আজাদুল আদনান, ঢাকা
টানা ২৮ দিনের কঠোর লকডাউনেও থামানো যাচ্ছে না করোনার তাণ্ডব। ঈদ ঘিরে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমলেও আক্রান্তের হার অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে গত এক দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেকে আক্রান্ত হয়ে কিংবা উপসর্গ বহন করলেও ঘরেই থাকছেন। শেষ সময়ে হাসপাতালে আসছেন। তাঁদের মাধ্যমে সামাজিক সংক্রমণের বিস্তার ঘটছে। ফলে শনাক্তের পরিমাণ কমলেও আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি।
বর্তমানে সংক্রমণের শীর্ষে দক্ষিণের জেলা বরিশাল। গত ২৪ ঘণ্টায় এই বিভাগে শনাক্তের হার ৩৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এরপরই চট্টগ্রামে ৩৫ দশমিক ৪১, সিলেটে ৩৪ দশমিক ৭৮, ঢাকায় ৩৩ দশমিক ৭৮, খুলনায় ২৫ দশমিক ৬৭, রাজশাহীতে ২৪ দশমিক ৪২, রংপুরে ২৫ দশমিক ২৭ ও ময়মনসিংহে ২৪ দশমিক ১৬ শতাংশ।
এ অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেয়ে নিয়ন্ত্রণের পথ খোঁজার বিকল্প নেই বলে মনে করেন রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, ‘এখন যে আমরা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখছি, সেটি সদ্য শেষ হওয়া লকডাউনের ফল। মানুষের সচেতনতা ছাড়া সরকারের একার পক্ষে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাবে না। হাট-বাজার ও মসজিদে এখনো মানুষের ভিড় লেগেই আছে। হাসপাতালের শয্যা বাড়ালেই শুধু হবে না, নিয়ন্ত্রণের জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে।’
বর্তমানে রাজধানীর ১৬ হাসপাতালে কোভিড রোগীর চিকিৎসা চলছে। এর মধ্যে তিনটিতে কোনো আইসিইউ সুবিধা নেই। বাকি ১৩টি হাসপাতালে থাকা আইসিইউও এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। সংকট দেখা দিয়েছে হাই ফ্লো অক্সিজেনের। হাসপাতালে ভর্তি ও আসা রোগীদের সিংহভাগই ঢাকার বাইরের হওয়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, করোনার আগে স্বাভাবিক সময়ে দেশে ৭০–৮০ টন অক্সিজেনের চাহিদা ছিল। কিন্তু বর্তমানে তা ২০০ টন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিয়মিত। এর আগে এপ্রিলে সর্বোচ্চ সংক্রমণের সময়ে অক্সিজেনের চাহিদা ছিল ১৪০ থেকে ১৫০ টন পর্যন্ত। সেখান থেকে প্রায় তিন মাসের ব্যবধানে চাহিদা ২০০–২২০ টন দাঁড়িয়েছে; যা এপ্রিলের চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি।
রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলো ঘুরে দেখা যায়, সরকারি ১৩টি হাসপাতালেই এখন আইসিইউ শয্যার সংকটে পড়েছে। শঙ্কা বাড়াচ্ছে অক্সিজেন জোগান দেওয়া নিয়ে। কুয়েত মৈত্রী, মুগদা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।
গতকাল শনিবার দুপুর পর্যন্ত কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে আইসিইউর জন্য অপেক্ষায় ছিলেন অন্তত ১০ জন রোগী। অথচ এই হাসপাতালে মোট আইসিইউর সংখ্যাই ১০টি। ৬০০ শয্যার একটিও খালি নেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। সব আইসিইউ ভর্তি।
ঢাকার বাইরের বিভাগীয় ও জেলা সদর হাসপাতালগুলোয়ও আইসিইউর কথা চিন্তা করাই কঠিন। তীব্র সংকটের পথে এখন অক্সিজেন। ঈদের প্রথম তিন দিন রোগীদের চাপ কিছুটা কম থাকলেও দুই–এক দিনের মধ্যেই আগের চেয়েও করুণ পরিস্থিতির আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।
সিলেট ওসমানী ও শামসুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাড়ে ৩০০ কোভিড রোগী ভর্তি আছেন। ঈদের আগে ও পরে রোগীদের চাপ একই বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইউনুছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্সিজেনের চাহিদা অনেক। কিন্তু সে অনুযায়ী পাওয়া যাচ্ছে না। বর্তমানে এই দুই হাসপাতাল মিলে দৈনিক ৬–৮ হাজার লিটার অক্সিজেনের প্রয়োজন হচ্ছে।
সংকটাপন্ন এমন পরিস্থিতিতে দ্রুত কমে আসছে কোভিড শয্যা। তাই নতুন করে রাজধানীর ৬টি হাসপাতালে ১ হাজার ২০০ শয্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪০০, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) ৩০০, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০০ এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতাল, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ১০০টি করে। এ ছাড়া রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন কেন্দ্রে ১ হাজার ২০০ শয্যার একটি অস্থায়ী হাসপাতাল করার কথা জানিয়েছে সরকার। তবে শয্যা বাড়াতে হলে সবার আগে দরকার উপযুক্ত জনবল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. ফরিদ হোসেন মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাতারাতি তো আর এসব জনবল নিয়োগ দেওয়া সম্ভব নয়। পর্যায়ক্রমে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনোলজিস্টদের নিয়োগ দেওয়া হবে।
টানা ২৮ দিনের কঠোর লকডাউনেও থামানো যাচ্ছে না করোনার তাণ্ডব। ঈদ ঘিরে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা কমলেও আক্রান্তের হার অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে গত এক দিনে। গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৩২ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেকে আক্রান্ত হয়ে কিংবা উপসর্গ বহন করলেও ঘরেই থাকছেন। শেষ সময়ে হাসপাতালে আসছেন। তাঁদের মাধ্যমে সামাজিক সংক্রমণের বিস্তার ঘটছে। ফলে শনাক্তের পরিমাণ কমলেও আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি।
বর্তমানে সংক্রমণের শীর্ষে দক্ষিণের জেলা বরিশাল। গত ২৪ ঘণ্টায় এই বিভাগে শনাক্তের হার ৩৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এরপরই চট্টগ্রামে ৩৫ দশমিক ৪১, সিলেটে ৩৪ দশমিক ৭৮, ঢাকায় ৩৩ দশমিক ৭৮, খুলনায় ২৫ দশমিক ৬৭, রাজশাহীতে ২৪ দশমিক ৪২, রংপুরে ২৫ দশমিক ২৭ ও ময়মনসিংহে ২৪ দশমিক ১৬ শতাংশ।
এ অবস্থায় পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেয়ে নিয়ন্ত্রণের পথ খোঁজার বিকল্প নেই বলে মনে করেন রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন। তিনি বলেন, ‘এখন যে আমরা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখছি, সেটি সদ্য শেষ হওয়া লকডাউনের ফল। মানুষের সচেতনতা ছাড়া সরকারের একার পক্ষে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যাবে না। হাট-বাজার ও মসজিদে এখনো মানুষের ভিড় লেগেই আছে। হাসপাতালের শয্যা বাড়ালেই শুধু হবে না, নিয়ন্ত্রণের জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে।’
বর্তমানে রাজধানীর ১৬ হাসপাতালে কোভিড রোগীর চিকিৎসা চলছে। এর মধ্যে তিনটিতে কোনো আইসিইউ সুবিধা নেই। বাকি ১৩টি হাসপাতালে থাকা আইসিইউও এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। সংকট দেখা দিয়েছে হাই ফ্লো অক্সিজেনের। হাসপাতালে ভর্তি ও আসা রোগীদের সিংহভাগই ঢাকার বাইরের হওয়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল হচ্ছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, করোনার আগে স্বাভাবিক সময়ে দেশে ৭০–৮০ টন অক্সিজেনের চাহিদা ছিল। কিন্তু বর্তমানে তা ২০০ টন ছাড়িয়ে যাচ্ছে নিয়মিত। এর আগে এপ্রিলে সর্বোচ্চ সংক্রমণের সময়ে অক্সিজেনের চাহিদা ছিল ১৪০ থেকে ১৫০ টন পর্যন্ত। সেখান থেকে প্রায় তিন মাসের ব্যবধানে চাহিদা ২০০–২২০ টন দাঁড়িয়েছে; যা এপ্রিলের চেয়ে ৬০ শতাংশ বেশি।
রাজধানীর সরকারি হাসপাতালগুলো ঘুরে দেখা যায়, সরকারি ১৩টি হাসপাতালেই এখন আইসিইউ শয্যার সংকটে পড়েছে। শঙ্কা বাড়াচ্ছে অক্সিজেন জোগান দেওয়া নিয়ে। কুয়েত মৈত্রী, মুগদা, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে।
গতকাল শনিবার দুপুর পর্যন্ত কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে আইসিইউর জন্য অপেক্ষায় ছিলেন অন্তত ১০ জন রোগী। অথচ এই হাসপাতালে মোট আইসিইউর সংখ্যাই ১০টি। ৬০০ শয্যার একটিও খালি নেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে। সব আইসিইউ ভর্তি।
ঢাকার বাইরের বিভাগীয় ও জেলা সদর হাসপাতালগুলোয়ও আইসিইউর কথা চিন্তা করাই কঠিন। তীব্র সংকটের পথে এখন অক্সিজেন। ঈদের প্রথম তিন দিন রোগীদের চাপ কিছুটা কম থাকলেও দুই–এক দিনের মধ্যেই আগের চেয়েও করুণ পরিস্থিতির আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের।
সিলেট ওসমানী ও শামসুদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সাড়ে ৩০০ কোভিড রোগী ভর্তি আছেন। ঈদের আগে ও পরে রোগীদের চাপ একই বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইউনুছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্সিজেনের চাহিদা অনেক। কিন্তু সে অনুযায়ী পাওয়া যাচ্ছে না। বর্তমানে এই দুই হাসপাতাল মিলে দৈনিক ৬–৮ হাজার লিটার অক্সিজেনের প্রয়োজন হচ্ছে।
সংকটাপন্ন এমন পরিস্থিতিতে দ্রুত কমে আসছে কোভিড শয্যা। তাই নতুন করে রাজধানীর ৬টি হাসপাতালে ১ হাজার ২০০ শয্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৪০০, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) ৩০০, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০০ এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্স ও হাসপাতাল, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল এবং জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে ১০০টি করে। এ ছাড়া রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন কেন্দ্রে ১ হাজার ২০০ শয্যার একটি অস্থায়ী হাসপাতাল করার কথা জানিয়েছে সরকার। তবে শয্যা বাড়াতে হলে সবার আগে দরকার উপযুক্ত জনবল।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. ফরিদ হোসেন মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাতারাতি তো আর এসব জনবল নিয়োগ দেওয়া সম্ভব নয়। পর্যায়ক্রমে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনোলজিস্টদের নিয়োগ দেওয়া হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫