নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: তিন থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুদের সিনোভ্যাকের কোভিড-১৯ টিকা দেওয়ার জরুরি অনুমোদন দিয়েছে চীন। বাংলাদেশে প্রথমে ৫৫ বছরের বেশি বয়সীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয়। এরপর বয়সসীমা কমিয়ে চল্লিশে আনা হয়। এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৮ লাখ ২০ হাজার মানুষ। এর মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৪২ লাখের বেশি মানুষ। প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ মানুষ এখনো দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় আছেন। এমন অবস্থায় শিশুদের টিকা দেওয়া নিয়ে মতামত জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ ‘সবাইকেই তো টিকা দিতে হবে। কিন্তু বাচ্চাদের তেমন কোনো ট্রায়াল হয়নি। চীন বাচ্চাদের টিকা দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে। আরও কয়েকটি দেশ দিয়েছে। অনেক দেশে ১২ বছরের ওপরে বাচ্চাদের টিকা দিচ্ছে। আমাদের কিছুদিন অপেক্ষা করে দেখা দরকার, শিশুদের টিকা দিলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কিনা। আমরা তো বড়দেরই সবাইকে এখনো টিকা দিতে পারি নাই। যারা এখন প্রতিদিন বাসা থেকে বের হচ্ছেন, তাদের অনেকেই এখনো টিকা নেন নি। বাচ্চাদের টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করা ঠিক হবে বলে আমি মনে করি না। কেউ তো জানে না কী হবে। তাড়াহুড়ো না করে আমাদের একটু সময় নেওয়া উচিত। যদি রেজাল্ট পজিটিভ হয়, তাহলে বাচ্চাদেরও দেওয়া উচিত। কারণ করোনা তো বাচ্চাদেরও হচ্ছে।’
হেলথ অ্যান্ড হোপ স্পেশালাইজড হাসপাতালের পরিচালক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী ‘চীনে যে টিকাটি ছোটদের দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে এগুলো তো সবটাই বৈজ্ঞানিক তথ্যের উপর বিচার বিশ্লেষণ করে। আমাদের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বা ওষুধ প্রশাসনের উচিত তাড়াহুড়ো না করে সেই সব বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত যথাযথভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। যদি তথ্যগুলো নির্ভরযোগ্য ও বৈজ্ঞানিকভাবে সংরক্ষিত হয়ে থাকে তাহলে আমরা অবশ্যই সেদিকে যেতে পারি।’
ঢাকা: তিন থেকে ১৭ বছর বয়সী শিশুদের সিনোভ্যাকের কোভিড-১৯ টিকা দেওয়ার জরুরি অনুমোদন দিয়েছে চীন। বাংলাদেশে প্রথমে ৫৫ বছরের বেশি বয়সীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয়। এরপর বয়সসীমা কমিয়ে চল্লিশে আনা হয়। এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৫৮ লাখ ২০ হাজার মানুষ। এর মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন ৪২ লাখের বেশি মানুষ। প্রায় সাড়ে ১৪ লাখ মানুষ এখনো দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায় আছেন। এমন অবস্থায় শিশুদের টিকা দেওয়া নিয়ে মতামত জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ ‘সবাইকেই তো টিকা দিতে হবে। কিন্তু বাচ্চাদের তেমন কোনো ট্রায়াল হয়নি। চীন বাচ্চাদের টিকা দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে। আরও কয়েকটি দেশ দিয়েছে। অনেক দেশে ১২ বছরের ওপরে বাচ্চাদের টিকা দিচ্ছে। আমাদের কিছুদিন অপেক্ষা করে দেখা দরকার, শিশুদের টিকা দিলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কিনা। আমরা তো বড়দেরই সবাইকে এখনো টিকা দিতে পারি নাই। যারা এখন প্রতিদিন বাসা থেকে বের হচ্ছেন, তাদের অনেকেই এখনো টিকা নেন নি। বাচ্চাদের টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে তাড়াহুড়ো করা ঠিক হবে বলে আমি মনে করি না। কেউ তো জানে না কী হবে। তাড়াহুড়ো না করে আমাদের একটু সময় নেওয়া উচিত। যদি রেজাল্ট পজিটিভ হয়, তাহলে বাচ্চাদেরও দেওয়া উচিত। কারণ করোনা তো বাচ্চাদেরও হচ্ছে।’
হেলথ অ্যান্ড হোপ স্পেশালাইজড হাসপাতালের পরিচালক ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী ‘চীনে যে টিকাটি ছোটদের দেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে এগুলো তো সবটাই বৈজ্ঞানিক তথ্যের উপর বিচার বিশ্লেষণ করে। আমাদের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বা ওষুধ প্রশাসনের উচিত তাড়াহুড়ো না করে সেই সব বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত যথাযথভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। যদি তথ্যগুলো নির্ভরযোগ্য ও বৈজ্ঞানিকভাবে সংরক্ষিত হয়ে থাকে তাহলে আমরা অবশ্যই সেদিকে যেতে পারি।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫