নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, ‘মনোনয়নপত্র কেনাকে কেন্দ্র করে কেউ মোটরসাইকেল বা গাড়িতে শোডাউন এবং মিছিল করতে পারবে না। এটা আচরণবিধির লঙ্ঘন। আর বিধিমালা ভঙ্গ করলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
অনেকেই আচরণ-বিধিমালা মানছেন না, তাহলে কী ব্যবস্থা নেবেন, এমন প্রশ্নের মো. আলমগীর বলেন, ‘ইসির অবস্থান বিধিমালা অনুযায়ী আছে। যেগুলো নিষিদ্ধ করা আছে, সেগুলো আমরা দেখব। রাজশাহীতে রিটার্নিং কর্মকর্তারা একজনের আচরণবিধি ভঙ্গের প্রতিবেদন দিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নমিনেশন পেপার সাবমিট করতে গিয়ে যদি বিধি ভঙ্গ করে, সেটা আমরা দেখব। এখন যেটা করছে, সেটা তো তাদের পার্টি অফিস। সেখানে কী করল-না করল সেটা নিয়ে আমাদের করণীয় কিছু নেই। পার্টি অফিসের ভেতরে কীভাবে আচরণবিধি ভঙ্গ হয়! ৬৬ জন রিটার্নিং অফিসার অন্যান্য জায়গায় বিধি ভঙ্গ হলে, তাঁদের নজরে আসলে তাঁরা এটা দেখবেন। ২৮ নভেম্বর থেকে নির্বাহী ও বিচারিক হাকিম মাঠে থাকবেন। তখন তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে ইসি বলেন, ‘অফিসের সামনে তো একটা রাস্তা আছে, সেখানে তো পারবে। তবে গাড়ি নিয়ে, মোটরসাইকেল নিয়ে মিছিল করতে পারবে না, শোডাউন করতে পারবে না। সেটা এখনো পারবে না, মনোনয়নপত্র দাখিলের পরেও করতে পারবে না। শোডাউন করতে পারবে। অফিসে আনন্দ উল্লাস করতে পারবে।’
এই কমিশনার বলেন, ‘তারা ভোট চাইতে পারে। তবে নির্দিষ্টভাবে ভোট চাইতে পারবে না। দলের জন্য ভোট চাইতে পারে। কেননা, প্রার্থী তো এখনো হয় নাই। আচরণবিধিতে প্রচার বলতে কোনো নির্দিষ্ট প্রার্থীর পক্ষে, একটা প্রতীকে ভোট চাইতে পারবে না।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘রিটার্নিং অফিসার তো একজন মানুষ। কাজেই নির্বাহী হাকিমেরা মাঠে নামার আগে কোথায় কী হচ্ছে সেটা দেখা কঠিন। রাজশাহী থেকে যেটা রিপোর্ট পেয়েছি, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলেছি। কার বিরুদ্ধে সেটা মনে নেই।’
বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ডেকেছেন, খরচও বহন করবেন, সেটা কি পর্যবেক্ষক বাড়ানোর জন্য? এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘সেটা সঠিক, আবার ভুলও। বিভিন্ন নির্বাচন কমিশনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি, তাদের বিমান ভাড়া ব্যতীত অন্যান্য খরচ দেব। আর সাংবাদিকসহ অন্যরা নিজের খরচে আসবে। ২৫ থেকে ৩০টি নির্বাচন কমিশনকে আমরা ডেকেছি। এটা ট্রেডিশনের মতো হয়ে গেছে। তাদের নির্বাচনে আমাদের দাওয়াত দেয়। মিউচুয়াল এক্সচেঞ্জ বলা যেতে পারে।’
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, ‘মনোনয়নপত্র কেনাকে কেন্দ্র করে কেউ মোটরসাইকেল বা গাড়িতে শোডাউন এবং মিছিল করতে পারবে না। এটা আচরণবিধির লঙ্ঘন। আর বিধিমালা ভঙ্গ করলে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
অনেকেই আচরণ-বিধিমালা মানছেন না, তাহলে কী ব্যবস্থা নেবেন, এমন প্রশ্নের মো. আলমগীর বলেন, ‘ইসির অবস্থান বিধিমালা অনুযায়ী আছে। যেগুলো নিষিদ্ধ করা আছে, সেগুলো আমরা দেখব। রাজশাহীতে রিটার্নিং কর্মকর্তারা একজনের আচরণবিধি ভঙ্গের প্রতিবেদন দিয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নমিনেশন পেপার সাবমিট করতে গিয়ে যদি বিধি ভঙ্গ করে, সেটা আমরা দেখব। এখন যেটা করছে, সেটা তো তাদের পার্টি অফিস। সেখানে কী করল-না করল সেটা নিয়ে আমাদের করণীয় কিছু নেই। পার্টি অফিসের ভেতরে কীভাবে আচরণবিধি ভঙ্গ হয়! ৬৬ জন রিটার্নিং অফিসার অন্যান্য জায়গায় বিধি ভঙ্গ হলে, তাঁদের নজরে আসলে তাঁরা এটা দেখবেন। ২৮ নভেম্বর থেকে নির্বাহী ও বিচারিক হাকিম মাঠে থাকবেন। তখন তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে ইসি বলেন, ‘অফিসের সামনে তো একটা রাস্তা আছে, সেখানে তো পারবে। তবে গাড়ি নিয়ে, মোটরসাইকেল নিয়ে মিছিল করতে পারবে না, শোডাউন করতে পারবে না। সেটা এখনো পারবে না, মনোনয়নপত্র দাখিলের পরেও করতে পারবে না। শোডাউন করতে পারবে। অফিসে আনন্দ উল্লাস করতে পারবে।’
এই কমিশনার বলেন, ‘তারা ভোট চাইতে পারে। তবে নির্দিষ্টভাবে ভোট চাইতে পারবে না। দলের জন্য ভোট চাইতে পারে। কেননা, প্রার্থী তো এখনো হয় নাই। আচরণবিধিতে প্রচার বলতে কোনো নির্দিষ্ট প্রার্থীর পক্ষে, একটা প্রতীকে ভোট চাইতে পারবে না।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘রিটার্নিং অফিসার তো একজন মানুষ। কাজেই নির্বাহী হাকিমেরা মাঠে নামার আগে কোথায় কী হচ্ছে সেটা দেখা কঠিন। রাজশাহী থেকে যেটা রিপোর্ট পেয়েছি, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলেছি। কার বিরুদ্ধে সেটা মনে নেই।’
বিদেশি পর্যবেক্ষকদের ডেকেছেন, খরচও বহন করবেন, সেটা কি পর্যবেক্ষক বাড়ানোর জন্য? এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, ‘সেটা সঠিক, আবার ভুলও। বিভিন্ন নির্বাচন কমিশনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি, তাদের বিমান ভাড়া ব্যতীত অন্যান্য খরচ দেব। আর সাংবাদিকসহ অন্যরা নিজের খরচে আসবে। ২৫ থেকে ৩০টি নির্বাচন কমিশনকে আমরা ডেকেছি। এটা ট্রেডিশনের মতো হয়ে গেছে। তাদের নির্বাচনে আমাদের দাওয়াত দেয়। মিউচুয়াল এক্সচেঞ্জ বলা যেতে পারে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৫ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে