নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলপিজি) দাম এক লাফে ২১ শতাংশের বেশি বাড়াল সরকার। গত বৃহস্পতিবার নতুন দাম ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু সরকারনির্ধারিত এই বাড়তি দামেও মিলছে না এলপিজি সিলিন্ডার। অনেক জায়গায় নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
বছরখানেক ধরে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। গ্যাস-বিদ্যুতের দামও সরকার বাড়িয়েছে দফায় দফায়। এখন চুলা জ্বালানোর এই গ্যাসের দাম এক ধাক্কায় এতটা বেড়ে যাওয়ায় আরও বিপাকে পড়ল মানুষ।
শহরে নতুন নির্মিত অধিকাংশ ভবনে তিতাস গ্যাসের সংযোগ লাইন নেই। তাই মানুষকে বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাস। জ্বালানি কাঠের অভাবে গ্রামাঞ্চলেও অনেক মানুষ এখন সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করেন রান্নার জন্য।
রাজধানীর শাহজাদপুরের ঝিলপাড় এলাকার গৃহিণী শামীমা জাহান আজকের পত্রিকাকে জানান, এত দিন তিনি সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করেছেন। কিন্তু গ্যাসের দাম অনেক বেড়ে যাওয়ায় সংসারের খরচ আর কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। তাই গতকাল থেকে ইলেকট্রনিক চুলায় রান্না শুরু করেছেন।
রামপুরা তিতাস রোডের পান্না এন্টারপ্রাইজে গতকাল শুক্রবার ১২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৭৫০ টাকায়। দোকানের মালিক মসিউর রহমান বলেন, ‘কেনা রেট বেশি। আমরা ৫০ টাকা লাভ রেখে মাল ছেড়ে দিচ্ছি।’
রাজধানীর রামপুরা টিভি রোডের আইডিয়াল এলপিজির মালিক ইউসুফ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের তো দাম নির্ধারণ করে দিয়েই দায়িত্ব শেষ। আমাদের তো কেনা দামের ওপর ভিত্তি করে মাল বিক্রি করতে হবে। সরকার নির্ধারণ করেছে ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ১ হাজার ৪৯৮ টাকা। অথচ আমাদের কেনা পড়ে ১ হাজার ৫৫০ টাকা। এর সঙ্গে যোগ হয় পরিবহন খরচ। ফলে ১ হাজার ৮০০ টাকা বিক্রি না করলে আমাদের পোষাবে না।’
জানা গেছে, ৩৫ কেজি ওজনের সিলিন্ডার গ্যাস আগে ৩ হাজার ৯০০ টাকা থাকলেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার টাকায়। ৪৫ কেজি ওজনের সিলিন্ডার আগে ছিল ৪ হাজার ৮০০ টাকা। এখন তা বেড়ে হয়েছে ৫ হাজার ৮০০ টাকা।
গ্যাসের দাম বাড়ায় ব্যবসায় লালবাতি জ্বলছে বলে জানালেন বনশ্রী এফ ব্লকের খাদক রেস্তোরাঁর মালিক মাহবুব রহমান। তিনি বলেন, ‘গ্যাসের দাম বেড়েই চলেছে। এতে খাবার তৈরিতেও খরচ বেড়েছে। কিন্তু আমরা সেভাবে খাবারের দাম বাড়াতে পারিনি। ব্যবসায় আয়-ব্যয়ের হিসাব মেলাতে না পারলে লালবাতি জ্বলতে আর বাকি নেই।’
গত বৃহস্পতিবার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির ঘোষণা দেয় সরকার। ঘোষণা অনুযায়ী সিলিন্ডারের প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১০২ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১২৪ টাকা ৮৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ এক ধাক্কায় দাম বাড়ল ২১ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যা ইতিমধ্যে কার্যকর হয়েছে। সরকারনির্ধারিত দামে ভোক্তা পর্যায়ে একটি ১২ কেজি গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম পড়বে ১ হাজার ৪৯৮ টাকা, যা গত মাসেও ছিল ১ হাজার ২৩২ টাকা।
তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলপিজি) দাম এক লাফে ২১ শতাংশের বেশি বাড়াল সরকার। গত বৃহস্পতিবার নতুন দাম ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু সরকারনির্ধারিত এই বাড়তি দামেও মিলছে না এলপিজি সিলিন্ডার। অনেক জায়গায় নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
বছরখানেক ধরে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। গ্যাস-বিদ্যুতের দামও সরকার বাড়িয়েছে দফায় দফায়। এখন চুলা জ্বালানোর এই গ্যাসের দাম এক ধাক্কায় এতটা বেড়ে যাওয়ায় আরও বিপাকে পড়ল মানুষ।
শহরে নতুন নির্মিত অধিকাংশ ভবনে তিতাস গ্যাসের সংযোগ লাইন নেই। তাই মানুষকে বাধ্য হয়ে ব্যবহার করতে হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাস। জ্বালানি কাঠের অভাবে গ্রামাঞ্চলেও অনেক মানুষ এখন সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করেন রান্নার জন্য।
রাজধানীর শাহজাদপুরের ঝিলপাড় এলাকার গৃহিণী শামীমা জাহান আজকের পত্রিকাকে জানান, এত দিন তিনি সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার করেছেন। কিন্তু গ্যাসের দাম অনেক বেড়ে যাওয়ায় সংসারের খরচ আর কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। তাই গতকাল থেকে ইলেকট্রনিক চুলায় রান্না শুরু করেছেন।
রামপুরা তিতাস রোডের পান্না এন্টারপ্রাইজে গতকাল শুক্রবার ১২ কেজি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৭৫০ টাকায়। দোকানের মালিক মসিউর রহমান বলেন, ‘কেনা রেট বেশি। আমরা ৫০ টাকা লাভ রেখে মাল ছেড়ে দিচ্ছি।’
রাজধানীর রামপুরা টিভি রোডের আইডিয়াল এলপিজির মালিক ইউসুফ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকারের তো দাম নির্ধারণ করে দিয়েই দায়িত্ব শেষ। আমাদের তো কেনা দামের ওপর ভিত্তি করে মাল বিক্রি করতে হবে। সরকার নির্ধারণ করেছে ১২ কেজি সিলিন্ডার গ্যাসের দাম ১ হাজার ৪৯৮ টাকা। অথচ আমাদের কেনা পড়ে ১ হাজার ৫৫০ টাকা। এর সঙ্গে যোগ হয় পরিবহন খরচ। ফলে ১ হাজার ৮০০ টাকা বিক্রি না করলে আমাদের পোষাবে না।’
জানা গেছে, ৩৫ কেজি ওজনের সিলিন্ডার গ্যাস আগে ৩ হাজার ৯০০ টাকা থাকলেও এখন তা বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ৪ হাজার টাকায়। ৪৫ কেজি ওজনের সিলিন্ডার আগে ছিল ৪ হাজার ৮০০ টাকা। এখন তা বেড়ে হয়েছে ৫ হাজার ৮০০ টাকা।
গ্যাসের দাম বাড়ায় ব্যবসায় লালবাতি জ্বলছে বলে জানালেন বনশ্রী এফ ব্লকের খাদক রেস্তোরাঁর মালিক মাহবুব রহমান। তিনি বলেন, ‘গ্যাসের দাম বেড়েই চলেছে। এতে খাবার তৈরিতেও খরচ বেড়েছে। কিন্তু আমরা সেভাবে খাবারের দাম বাড়াতে পারিনি। ব্যবসায় আয়-ব্যয়ের হিসাব মেলাতে না পারলে লালবাতি জ্বলতে আর বাকি নেই।’
গত বৃহস্পতিবার গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির ঘোষণা দেয় সরকার। ঘোষণা অনুযায়ী সিলিন্ডারের প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১০২ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১২৪ টাকা ৮৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ এক ধাক্কায় দাম বাড়ল ২১ দশমিক ৫৬ শতাংশ, যা ইতিমধ্যে কার্যকর হয়েছে। সরকারনির্ধারিত দামে ভোক্তা পর্যায়ে একটি ১২ কেজি গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম পড়বে ১ হাজার ৪৯৮ টাকা, যা গত মাসেও ছিল ১ হাজার ২৩২ টাকা।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫