দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের এখন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কারণে সাবেক জেনারেল ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান আজিজ আহমেদকে অভিযুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁর কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করতে ভূমিকা রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, বাংলাদেশে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য জবাবদিহি এড়াতে আজিজ আহমেদ তাঁর ভাইকে সহযোগিতা করেন। এটা করতে গিয়ে তিনি সরকারি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন। এ ছাড়া অন্যায়ভাবে সামরিক খাতে চুক্তি বা ঠিকাদারি পাওয়া নিশ্চিত করতে তিনি তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। তিনি নিজের স্বার্থের জন্য সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ নিয়েছেন।
নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করে বিবৃতিতে বলা হয়, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা গ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ এবং নাগরিকদের সেবালাভের সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার কারণে জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদকে, পূর্বে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এর ফলে আজিজ আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য হবেন।
২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত তিন বছর বাংলাদেশের চিফ অব আর্মি স্টাফ ছিলেন জেনারেল আজিজ আহমেদ। তার আগে ২০১২ সাল থেকে চার বছর বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির নেতৃত্ব দেন।
দুর্নীতির এই অভিযোগ এবং যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের বিষয়ে আজিজ আহমেদ কিংবা বাংলাদেশ সরকারের কোনো প্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাতারের গণমাধ্য আল-জাজিরা সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতসহ বিভিন্ন অভিযোগে ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তখন সেনা সদর এবং সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়ে ওই প্রতিবেদনকে ‘মিথ্যা’ ও ‘অপপ্রচার’ আখ্যা দিয়েছিল।
আজিজ আহমেদও সে সময় বলেছিলেন, সেনাবাহিনীকে নিয়ে নানা ধরনের ‘অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে, যাতে একটি ‘বিভ্রান্তির’ সৃষ্টি হয়।
এর আগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ‘গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের’ অভিযোগ এনে বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাব এবং এর সাবেক-বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময়ে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হলেও সাড়া মেলেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সাম্প্রতিক ঢাকা সফরেও নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু লু ফিরে যাওয়ার পর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না।
গতবছর জাতীয় নির্বাচনের আগে ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের নেতা এবং সরকারি কর্মকর্তাসহ সাধারণভাবে যে কোনো বাংলাদেশির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ‘বাধাগ্রস্ত’ করে এমন কর্মকাণ্ডে জড়িতদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ বন্ধ করতে নতুন ভিসানীতির আওতায় এ ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
কতজন ব্যক্তি বা কাদের ক্ষেত্রে ওই ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তা স্পষ্ট না করলেও পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সে সময় বলেছিলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য এবং ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীরা রয়েছেন এর মধ্যে।
দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগে বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের এখন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রথম প্রহরে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবৃতিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কারণে সাবেক জেনারেল ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান আজিজ আহমেদকে অভিযুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁর কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ার প্রতি জনগণের বিশ্বাসকে ক্ষুণ্ন করতে ভূমিকা রেখেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বলেছে, বাংলাদেশে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য জবাবদিহি এড়াতে আজিজ আহমেদ তাঁর ভাইকে সহযোগিতা করেন। এটা করতে গিয়ে তিনি সরকারি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন। এ ছাড়া অন্যায়ভাবে সামরিক খাতে চুক্তি বা ঠিকাদারি পাওয়া নিশ্চিত করতে তিনি তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন। তিনি নিজের স্বার্থের জন্য সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ নিয়েছেন।
নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করে বিবৃতিতে বলা হয়, আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে এই ব্যবস্থা গ্রহণের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও আইনের শাসন শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনরায় নিশ্চিত করা হলো। সরকারি সেবা আরও স্বচ্ছ এবং নাগরিকদের সেবালাভের সুযোগ তৈরি, ব্যবসা ও নিয়ন্ত্রণব্যবস্থার উন্নয়ন এবং মুদ্রা পাচার ও অন্যান্য অর্থনৈতিক অপরাধের অনুসন্ধান ও বিচার নিশ্চিতে সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশে দুর্নীতিবিরোধী প্রচেষ্টায় সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলারের ওই বিবৃতিতে বলা হয়, উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার কারণে জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদকে, পূর্বে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট, ফরেন অপারেশন অ্যান্ড রিলেটেড প্রোগ্রামস অ্যাপ্রোপ্রিয়েশনস অ্যাক্টের ৭০৩১ (সি) ধারার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর। এর ফলে আজিজ আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের জন্য অযোগ্য হবেন।
২০১৮ সালের জুন থেকে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত তিন বছর বাংলাদেশের চিফ অব আর্মি স্টাফ ছিলেন জেনারেল আজিজ আহমেদ। তার আগে ২০১২ সাল থেকে চার বছর বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির নেতৃত্ব দেন।
দুর্নীতির এই অভিযোগ এবং যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপের বিষয়ে আজিজ আহমেদ কিংবা বাংলাদেশ সরকারের কোনো প্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।
এর আগে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে কাতারের গণমাধ্য আল-জাজিরা সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে দুর্নীতসহ বিভিন্ন অভিযোগে ‘অল দ্য প্রাইম মিনিস্টারস মেন’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। তখন সেনা সদর এবং সরকারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়ে ওই প্রতিবেদনকে ‘মিথ্যা’ ও ‘অপপ্রচার’ আখ্যা দিয়েছিল।
আজিজ আহমেদও সে সময় বলেছিলেন, সেনাবাহিনীকে নিয়ে নানা ধরনের ‘অপপ্রচার’ চালানো হচ্ছে, যাতে একটি ‘বিভ্রান্তির’ সৃষ্টি হয়।
এর আগে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ‘গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের’ অভিযোগ এনে বাংলাদেশের এলিট ফোর্স র্যাব এবং এর সাবেক-বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময়ে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানো হলেও সাড়া মেলেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সাম্প্রতিক ঢাকা সফরেও নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু লু ফিরে যাওয়ার পর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না।
গতবছর জাতীয় নির্বাচনের আগে ক্ষমতাসীন দল ও বিরোধী দলের নেতা এবং সরকারি কর্মকর্তাসহ সাধারণভাবে যে কোনো বাংলাদেশির ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ‘বাধাগ্রস্ত’ করে এমন কর্মকাণ্ডে জড়িতদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ বন্ধ করতে নতুন ভিসানীতির আওতায় এ ঘোষণা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
কতজন ব্যক্তি বা কাদের ক্ষেত্রে ওই ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে তা স্পষ্ট না করলেও পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার সে সময় বলেছিলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য এবং ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীরা রয়েছেন এর মধ্যে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫