নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিচারপতিদের অপসারণসংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন ৬ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ শুনতে পারবেন বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ সিদ্ধান্ত দেন। এর আগে গত ১৬ নভেম্বর এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের জন্য ২৩ নভেম্বর দিন ঠিক করে দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। আর রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি বলেন, আপিল বিভাগের ৭ জন বিচারপতি ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন আপিল বিভাগে ৬ জন বিচারপতি রয়েছেন। দীর্ঘদিনের রেওয়াজ হলো কোনো রায়ের রিভিউ সম সংখ্যক বা তার চেয়ে বেশি বিচারপতির বেঞ্চ শুনে থাকেন। পরে কয়েকজন সিনিয়র আইনজীবীর মতামত নেওয়া হয়।
বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী আনা হয়। তবে এর বৈধতা নিয়ে রিট করলে চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চ ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। একই বছরের ৩ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সর্বসম্মতিতে আপিলটি খারিজ করে রায় দেন।
২০১৭ সালের ১ আগস্ট আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পরে একই বছরের ২৪ ডিসেম্বর ওই রায় রিভিউ চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যা এখন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
১৯৭২ সালের সংবিধানে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ছিল। ১৯৭৫ সালে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতিকে। ১৯৭৭ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়, যা পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়।
খন্দকার দেলোয়ার হোসেন বনাম ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস মামলায় ২০০৫ সালে হাইকোর্ট সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করেন। ২০১০ সালে আপিল বিভাগ তা বহাল রাখেন। তবে অধিকতর স্বচ্ছতা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার রক্ষাকবচ বিবেচনায় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান বলবৎ রাখেন আপিল বিভাগ।
২০১১ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান অপরিবর্তিত রেখে জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস হয়।
২০১৪ সালে ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা আবারও সংসদের হাতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে তা অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।
বিচারপতিদের অপসারণসংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের করা আবেদন ৬ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ শুনতে পারবেন বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ সিদ্ধান্ত দেন। এর আগে গত ১৬ নভেম্বর এই বিষয়ে সিদ্ধান্তের জন্য ২৩ নভেম্বর দিন ঠিক করে দেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। আর রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি বলেন, আপিল বিভাগের ৭ জন বিচারপতি ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন আপিল বিভাগে ৬ জন বিচারপতি রয়েছেন। দীর্ঘদিনের রেওয়াজ হলো কোনো রায়ের রিভিউ সম সংখ্যক বা তার চেয়ে বেশি বিচারপতির বেঞ্চ শুনে থাকেন। পরে কয়েকজন সিনিয়র আইনজীবীর মতামত নেওয়া হয়।
বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী আনা হয়। তবে এর বৈধতা নিয়ে রিট করলে চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চ ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন।
ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। একই বছরের ৩ জুলাই তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সর্বসম্মতিতে আপিলটি খারিজ করে রায় দেন।
২০১৭ সালের ১ আগস্ট আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পরে একই বছরের ২৪ ডিসেম্বর ওই রায় রিভিউ চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। যা এখন নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে।
১৯৭২ সালের সংবিধানে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের কাছে ছিল। ১৯৭৫ সালে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় রাষ্ট্রপতিকে। ১৯৭৭ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয়, যা পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়।
খন্দকার দেলোয়ার হোসেন বনাম ইটালিয়ান মার্বেল ওয়ার্কস মামলায় ২০০৫ সালে হাইকোর্ট সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী বাতিল করেন। ২০১০ সালে আপিল বিভাগ তা বহাল রাখেন। তবে অধিকতর স্বচ্ছতা ও বিচার বিভাগের স্বাধীনতার রক্ষাকবচ বিবেচনায় সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান বলবৎ রাখেন আপিল বিভাগ।
২০১১ সালে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধান অপরিবর্তিত রেখে জাতীয় সংসদে পঞ্চদশ সংশোধনী পাস হয়।
২০১৪ সালে ষোড়শ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা আবারও সংসদের হাতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালে তা অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫