বৈশ্বিক গণমাধ্যম স্বাধীনতা র্যাঙ্কিংয়ে ১০ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ১৮০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২তম। ২০২১ সালে এই র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৫২তম।
সাংবাদিকদের প্যারিসভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসের (আরএসএফ) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আরএসএফের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, চলতি বছর বাংলাদেশের পয়েন্ট হলো ৩৬ দশমিক ৬৩। বিপরীতে, এর আগের বছর বাংলাদেশের পয়েন্ট ছিল ৫০ দশমিক ২৯।
আরএসএফের দেওয়া তথ্য অনুসারে, গণমাধ্যমের ওপর রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪০তম। অর্থনৈতিক সুরক্ষা সূচকে অবস্থান ১৩৮তম। আইনগত নিয়ন্ত্রণ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৮তম এবং সামাজিক সুরক্ষা সূচকে অবস্থান ১৪৯তম। বাংলাদেশের সামগ্রিক অবস্থান এসব সূচকের তুলনায় বেশ খানিকটা নিচে। তবে এসব সূচকে বাংলাদেশ একটু এগিয়ে থাকলেও সাংবাদিক এবং গণমাধ্যমের নিরাপত্তা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান একেবারেই তলানির দিকে। ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭২তম।
চলতি বছর বৈশ্বিক গণমাধ্যম স্বাধীনতা র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থান দখল করেছে ইউরোপের দেশ নরওয়ে। দেশটির অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তালিকায় ২ ধাপ এগিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডেনমার্ক। সুইডেন আগের বছরের মতোই এবারও তৃতীয় স্থান দখল করে রেখেছে। ১৮০তম দেশ হিসেবে তালিকার সবচেয়ে নিচে রয়েছে উত্তর কোরিয়া।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ভারতের অবস্থানও পিছিয়েছে। দেশটি ৮ ধাপ পিছিয়ে ১৫০তম অবস্থানে আছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থানই সবচেয়ে নিচে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সবার আগে রয়েছে মালদ্বীপ। দেশটির অবস্থান ৮৭তম। এর পর রয়েছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির অবস্থান ১৯ ধাপ পিছিয়ে ১৪৬তম। এরপর, ১৫০ তম অবস্থানে ভারত, তারপর যথাক্রমে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান। দেশ দুটির অবস্থান যথাক্রমে ১৫৬ ও ১৫৭তম।
বৈশ্বিক গণমাধ্যম স্বাধীনতা র্যাঙ্কিংয়ে ১০ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। এ বছর ১৮০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬২তম। ২০২১ সালে এই র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৫২তম।
সাংবাদিকদের প্যারিসভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসের (আরএসএফ) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তালিকা থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আরএসএফের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, চলতি বছর বাংলাদেশের পয়েন্ট হলো ৩৬ দশমিক ৬৩। বিপরীতে, এর আগের বছর বাংলাদেশের পয়েন্ট ছিল ৫০ দশমিক ২৯।
আরএসএফের দেওয়া তথ্য অনুসারে, গণমাধ্যমের ওপর রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪০তম। অর্থনৈতিক সুরক্ষা সূচকে অবস্থান ১৩৮তম। আইনগত নিয়ন্ত্রণ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৮তম এবং সামাজিক সুরক্ষা সূচকে অবস্থান ১৪৯তম। বাংলাদেশের সামগ্রিক অবস্থান এসব সূচকের তুলনায় বেশ খানিকটা নিচে। তবে এসব সূচকে বাংলাদেশ একটু এগিয়ে থাকলেও সাংবাদিক এবং গণমাধ্যমের নিরাপত্তা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান একেবারেই তলানির দিকে। ১৮০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭২তম।
চলতি বছর বৈশ্বিক গণমাধ্যম স্বাধীনতা র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ স্থান দখল করেছে ইউরোপের দেশ নরওয়ে। দেশটির অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। তালিকায় ২ ধাপ এগিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ডেনমার্ক। সুইডেন আগের বছরের মতোই এবারও তৃতীয় স্থান দখল করে রেখেছে। ১৮০তম দেশ হিসেবে তালিকার সবচেয়ে নিচে রয়েছে উত্তর কোরিয়া।
বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে ভারতের অবস্থানও পিছিয়েছে। দেশটি ৮ ধাপ পিছিয়ে ১৫০তম অবস্থানে আছে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থানই সবচেয়ে নিচে। সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে সবার আগে রয়েছে মালদ্বীপ। দেশটির অবস্থান ৮৭তম। এর পর রয়েছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির অবস্থান ১৯ ধাপ পিছিয়ে ১৪৬তম। এরপর, ১৫০ তম অবস্থানে ভারত, তারপর যথাক্রমে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান। দেশ দুটির অবস্থান যথাক্রমে ১৫৬ ও ১৫৭তম।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫