একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নির্বিঘ্নে উদ্যাপন উপলক্ষে সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বছর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ পুরো ঢাকায় তৎপর থাকবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভায় বিজিবি প্রধান মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান, এসবি প্রধান মনিরুল ইসলাম, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক, র্যাবের প্রধান এম খুরশীদ হোসেনসহ অন্য গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিবসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় উঠে আসে, একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নির্বিঘ্নে উদ্যাপন করতে এবারও প্রতিবছরের মতো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও আজিমপুর এলাকায় অতিরিক্ত ভিড় রোধে এবং অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পুলিশ ও র্যাব সদস্যদের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকবেন। বিদেশি কূটনৈতিকদের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্যও নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
পুরো শহীদ মিনার ও আশপাশের এলাকা ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় থাকবে। ডিএমপির পক্ষ থেকে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য আলাদা নির্দেশনা দেওয়া হবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন প্রয়োজনীয় ভ্রাম্যমাণ টয়লেট নির্মাণ করবে।
ঢাকাসহ অন্য মেট্রোপলিটন এলাকা ও বিভাগীয় শহরসহ সারা দেশে যেসব এলাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন করা হবে, সেসব এলাকায়ও নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নির্বিঘ্নে উদ্যাপন উপলক্ষে সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বছর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এ নিয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারসহ পুরো ঢাকায় তৎপর থাকবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভায় বিজিবি প্রধান মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান, এসবি প্রধান মনিরুল ইসলাম, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক, র্যাবের প্রধান এম খুরশীদ হোসেনসহ অন্য গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিবসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় উঠে আসে, একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস নির্বিঘ্নে উদ্যাপন করতে এবারও প্রতিবছরের মতো নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ও আজিমপুর এলাকায় অতিরিক্ত ভিড় রোধে এবং অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পুলিশ ও র্যাব সদস্যদের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থার দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত থাকবেন। বিদেশি কূটনৈতিকদের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্যও নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
পুরো শহীদ মিনার ও আশপাশের এলাকা ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার আওতায় থাকবে। ডিএমপির পক্ষ থেকে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের জন্য আলাদা নির্দেশনা দেওয়া হবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন প্রয়োজনীয় ভ্রাম্যমাণ টয়লেট নির্মাণ করবে।
ঢাকাসহ অন্য মেট্রোপলিটন এলাকা ও বিভাগীয় শহরসহ সারা দেশে যেসব এলাকায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন করা হবে, সেসব এলাকায়ও নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫