নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রতিবন্ধী মানুষদের অন্তর্ভুক্ত করায় তারাও আজ বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সুইজারল্যান্ডের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জেনেভায় শুরু হওয়া দুই দিনের জাতিসংঘের ‘কনভেনশন অন দ্য রাইটস অব পারসন্স উইথ ডিজ-অ্যাবিলিটিস’বিষয়ক কমিটির ২৭তম অধিবেশনের প্রথম দিনে দেশভিত্তিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মো. মুস্তাফিজুর রহমান, সমাজকল্যাণ সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, জাতিসংঘে দেশের উপস্থায়ী প্রতিনিধি সঞ্চিতা হক ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মন্ত্রীর সঙ্গে অধিবেশনে যোগ দিয়েছেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে প্রতিবন্ধী সব মানুষকে দারিদ্র্যমোচনসহ সব জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। পাশাপাশি তাঁর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অটিজম এবং স্নায়বিক ও মানসিক ব্যাধির চিকিৎসা, সেবা উন্নয়ন, গবেষণা এবং এ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।’
প্রতিবন্ধী মানুষদের সমাজের মূলধারায় নিয়ে আসতে সরকার প্রতিবন্ধী ভাতা বৃদ্ধি, প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার সম্প্রসারণ, প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ এবং তাদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য সুলভ করতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে দেশের আইন-কানুনের বিবরণ তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার প্রণীত প্রতিবন্ধী মানুষের অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩; নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজ-অ্যাবিলিটিস প্রোটেকশন ট্রাস্ট অ্যাক্ট, ২০১৩; বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল অ্যাক্ট, ২০১৮; মানসিক স্বাস্থ্য আইন, ২০১৮—এসব আইন প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী মানুষের অধিকার নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে।’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এতিম অটিস্টিক শিশুদের দায়দায়িত্ব সরকারের—এমন ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে সাময়িকভাবে আশ্রয়প্রাপ্ত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য নোয়াখালীর ভাসানচরে নির্মিত ক্যাম্পেও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে।’
ড. হাছান মাহমুদের বক্তব্য শেষে তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা কনভেনশন কমিটি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ২০০৭ সালে প্রতিবন্ধী মানুষের অধিকার রক্ষাসংক্রান্ত জাতিসংঘের কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে এবং নিয়মিত দেশভিত্তিক পর্যালোচনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশবিষয়ক প্রথম পর্যালোচনাটি এই অধিবেশনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সম্মেলন শেষে ২৭ আগস্ট ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন তথ্যমন্ত্রী।
জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রতিবন্ধী মানুষদের অন্তর্ভুক্ত করায় তারাও আজ বাংলাদেশের উন্নয়নের অংশীদার বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সুইজারল্যান্ডের স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জেনেভায় শুরু হওয়া দুই দিনের জাতিসংঘের ‘কনভেনশন অন দ্য রাইটস অব পারসন্স উইথ ডিজ-অ্যাবিলিটিস’বিষয়ক কমিটির ২৭তম অধিবেশনের প্রথম দিনে দেশভিত্তিক পর্যালোচনায় বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
জেনেভায় জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মো. মুস্তাফিজুর রহমান, সমাজকল্যাণ সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, জাতিসংঘে দেশের উপস্থায়ী প্রতিনিধি সঞ্চিতা হক ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মন্ত্রীর সঙ্গে অধিবেশনে যোগ দিয়েছেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে প্রতিবন্ধী সব মানুষকে দারিদ্র্যমোচনসহ সব জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। পাশাপাশি তাঁর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অটিজম এবং স্নায়বিক ও মানসিক ব্যাধির চিকিৎসা, সেবা উন্নয়ন, গবেষণা এবং এ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।’
প্রতিবন্ধী মানুষদের সমাজের মূলধারায় নিয়ে আসতে সরকার প্রতিবন্ধী ভাতা বৃদ্ধি, প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষার সম্প্রসারণ, প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ এবং তাদের কাছে প্রয়োজনীয় তথ্য সুলভ করতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে দেশের আইন-কানুনের বিবরণ তুলে ধরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার সরকার প্রণীত প্রতিবন্ধী মানুষের অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩; নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল ডিজ-অ্যাবিলিটিস প্রোটেকশন ট্রাস্ট অ্যাক্ট, ২০১৩; বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল অ্যাক্ট, ২০১৮; মানসিক স্বাস্থ্য আইন, ২০১৮—এসব আইন প্রয়োগের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী মানুষের অধিকার নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে।’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এতিম অটিস্টিক শিশুদের দায়দায়িত্ব সরকারের—এমন ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশে সাময়িকভাবে আশ্রয়প্রাপ্ত মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর জন্য নোয়াখালীর ভাসানচরে নির্মিত ক্যাম্পেও প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে।’
ড. হাছান মাহমুদের বক্তব্য শেষে তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্যরা কনভেনশন কমিটি ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ২০০৭ সালে প্রতিবন্ধী মানুষের অধিকার রক্ষাসংক্রান্ত জাতিসংঘের কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে এবং নিয়মিত দেশভিত্তিক পর্যালোচনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশবিষয়ক প্রথম পর্যালোচনাটি এই অধিবেশনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
সম্মেলন শেষে ২৭ আগস্ট ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন তথ্যমন্ত্রী।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৫ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে