সৈয়দ ঋয়াদ, ঢাকা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সর্বোচ্চ পদে সংখ্যার পরিবর্তন আনা, বিতর্কিত নিয়োগের ধারা বাতিল এবং নজরদারি সংস্থাটিকে রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রভাবমুক্ত রাখার সুপারিশ করবে সংশ্লিষ্ট সংস্কার কমিশন। কমিশনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, দুদক আইন ২০০৪-এ তিন সদস্যের কমিশন গঠনের যে বিধান রয়েছে, কমিশনের সক্ষমতা ও গতিশীলতা তথা কার্যকারিতা বাড়াতে তা পরিবর্তনের সুপারিশ করবে সংস্কার কমিশন। তাদের প্রতিবেদনে তিনের পরিবর্তে পাঁচ সদস্যের কমিশন গঠনের সুপারিশ করা হবে।
অন্যান্য সম্ভাব্য সুপারিশের মধ্যে রয়েছে— দুদকের নিজস্ব প্রসিকিউশন থাকার বিধানের যথাযথ বাস্তবায়ন, দুদক কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি বিধির বিতর্কিত ৫৪ ধারা বাতিল, সংস্থাটিতে জেঁকে বসা আমলাতন্ত্র ও রাজনৈতিক প্রভাব কমানো, সচিবের হাতে দেওয়া তদন্তকারী কর্মকর্তা বদলির নিরঙ্কুশ ক্ষমতা হ্রাস করা ইত্যাদি।
দুদকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বলে আসছেন চাকরিবিধির ৫৪(২) ধারা নিয়ে তারা সব সময় আতঙ্কের মধ্যে থাকেন। এতে কোনো রকম নোটিশ ছাড়া তিন মাসের বেতন দিয়ে চাকরিচ্যুত করার বিধান রয়েছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভাষ্য, এ ধারার কারণে সংস্থাটির কর্মীদের স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান ও তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা দুরূহ।
জানতে চাইলে দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুদককে আরও কার্যকর করতে কমিশনের আইন ও বিধিতে যেসব সংস্কার করা প্রয়োজন, সেসব বিষয়ে সুপারিশ প্রতিবেদন আকারে তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। এর মধ্যে কমিশনের পরিসর বড় হতে পারে।’
সংস্কার কমিশনের প্রধান আরও বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকসহ তাদের কাজ এখনো চলছে। দুদককে ঢেলে সাজাতে তারা বিভিন্ন সুপারিশ পাচ্ছেন। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করা হবে।
সংস্কার কমিশনের সুপারিশে দুদকের নেতৃত্ব নির্বাচনে বাছাই কমিটির স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, কমিশনের আমলানির্ভরতা কমানো, সংস্থাটির আধুনিকায়নের জন্য পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল করা, দুর্নীতিসংক্রান্ত অন্যান্য আইনকে দুদকের তফসিলে সম্পৃক্ত করা, দুর্নীতি দমনে বাধা সৃষ্টি করে—এমন ধারা ও বিধি সংস্কার করার প্রস্তাবও থাকছে।
আইনে থাকলেও দুদকের নিজস্ব কোনো স্থায়ী প্রসিকিউশন ইউনিট নেই। এ কারণে সংস্থাটির নিজস্ব কোনো আইনজীবী নেই। সরকারের পরিবর্তনের ফলে প্যানেলের আইনজীবীর পরিবর্তন হয়। সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে তাই দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির জন্য স্থায়ী নিজস্ব প্রসিকিউশন গঠনের প্রস্তাব থাকছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সর্বোচ্চ পদে সংখ্যার পরিবর্তন আনা, বিতর্কিত নিয়োগের ধারা বাতিল এবং নজরদারি সংস্থাটিকে রাজনৈতিক ও আমলাতান্ত্রিক প্রভাবমুক্ত রাখার সুপারিশ করবে সংশ্লিষ্ট সংস্কার কমিশন। কমিশনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, দুদক আইন ২০০৪-এ তিন সদস্যের কমিশন গঠনের যে বিধান রয়েছে, কমিশনের সক্ষমতা ও গতিশীলতা তথা কার্যকারিতা বাড়াতে তা পরিবর্তনের সুপারিশ করবে সংস্কার কমিশন। তাদের প্রতিবেদনে তিনের পরিবর্তে পাঁচ সদস্যের কমিশন গঠনের সুপারিশ করা হবে।
অন্যান্য সম্ভাব্য সুপারিশের মধ্যে রয়েছে— দুদকের নিজস্ব প্রসিকিউশন থাকার বিধানের যথাযথ বাস্তবায়ন, দুদক কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি বিধির বিতর্কিত ৫৪ ধারা বাতিল, সংস্থাটিতে জেঁকে বসা আমলাতন্ত্র ও রাজনৈতিক প্রভাব কমানো, সচিবের হাতে দেওয়া তদন্তকারী কর্মকর্তা বদলির নিরঙ্কুশ ক্ষমতা হ্রাস করা ইত্যাদি।
দুদকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বলে আসছেন চাকরিবিধির ৫৪(২) ধারা নিয়ে তারা সব সময় আতঙ্কের মধ্যে থাকেন। এতে কোনো রকম নোটিশ ছাড়া তিন মাসের বেতন দিয়ে চাকরিচ্যুত করার বিধান রয়েছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভাষ্য, এ ধারার কারণে সংস্থাটির কর্মীদের স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে অনুসন্ধান ও তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা দুরূহ।
জানতে চাইলে দুদক সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুদককে আরও কার্যকর করতে কমিশনের আইন ও বিধিতে যেসব সংস্কার করা প্রয়োজন, সেসব বিষয়ে সুপারিশ প্রতিবেদন আকারে তৈরি করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। এর মধ্যে কমিশনের পরিসর বড় হতে পারে।’
সংস্কার কমিশনের প্রধান আরও বলেন, অংশীজনদের সঙ্গে বৈঠকসহ তাদের কাজ এখনো চলছে। দুদককে ঢেলে সাজাতে তারা বিভিন্ন সুপারিশ পাচ্ছেন। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করা হবে।
সংস্কার কমিশনের সুপারিশে দুদকের নেতৃত্ব নির্বাচনে বাছাই কমিটির স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, কমিশনের আমলানির্ভরতা কমানো, সংস্থাটির আধুনিকায়নের জন্য পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল করা, দুর্নীতিসংক্রান্ত অন্যান্য আইনকে দুদকের তফসিলে সম্পৃক্ত করা, দুর্নীতি দমনে বাধা সৃষ্টি করে—এমন ধারা ও বিধি সংস্কার করার প্রস্তাবও থাকছে।
আইনে থাকলেও দুদকের নিজস্ব কোনো স্থায়ী প্রসিকিউশন ইউনিট নেই। এ কারণে সংস্থাটির নিজস্ব কোনো আইনজীবী নেই। সরকারের পরিবর্তনের ফলে প্যানেলের আইনজীবীর পরিবর্তন হয়। সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে তাই দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির জন্য স্থায়ী নিজস্ব প্রসিকিউশন গঠনের প্রস্তাব থাকছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫