘোষণা করার জন্য এই রিট দায়ের করা হয়েছে।
পরে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে রিট আবেদনের ওপর শুনানি হয়। নাহিদ সুলতানা জুথি রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন। সরকার পক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
জানা গেছে, রিট আবেদনে খালেদা জিয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সনদ, জন্মনিবন্ধনের সনদ ও পাসপোর্ট আদালতে দাখিল করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। তার জন্মদিন পালন করাকে কেন আইনের আওতায় আনা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারিরও আবেদন জানানো হয়েছে রিটে।
রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, গুলশান থানার ওসি ও খালেদা জিয়াকে বিবাদী করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
আদালত শুনানি শেষে শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পাসপোর্ট অধিদফতরে থাকা খালেদা জিয়ার নথিপত্র তলব করেছেন। জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্টে জন্মদিন পালন করা খালেদা জিয়ার জন্মতারিখ বিভিন্ন নথিতে ভিন্ন কি-না বা সমন্বয়হীন কেন, মূলত তারই ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত। আগামী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে এসব নথি আদালতে দাখিল ও ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ভুয়া জন্মদিন পালন করার অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার একাধিক জন্মদিন নিয়ে ১৯৯৭ সালে দুটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর ম্যাট্রিক পরীক্ষার মার্কশিট অনুযায়ী তাঁর জন্ম তারিখ ১৯৪৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর। ১৯৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী তাঁর জন্মদিন ১৯৪৫ সালের ১৯ আগস্ট। তার বিয়ের কাবিননামায় জন্মদিন ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্ট। সর্বশেষ ২০০১ সালে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট অনুযায়ী তার জন্মদিন ১৯৪৬ সালের ৫ আগস্ট। বিভিন্ন মাধ্যমে তার পাঁচটি জন্মদিন পাওয়া গেলেও কোথাও ১৫ আগস্ট জন্মদিন পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় তিনি পাঁচটি জন্মদিনের একটিও পালন না করে ১৯৯৬ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী দিন জাতীয় শোক দিবসে আনন্দ-উৎসব করে জন্মদিন পালন করে আসছেন। শুধু বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সুনাম ক্ষুণ্নের জন্য তিনি জন্মদিন পালন করেন। এই অভিযোগে ২০১৬ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে মানহানির অভিযোগে মামলাটি করেন।
ঢাকা: শিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পাসপোর্ট অধিদফতরে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নথিপত্র তলব করেছেন হাইকোর্ট। ১৫ আগস্ট তাঁর জন্মদিন পালন করার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে এই তলব করা হয়েছে।
আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মামুনুর রশীদের পক্ষে আইনজীবী নাহিদ সুলতানা জুথি এই রিট আবেদনটি দায়ের করেন। নাহিদ সুলতানা জুথি আজকের পত্রিকাকে বলেন, হাইকোর্ট বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দাখিল করা হয়েছে। তিনি জানান, ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী। দীর্ঘদিন ধরে এই দিনে বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন করা হচ্ছে। এটি একটি ভুয়া জন্মদিন উল্লেখ করে রিট আবেদনকারী আইনজীবী বলেন, তাঁর (খালেদা জিয়ার) জন্মদিন পালনকে বেআইনি ঘোষণা করার জন্য এই রিট দায়ের করা হয়েছে।
পরে বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চে রিট আবেদনের ওপর শুনানি হয়। নাহিদ সুলতানা জুথি রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন। সরকার পক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।
জানা গেছে, রিট আবেদনে খালেদা জিয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতার সব সনদ, জন্মনিবন্ধনের সনদ ও পাসপোর্ট আদালতে দাখিল করার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। তার জন্মদিন পালন করাকে কেন আইনের আওতায় আনা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারিরও আবেদন জানানো হয়েছে রিটে।
রিটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, গুলশান থানার ওসি ও খালেদা জিয়াকে বিবাদী করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
আদালত শুনানি শেষে শেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও পাসপোর্ট অধিদফতরে থাকা খালেদা জিয়ার নথিপত্র তলব করেছেন। জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্টে জন্মদিন পালন করা খালেদা জিয়ার জন্মতারিখ বিভিন্ন নথিতে ভিন্ন কি-না বা সমন্বয়হীন কেন, মূলত তারই ব্যাখ্যা চেয়েছেন আদালত। আগামী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে এসব নথি আদালতে দাখিল ও ব্যাখ্যা প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ভুয়া জন্মদিন পালন করার অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার একাধিক জন্মদিন নিয়ে ১৯৯৭ সালে দুটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর ম্যাট্রিক পরীক্ষার মার্কশিট অনুযায়ী তাঁর জন্ম তারিখ ১৯৪৬ সালের ৫ সেপ্টেম্বর। ১৯৯১ সালে প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী তাঁর জন্মদিন ১৯৪৫ সালের ১৯ আগস্ট। তার বিয়ের কাবিননামায় জন্মদিন ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্ট। সর্বশেষ ২০০১ সালে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট অনুযায়ী তার জন্মদিন ১৯৪৬ সালের ৫ আগস্ট। বিভিন্ন মাধ্যমে তার পাঁচটি জন্মদিন পাওয়া গেলেও কোথাও ১৫ আগস্ট জন্মদিন পাওয়া যায়নি। এ অবস্থায় তিনি পাঁচটি জন্মদিনের একটিও পালন না করে ১৯৯৬ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী দিন জাতীয় শোক দিবসে আনন্দ-উৎসব করে জন্মদিন পালন করে আসছেন। শুধু বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সুনাম ক্ষুণ্নের জন্য তিনি জন্মদিন পালন করেন। এই অভিযোগে ২০১৬ সালের ৩০ আগস্ট ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গাজী জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে মানহানির অভিযোগে মামলাটি করেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫