নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের পাবলিক ও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় খুলতে পারবে। তবে শর্ত হলো, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ সবাইকে টিকার আওতায় আসতে হবে। খোলার পর মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধি। সে জন্য খোলার আগে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া ও না-দেওয়ার পূর্ণাঙ্গ চিত্র ছক আকারে ইউজিসিতে পাঠাতে হবে। এই হিসাব সন্তোষজনক হলে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার অনুমোদন দিতে পারবে ইউজিসি।
তবে যাঁদের টিকা কার্যক্রম শেষ হবে না, তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখতে হবে। দীর্ঘ দেড় বছর প্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সামনে একমাত্র চ্যালেঞ্জ শিক্ষার্থীদের টিকাদান সম্পন্ন করা। এই লক্ষ্যে নানা পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও এখনো টিকার জন্য নিবন্ধন করেননি তাঁদের তালিকা আগামী সাত দিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারী জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও টিকা নিতে পারেননি তাঁদের টিকাদান সহজ করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোকে টিকাদানকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সব জেলায় একটি বা প্রয়োজনে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কারিগরি সহায়তায় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে শুধু শিক্ষার্থী ও শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য টিকাদানকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনা করা হবে। যাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই কিন্তু বয়স ১৮ পেরিয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাঁদের একটি তালিকা তৈরি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। এরপর মন্ত্রণালয়ে তাঁদের জন্য দ্রুততম সময়ে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সহযোগিতা চাইবে।
এদিকে প্রায় দেড় বছর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ফলে হল ও ভবনের ছোটখাটো সংস্কার, মেরামত ও ধোয়ামোছার জন্য সরকার ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। ইউজিসি সেগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী বণ্টন করে দিয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও ক্যাম্পাস খোলার পুরোপুরি প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে।
ইউজিসি সচিব (দায়িত্বপ্রাপ্ত) ড. ফেরদৌস জামান আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের প্রায় সোয়া দুই লাখ শিক্ষার্থী টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন, তার মধ্যে দেড় লাখের মতো শিক্ষার্থী টিকা নিয়েছেন। এ সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, ২০ আগস্ট পর্যন্ত দেশে প্রাথমিকের ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৮৮৩ শিক্ষক-কর্মচারীর মধ্যে টিকা পেয়েছেন ৩ লাখ ৩ হাজার ৩১৯ জন। সে হিসেবে প্রাথমিকের ৮৪ ভাগ শিক্ষক-কর্মচারী টিকার আওতায় এসেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার পর অতি দ্রুত প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে চায় সরকার। সংক্রমণের হার কত শতাংশ হলে স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া হবে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে ১ সেপ্টেম্বর ফের কারিগরি কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বসবে দুই মন্ত্রণালয়।
দেশের পাবলিক ও স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় খুলতে পারবে। তবে শর্ত হলো, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ সবাইকে টিকার আওতায় আসতে হবে। খোলার পর মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধি। সে জন্য খোলার আগে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া ও না-দেওয়ার পূর্ণাঙ্গ চিত্র ছক আকারে ইউজিসিতে পাঠাতে হবে। এই হিসাব সন্তোষজনক হলে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার অনুমোদন দিতে পারবে ইউজিসি।
তবে যাঁদের টিকা কার্যক্রম শেষ হবে না, তাঁদের বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখতে হবে। দীর্ঘ দেড় বছর প্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সামনে একমাত্র চ্যালেঞ্জ শিক্ষার্থীদের টিকাদান সম্পন্ন করা। এই লক্ষ্যে নানা পদক্ষেপ নেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও এখনো টিকার জন্য নিবন্ধন করেননি তাঁদের তালিকা আগামী সাত দিনের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পাঠাতে বলা হয়েছে।
এ ছাড়া, বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারী জাতীয় পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও টিকা নিতে পারেননি তাঁদের টিকাদান সহজ করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোকে টিকাদানকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সব জেলায় একটি বা প্রয়োজনে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কারিগরি সহায়তায় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে শুধু শিক্ষার্থী ও শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য টিকাদানকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনা করা হবে। যাঁদের জাতীয় পরিচয়পত্র নেই কিন্তু বয়স ১৮ পেরিয়ে গেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাঁদের একটি তালিকা তৈরি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে। এরপর মন্ত্রণালয়ে তাঁদের জন্য দ্রুততম সময়ে জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সহযোগিতা চাইবে।
এদিকে প্রায় দেড় বছর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ফলে হল ও ভবনের ছোটখাটো সংস্কার, মেরামত ও ধোয়ামোছার জন্য সরকার ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছিল। ইউজিসি সেগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী বণ্টন করে দিয়েছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও ক্যাম্পাস খোলার পুরোপুরি প্রস্তুতির কথা জানিয়েছে।
ইউজিসি সচিব (দায়িত্বপ্রাপ্ত) ড. ফেরদৌস জামান আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের প্রায় সোয়া দুই লাখ শিক্ষার্থী টিকার জন্য নিবন্ধন করেছেন, তার মধ্যে দেড় লাখের মতো শিক্ষার্থী টিকা নিয়েছেন। এ সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, ২০ আগস্ট পর্যন্ত দেশে প্রাথমিকের ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৮৮৩ শিক্ষক-কর্মচারীর মধ্যে টিকা পেয়েছেন ৩ লাখ ৩ হাজার ৩১৯ জন। সে হিসেবে প্রাথমিকের ৮৪ ভাগ শিক্ষক-কর্মচারী টিকার আওতায় এসেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার পর অতি দ্রুত প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে চায় সরকার। সংক্রমণের হার কত শতাংশ হলে স্কুল-কলেজ খুলে দেওয়া হবে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে ১ সেপ্টেম্বর ফের কারিগরি কমিটির সঙ্গে বৈঠকে বসবে দুই মন্ত্রণালয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২১ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২১ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২১ দিন আগে