নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছিলেন মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। এরপর বিচার বিভাগে কর্মজীবন শেষ করে হয়েছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার। পরে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয় তাঁকে। আজ রোববার দেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীই হবেন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলীয় প্রার্থী হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর নাম চূড়ান্ত করেছেন। আজ রোববার দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নির্বাচন কমিশনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর নাম দাখিল করেন। সংসদীয় দল শেখ হাসিনাকে যে দায়িত্ব সর্বসম্মতিক্রমে অর্পণ করেছেন, সেই ক্ষমতাবলে এই মনোনয়ন প্রদান করেছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু নামের প্রস্তাবক ছিলেন ওবায়দুল কাদের। তাঁকে সমর্থন করেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ।
সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর জন্ম ও শিক্ষাজীবন
১৯৪৯ সালের ১০ ডিসেম্বর পাবনা শহরের জুবিলি ট্যাঙ্কপাড়ায় (শিবরামপুর) জন্মগ্রহণ করেন মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। তাঁর বাবার নাম শরফুদ্দিন আনছারী ও মাতার নাম খায়রুন্নেসা। পাবনা শহরে অবস্থিত পূর্বতন গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর রাধানগর মজুমদার একাডেমিতে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন তিনি। সেখান থেকে ১৯৬৬ সালে এসএসসি পাস করেন। এরপর পাবনার এডওয়ার্ড কলেজ থেকে ১৯৬৮ সালে এইচএসসি পাস করেন ও ১৯৭১ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৭২ সালে) বিএসসি পাস করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালে তিনি মনোবিজ্ঞানে এমএসসি এবং পাবনা শহীদ অ্যাডভোকেট আমিনুদ্দিন আইন কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন।
রাজনীতি
মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ১৯৭১ থেকে ৭৪ সাল পর্যন্ত পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। এরপর ১৯৭৪-৭৫ সাল পর্যন্ত পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠিত হলে তিনি পাবনা জেলা কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মনোনীত হন। বঙ্গবন্ধু সপরিবার শহীদ হলে সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে সামরিক আইনবলে গ্রেপ্তার করে অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। দীর্ঘদিন কারাভোগের পর মুক্ত হয়ে তিনি পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন। বর্তমানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য পদে রয়েছেন তিনি।
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ
১৯৭১ সালের ৯ এপ্রিল মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ভারতে যান এবং প্রশিক্ষণ নিয়ে পাবনা জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে যুদ্ধ করেন। তিনি ১৯৭২-৭৫ সালে পাবনা জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব পদে থেকে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বন্যাদুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।
কর্মজীবন
১৯৮০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। ১৯৮২ সালে বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস (বিচার) ক্যাডারের জন্য নির্বাচিত হয়ে তিনি মুনসেফ (সহকারী জজ) পদে যোগ দেন। কর্মের ধারাবাহিকতায় তিনি যথাক্রমে যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং পরে জেলা ও দায়রা জজ পদে দায়িত্ব পালন করে ২০০৬ সালে অবসরে যান। বিচারিক কাজের পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক হিসেবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাসহ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের ডেস্ক অফিসার হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১১ সালের ১৪ মার্চ তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ২০১৬ সালে অবসরে যান। বর্তমানে তিনি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান এবং এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে ১৯৯৫ ও ১৯৯৬ সালে পরপর দুবার বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব নির্বাচিত হন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু।
সরকারি চাকরিতে থাকাকালীন ১৯৯৯ সালে সাহাবুদ্দিন চুপ্পু প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ১০ সদস্যবিশিষ্ট টিমের সদস্য হিসেবে ‘আন্তর্জাতিক আইন সম্মেলন’-এ যোগদানের জন্য চীনের রাজধানী বেইজিংসহ চীনের বিভিন্ন প্রদেশ পরিদর্শন করেন।
২০০১ সালের সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার কারণ ও সুপারিশ প্রণয়নের জন্য গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান (সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদমর্যাদায়) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁদের দাখিল করা প্রতিবেদন সরকার গেজেট আকারে প্রকাশ করে। দুদকের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক উত্থাপিত কথিত পদ্মা সেতুসংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করেন এবং বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের মিথ্যা ও অন্তঃসারশূন্যতা প্রমাণে সমর্থ হন। তাঁর পাঠানো তদন্ত প্রতিবেদন কানাডা কোর্ট কর্তৃক সমর্থিত হয়। পেশাগত জীবনে প্রথম দিকে সাংবাদিকতাও করেছেন চুপ্পু। বর্তমানে তিনি পাবনা প্রেসক্লাব ও অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির আজীবন সদস্য।
একজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি করেছিলেন মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। এরপর বিচার বিভাগে কর্মজীবন শেষ করে হয়েছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কমিশনার। পরে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয় তাঁকে। আজ রোববার দেশের পরবর্তী রাষ্ট্রপতি হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে মনোনয়ন দিয়েছে আওয়ামী লীগ। জাতীয় সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীই হবেন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা দলীয় প্রার্থী হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর নাম চূড়ান্ত করেছেন। আজ রোববার দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নির্বাচন কমিশনে দলীয় প্রার্থী হিসেবে সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর নাম দাখিল করেন। সংসদীয় দল শেখ হাসিনাকে যে দায়িত্ব সর্বসম্মতিক্রমে অর্পণ করেছেন, সেই ক্ষমতাবলে এই মনোনয়ন প্রদান করেছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সাবেক জেলা ও দায়রা জজ মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু নামের প্রস্তাবক ছিলেন ওবায়দুল কাদের। তাঁকে সমর্থন করেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ।
সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর জন্ম ও শিক্ষাজীবন
১৯৪৯ সালের ১০ ডিসেম্বর পাবনা শহরের জুবিলি ট্যাঙ্কপাড়ায় (শিবরামপুর) জন্মগ্রহণ করেন মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। তাঁর বাবার নাম শরফুদ্দিন আনছারী ও মাতার নাম খায়রুন্নেসা। পাবনা শহরে অবস্থিত পূর্বতন গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর রাধানগর মজুমদার একাডেমিতে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন তিনি। সেখান থেকে ১৯৬৬ সালে এসএসসি পাস করেন। এরপর পাবনার এডওয়ার্ড কলেজ থেকে ১৯৬৮ সালে এইচএসসি পাস করেন ও ১৯৭১ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৭২ সালে) বিএসসি পাস করেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালে তিনি মনোবিজ্ঞানে এমএসসি এবং পাবনা শহীদ অ্যাডভোকেট আমিনুদ্দিন আইন কলেজ থেকে ১৯৭৫ সালে এলএলবি ডিগ্রি অর্জন করেন।
রাজনীতি
মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ১৯৭১ থেকে ৭৪ সাল পর্যন্ত পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। এরপর ১৯৭৪-৭৫ সাল পর্যন্ত পাবনা জেলা যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠিত হলে তিনি পাবনা জেলা কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মনোনীত হন। বঙ্গবন্ধু সপরিবার শহীদ হলে সাহাবুদ্দিন চুপ্পুকে সামরিক আইনবলে গ্রেপ্তার করে অমানুষিক নির্যাতন করা হয়। দীর্ঘদিন কারাভোগের পর মুক্ত হয়ে তিনি পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন। বর্তমানে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য পদে রয়েছেন তিনি।
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ
১৯৭১ সালের ৯ এপ্রিল মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ভারতে যান এবং প্রশিক্ষণ নিয়ে পাবনা জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে যুদ্ধ করেন। তিনি ১৯৭২-৭৫ সালে পাবনা জেলা রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব পদে থেকে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে বন্যাদুর্গতদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন।
কর্মজীবন
১৯৮০ সালে আইন পেশায় যোগ দেন মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। ১৯৮২ সালে বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস (বিচার) ক্যাডারের জন্য নির্বাচিত হয়ে তিনি মুনসেফ (সহকারী জজ) পদে যোগ দেন। কর্মের ধারাবাহিকতায় তিনি যথাক্রমে যুগ্ম জেলা জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং পরে জেলা ও দায়রা জজ পদে দায়িত্ব পালন করে ২০০৬ সালে অবসরে যান। বিচারিক কাজের পাশাপাশি তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক হিসেবে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাসহ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের ডেস্ক অফিসার হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করেন। ২০১১ সালের ১৪ মার্চ তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ২০১৬ সালে অবসরে যান। বর্তমানে তিনি ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান এবং এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর মধ্যে ১৯৯৫ ও ১৯৯৬ সালে পরপর দুবার বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব নির্বাচিত হন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু।
সরকারি চাকরিতে থাকাকালীন ১৯৯৯ সালে সাহাবুদ্দিন চুপ্পু প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ১০ সদস্যবিশিষ্ট টিমের সদস্য হিসেবে ‘আন্তর্জাতিক আইন সম্মেলন’-এ যোগদানের জন্য চীনের রাজধানী বেইজিংসহ চীনের বিভিন্ন প্রদেশ পরিদর্শন করেন।
২০০১ সালের সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার কারণ ও সুপারিশ প্রণয়নের জন্য গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশনের চেয়ারম্যান (সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদমর্যাদায়) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁদের দাখিল করা প্রতিবেদন সরকার গেজেট আকারে প্রকাশ করে। দুদকের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক উত্থাপিত কথিত পদ্মা সেতুসংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে অন্যতম মুখ্য ভূমিকা পালন করেন এবং বিশ্বব্যাংকের অভিযোগের মিথ্যা ও অন্তঃসারশূন্যতা প্রমাণে সমর্থ হন। তাঁর পাঠানো তদন্ত প্রতিবেদন কানাডা কোর্ট কর্তৃক সমর্থিত হয়। পেশাগত জীবনে প্রথম দিকে সাংবাদিকতাও করেছেন চুপ্পু। বর্তমানে তিনি পাবনা প্রেসক্লাব ও অন্নদা গোবিন্দ পাবলিক লাইব্রেরির আজীবন সদস্য।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫