নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ২৬টি বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে ৫৭৬ কোটি ৮ লাখ ৭৭ হাজার ৭৩০ টাকা রয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ।
তানজির আহমেদ বলেন, সাবেক ভূমিমন্ত্রী, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্টদের এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করার নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেছিলেন দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান।
আবেদনে বলা হয়, সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে দুদকের সাত সদস্যের অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়। অনুসন্ধানকালে সাবেক মন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের নামে যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর থেকে কোম্পানির শেয়ারের মালিকানার তথ্য পাওয়া যায়। অনুসন্ধানকালে দুদক জানতে পারে, সাইফুজ্জামান, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্টরা এসব শেয়ার অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেনি।
এমন পরিস্থিতিতে এসব বিও হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা দেশ-বিদেশের ৫৮০ বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, জমিসহ স্থাবর সম্পদ জব্দের আদেশ দেন আদালত।
এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতে তাঁর দুটি ব্যাংকের হিসাব ও বাংলাদেশের একটি ব্যাংকের হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়।
তারও আগে গত ৭ অক্টোবর সাবেক মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী রুকমিলা জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
গত ৫ মার্চ সাবেক মন্ত্রীর ৩৯টি ব্যাংক হিসাবও অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর গত ৯ মার্চ তাঁর ১০২ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ ও ৯৫৭ বিঘা জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ২৬টি বিও অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে ৫৭৬ কোটি ৮ লাখ ৭৭ হাজার ৭৩০ টাকা রয়েছে।
আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছেন দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ।
তানজির আহমেদ বলেন, সাবেক ভূমিমন্ত্রী, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্টদের এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করার নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেছিলেন দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান।
আবেদনে বলা হয়, সাইফুজ্জামান চৌধুরী, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে দুদকের সাত সদস্যের অনুসন্ধান দল গঠন করা হয়। অনুসন্ধানকালে সাবেক মন্ত্রী ও তাঁর পরিবারের নামে যৌথ মূলধনি কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর থেকে কোম্পানির শেয়ারের মালিকানার তথ্য পাওয়া যায়। অনুসন্ধানকালে দুদক জানতে পারে, সাইফুজ্জামান, তাঁর পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্টরা এসব শেয়ার অন্যত্র হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেনি।
এমন পরিস্থিতিতে এসব বিও হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।
এর আগে গত ১৭ অক্টোবর সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা দেশ-বিদেশের ৫৮০ বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, জমিসহ স্থাবর সম্পদ জব্দের আদেশ দেন আদালত।
এ ছাড়া সংযুক্ত আরব আমিরাতে তাঁর দুটি ব্যাংকের হিসাব ও বাংলাদেশের একটি ব্যাংকের হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া হয়।
তারও আগে গত ৭ অক্টোবর সাবেক মন্ত্রী ও তাঁর স্ত্রী রুকমিলা জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত।
গত ৫ মার্চ সাবেক মন্ত্রীর ৩৯টি ব্যাংক হিসাবও অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর গত ৯ মার্চ তাঁর ১০২ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ ও ৯৫৭ বিঘা জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২১ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২১ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২১ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২১ দিন আগে