কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাকারী ও জলবায়ু সংরক্ষণ আন্দোলনের কর্মীদের ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে অভিযুক্ত করা ‘মারাত্মক রকম বাড়াবাড়ি’ বলে উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘের এক বিশেষজ্ঞ। চলতি মাসের শুরুতে বাংলাদেশে ১০ দিন সফর শেষে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষজ্ঞ আয়ান ফ্রাই বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
সফরকালে জলবায়ু সংরক্ষণ আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে আলাপের সূত্রে সংবাদ সম্মেলনে আয়ান ফ্রাই বলেন, ‘কয়লাভিত্তিক নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাকারীদের বিরুদ্ধে সরকার মামলা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে বোঝা যায়, জলবায়ু আন্দোলনের কর্মীদের কণ্ঠরোধ করতে সরকার ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) ব্যবহার করছে। এটা বাড়াবাড়ি। ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে অভিহিত না হয়ে নিজের মতপ্রকাশ করার অধিকার মানুষের আছে।’
আয়ান ফ্রাই বলেন, তিনি নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেছেন, যাঁরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। বন কাটা, জমি দখল ও পানীয় জলের অভাবে তাঁদের প্রথাগত জীবনযাত্রা হুমকির সম্মুখীন বলেও তাঁরা জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞকে জানান। এসব জনগোষ্ঠীর মানুষকে সরকার ‘আদিবাসী’ হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করায় তাঁদের অধিকারগুলোও অবহেলিত রয়ে গেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণামে লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দুর্ভোগে পড়েছে উল্লেখ করে জাতিসংঘের এ বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘মানুষ গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাচ্ছে। আশ্রয় নিচ্ছে বস্তিতে, যেখানে নিজেদের মৌলিক অধিকারগুলো থেকে তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছে। নারী ও শিশুরা এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হচ্ছে।’
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কাটাতে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক তহবিল দরকার বলে উল্লেখ করে আয়ান ফ্রাই বলেন, ‘আবহাওয়ার বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতির বোঝা বাংলাদেশ একা বয়ে বেড়াতে বাধ্য হওয়া সমীচীন নয়। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক তহবিল গঠন করা দরকার।’
কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাকারী ও জলবায়ু সংরক্ষণ আন্দোলনের কর্মীদের ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে অভিযুক্ত করা ‘মারাত্মক রকম বাড়াবাড়ি’ বলে উল্লেখ করেছেন জাতিসংঘের এক বিশেষজ্ঞ। চলতি মাসের শুরুতে বাংলাদেশে ১০ দিন সফর শেষে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সম্পর্কিত মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষজ্ঞ আয়ান ফ্রাই বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।
সফরকালে জলবায়ু সংরক্ষণ আন্দোলনের কর্মীদের সঙ্গে আলাপের সূত্রে সংবাদ সম্মেলনে আয়ান ফ্রাই বলেন, ‘কয়লাভিত্তিক নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিরোধিতাকারীদের বিরুদ্ধে সরকার মামলা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে বোঝা যায়, জলবায়ু আন্দোলনের কর্মীদের কণ্ঠরোধ করতে সরকার ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিএসএ) ব্যবহার করছে। এটা বাড়াবাড়ি। ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে অভিহিত না হয়ে নিজের মতপ্রকাশ করার অধিকার মানুষের আছে।’
আয়ান ফ্রাই বলেন, তিনি নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেছেন, যাঁরা নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন। বন কাটা, জমি দখল ও পানীয় জলের অভাবে তাঁদের প্রথাগত জীবনযাত্রা হুমকির সম্মুখীন বলেও তাঁরা জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞকে জানান। এসব জনগোষ্ঠীর মানুষকে সরকার ‘আদিবাসী’ হিসেবে মেনে নিতে অস্বীকার করায় তাঁদের অধিকারগুলোও অবহেলিত রয়ে গেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের পরিণামে লাখ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দুর্ভোগে পড়েছে উল্লেখ করে জাতিসংঘের এ বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘মানুষ গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে যাচ্ছে। আশ্রয় নিচ্ছে বস্তিতে, যেখানে নিজেদের মৌলিক অধিকারগুলো থেকে তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছে। নারী ও শিশুরা এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হচ্ছে।’
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কাটাতে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক তহবিল দরকার বলে উল্লেখ করে আয়ান ফ্রাই বলেন, ‘আবহাওয়ার বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট ক্ষয়ক্ষতির বোঝা বাংলাদেশ একা বয়ে বেড়াতে বাধ্য হওয়া সমীচীন নয়। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক তহবিল গঠন করা দরকার।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫