নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অসদাচরণের দায়ে তিন বিচারককে ‘তিরস্কার’ দণ্ড দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি তিন বিচারকের তিরস্কার নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। তিন বিচারক হলেন—রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক এম আলী আহমেদ এবং আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুজ্জামান ও মো. মাহমুদুল হাসান।
গত ৬ জুলাই জারি করা প্রজ্ঞাপনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক ডেপুটি রেজিস্ট্রার (যুগ্ম জেলা জজ) বর্তমানে আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত কর্মকর্তা মো. মাহমুদুল হাসান সম্পর্কে বলা হয়, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা, ২০১৭ এর বিধি ২ (চ) মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগের দায়ে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে বিভাগীয় মামলা নম্বর ৩ / ২০১৯ রুজু করা হয়। ব্যক্তিগত শুনানি শেষে তাঁকে এ অভিযোগের দায়ে ‘তিরস্কার’ দণ্ড আরোপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে সুপ্রিম কোর্ট সরকারের সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করে।
পরদিন ৭ জুলাই পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। জামালপুর জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সাবেক বিচারক বর্তমানে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) এম আলী আহমেদের বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা, ২০১৭ এর বিধি ২ (চ) মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগের দায়ে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে বিভাগীয় মামলা নম্বর ১ / ২০২১ রুজু করা হয়। ব্যক্তিগত শুনানি শেষে তাঁকে এ অভিযোগের দায়ে ‘তিরস্কার’ দণ্ড আরোপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে সুপ্রিম কোর্ট সরকারের সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করে।
এ ছাড়া যশোরের সাবেক জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার বর্তমানে আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুজ্জামানের বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর বিধি ৩ (বি) ও ৩ (ডি) অনুযায়ী যথাক্রমে ‘অসদাচরণ’ ও ‘দুর্নীতি’র অভিযোগে বিভাগীয় মোকদ্দমা নম্বর ৩ / ২০১৭ রুজু করা হয়। কারণ দর্শানোর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর লিখিত জবাব, ব্যক্তিগত শুনানিতে বক্তব্য, বিভাগীয় মোকদ্দমার তদন্তকারী কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র পর্যালোচনায় তাঁর বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাই সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের আলোকে মাহমুদুল হাসানকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর বিধি ৪ (২) (এ) অনুযায়ী ‘তিরস্কার’ দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অসদাচরণের দায়ে তিন বিচারককে ‘তিরস্কার’ দণ্ড দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি তিন বিচারকের তিরস্কার নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়। তিন বিচারক হলেন—রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক এম আলী আহমেদ এবং আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুজ্জামান ও মো. মাহমুদুল হাসান।
গত ৬ জুলাই জারি করা প্রজ্ঞাপনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাবেক ডেপুটি রেজিস্ট্রার (যুগ্ম জেলা জজ) বর্তমানে আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত কর্মকর্তা মো. মাহমুদুল হাসান সম্পর্কে বলা হয়, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা, ২০১৭ এর বিধি ২ (চ) মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগের দায়ে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে বিভাগীয় মামলা নম্বর ৩ / ২০১৯ রুজু করা হয়। ব্যক্তিগত শুনানি শেষে তাঁকে এ অভিযোগের দায়ে ‘তিরস্কার’ দণ্ড আরোপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে সুপ্রিম কোর্ট সরকারের সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করে।
পরদিন ৭ জুলাই পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। জামালপুর জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের সাবেক বিচারক বর্তমানে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) এম আলী আহমেদের বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা, ২০১৭ এর বিধি ২ (চ) মোতাবেক ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগের দায়ে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে বিভাগীয় মামলা নম্বর ১ / ২০২১ রুজু করা হয়। ব্যক্তিগত শুনানি শেষে তাঁকে এ অভিযোগের দায়ে ‘তিরস্কার’ দণ্ড আরোপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে সুপ্রিম কোর্ট সরকারের সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করে।
এ ছাড়া যশোরের সাবেক জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার বর্তমানে আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুজ্জামানের বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর বিধি ৩ (বি) ও ৩ (ডি) অনুযায়ী যথাক্রমে ‘অসদাচরণ’ ও ‘দুর্নীতি’র অভিযোগে বিভাগীয় মোকদ্দমা নম্বর ৩ / ২০১৭ রুজু করা হয়। কারণ দর্শানোর পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর লিখিত জবাব, ব্যক্তিগত শুনানিতে বক্তব্য, বিভাগীয় মোকদ্দমার তদন্তকারী কর্মকর্তার তদন্ত প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র পর্যালোচনায় তাঁর বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগ প্রমাণিত হয়। তাই সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের আলোকে মাহমুদুল হাসানকে সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫ এর বিধি ৪ (২) (এ) অনুযায়ী ‘তিরস্কার’ দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২০ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২০ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২০ দিন আগে