নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রশাসনে বিদ্যমান ক্যাডার সার্ভিস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেছেন, ‘নানা ক্যাডারে বিভক্ত আমলাতন্ত্র কি প্রয়োজন? আদৌ কি ক্যাডার সিস্টেমের দরকার আছে? যে ব্যক্তি যে কাজে দক্ষ সেই ব্যক্তি সেই কাজে দায়িত্ব পালন করবে। এ জন্য আমাদের ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফার্মগেট বাংলাদেশ প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন সমিতির (বিএসটিডি) মিলনায়তনে ‘স্ট্রাকচার অব ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্স ইন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস: ইটস ইভালুয়েশন সিন্স ১৯৭৭’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক ব্যক্তি, বাঙালি ও কিউরিয়াস ব্যক্তি হিসেবে আমার কিছু অভিব্যক্তি আছে। যা আমি সাহস করে বলে ফেলি। আমাদের ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে। বিসিএস প্রশাসন ও ইকোনমিক ক্যাডার এক হওয়ায় কাজের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কাজের অনেক ক্ষতি হয়েছে।’
সাবেক এই বিসিএস ক্যাডার বলেন, ‘যখন সার্ভিসে ছিলাম, গ্রামে কাজ করেছি, এখনো করি। ক্যাডারে যখন ছিলাম তখন প্রতিবন্ধকতা ছিল। রাজনীতির ক্ষেত্রে কিন্তু নেই। আমি এখন সহজে মানুষের সঙ্গে মিশতে পারি। নানা ক্যাডারে বিভক্ত আমলাতন্ত্রের কী প্রয়োজন? তবে সার্ভিস থাকবে। যে যার দায়িত্ব পালন করবে। ডাক্তারেরা ডাক্তারের দায়িত্ব পালন করবে। যে ব্যক্তি যে কাজে দক্ষ সেই ব্যক্তি সেই কাজে দায়িত্ব পালন করবে। জোর করে কারও ওপর কাজ চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়।’
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘স্বীকৃত উন্নত দেশ আমেরিকা-ইউরোপে কি এই ক্যাডার সিস্টেম আছে? ব্রিটিশরা কি ক্যাডার সার্ভিসে কাজ করে? তাঁরা যদি ক্যাডার সার্ভিস না রেখে ভালো পারফর্ম করে, তাহলে আমরা কেন পারব না। আমাদের কৃষক ও শ্রমিকের কি ক্যাডার আছে? তাঁরা কিন্তু অনেক ভালো করছে। আমাদেরও ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে। পাকিস্তান, ভারত বাংলাদেশে ক্যাডার সিস্টেম আছে ভয়ংকরভাবে। আমি নিজেও কিন্তু ক্যাডারের মানুষ। তারপরও, ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে।’
বিএসটিডির প্রেসিডেন্ট এম জানিবুল হকের সভাপতিত্বে সেমিনারে অংশ নেন বিএসটিডির মহাসচিব এম খায়রুল কবীর, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএসটিডির নির্বাহী সদস্য বেগম সালেহা বেগম প্রমুখ।
দেশের প্রশাসনে বিদ্যমান ক্যাডার সার্ভিস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেছেন, ‘নানা ক্যাডারে বিভক্ত আমলাতন্ত্র কি প্রয়োজন? আদৌ কি ক্যাডার সিস্টেমের দরকার আছে? যে ব্যক্তি যে কাজে দক্ষ সেই ব্যক্তি সেই কাজে দায়িত্ব পালন করবে। এ জন্য আমাদের ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ফার্মগেট বাংলাদেশ প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন সমিতির (বিএসটিডি) মিলনায়তনে ‘স্ট্রাকচার অব ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্স ইন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস: ইটস ইভালুয়েশন সিন্স ১৯৭৭’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক ব্যক্তি, বাঙালি ও কিউরিয়াস ব্যক্তি হিসেবে আমার কিছু অভিব্যক্তি আছে। যা আমি সাহস করে বলে ফেলি। আমাদের ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে। বিসিএস প্রশাসন ও ইকোনমিক ক্যাডার এক হওয়ায় কাজের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের কাজের অনেক ক্ষতি হয়েছে।’
সাবেক এই বিসিএস ক্যাডার বলেন, ‘যখন সার্ভিসে ছিলাম, গ্রামে কাজ করেছি, এখনো করি। ক্যাডারে যখন ছিলাম তখন প্রতিবন্ধকতা ছিল। রাজনীতির ক্ষেত্রে কিন্তু নেই। আমি এখন সহজে মানুষের সঙ্গে মিশতে পারি। নানা ক্যাডারে বিভক্ত আমলাতন্ত্রের কী প্রয়োজন? তবে সার্ভিস থাকবে। যে যার দায়িত্ব পালন করবে। ডাক্তারেরা ডাক্তারের দায়িত্ব পালন করবে। যে ব্যক্তি যে কাজে দক্ষ সেই ব্যক্তি সেই কাজে দায়িত্ব পালন করবে। জোর করে কারও ওপর কাজ চাপিয়ে দেওয়া উচিত নয়।’
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘স্বীকৃত উন্নত দেশ আমেরিকা-ইউরোপে কি এই ক্যাডার সিস্টেম আছে? ব্রিটিশরা কি ক্যাডার সার্ভিসে কাজ করে? তাঁরা যদি ক্যাডার সার্ভিস না রেখে ভালো পারফর্ম করে, তাহলে আমরা কেন পারব না। আমাদের কৃষক ও শ্রমিকের কি ক্যাডার আছে? তাঁরা কিন্তু অনেক ভালো করছে। আমাদেরও ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে। পাকিস্তান, ভারত বাংলাদেশে ক্যাডার সিস্টেম আছে ভয়ংকরভাবে। আমি নিজেও কিন্তু ক্যাডারের মানুষ। তারপরও, ক্যাডার নিয়ে চিন্তা করার প্রয়োজন আছে।’
বিএসটিডির প্রেসিডেন্ট এম জানিবুল হকের সভাপতিত্বে সেমিনারে অংশ নেন বিএসটিডির মহাসচিব এম খায়রুল কবীর, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহ, বিএসটিডির নির্বাহী সদস্য বেগম সালেহা বেগম প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৩ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৩ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৩ দিন আগে