নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্ভাগ্যজনকভাবে অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রো। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ভবনে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রো বলেন, ইউরোপে বৈধভাবে অনেক বাংলাদেশি যাচ্ছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে অবৈধভাবে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। বৈধ পথে কীভাবে মাইগ্রেশন করা যায় সে বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। দক্ষ জনশক্তিকে ভিসা দিতে আমরাও আগ্রহী কিন্তু কখনো কখনো ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করা হয়। ফলে ভিসা দেওয়া সম্ভব হয় না।
ইতালি যেতে দালালদের অর্থ না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দালালেরা আবেদনকারীদের কাছ থেকে বেশি অর্থ নেয়, যা কখনো কাম্য নয়। দ্রুত ভিসা দিতে আমরা বেশ কিছু বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ নিচ্ছি। তাই সবাইকে আহ্বান জানাই দালালদের অর্থ দেবেন না।’
ভিসা প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যাঁরা যোগ্য তাঁদের আমরা ভিসা দিতে আগ্রহী। দূতাবাস দ্রুত ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়া তৈরি করছে। কিন্তু আমরা অনেক নকল নুলস্তা (ওয়ার্কিং পারমিট) পাচ্ছি এবং সেগুলো গভীরভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কারণে আমাদের অনেক দেরি হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, যেসব বাংলাদেশি দালালেরা আবেদনকারীদের কাছ থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট ম্যানেজ করে দেওয়ার জন্য বড় অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তারা ভালো কাজ করছে না। তাঁরা ইতালি গমনেচ্ছু কর্মীদের মিথ্যা আশ্বাস দিচ্ছে, সেটি প্রকৃত আবেদনকারীদের ক্ষতির কারণ হচ্ছে। নকল নুলস্তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কারণেই প্রকৃত আবেদনকারীদের ভিসা প্রক্রিয়ায় দেরি হচ্ছে। ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে একটু দেরি হলেও ওয়ার্কিং পারমিটের মেয়াদ শেষ হবে না। তাই উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আবেদনকারীদের কাউকেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট জোগাড় করার জন্য টাকা দেওয়া উচিত নয়। কাগজপত্র প্রক্রিয়ার যে ফি রয়েছে এর বাইরে আর কিছু প্রয়োজন নেই। দালালদের কথায় আপনেরা বিশ্বাস রাখবেন না।’
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘বৈধ পথে এবং কম টাকায় যেন আমাদের কর্মীরা ইতালিতে যেতে পারে সে বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। একসঙ্গে অনেক আবেদন আসায় ভিসা দিতে একটু দেরি হচ্ছে। এর পেছনে তারা কাজ করছে, যাতে দ্রুত ভিসা দেওয়া যায়। ইতালি কমপক্ষে আগামীতে ৭ লাখ কর্মী নিতে পারে।’
এ সময় প্রতিমন্ত্রী মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার বন্ধ হবে না বলেও দাবি করেন। মন্ত্রী বলেন, ‘মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গে আমরা কাজ করছি। ৩১ মের মধ্যে যাদের বৈধ কাগজপত্র আছে তারা যেন যেতে পারে সে বিষয়ে আমরা কার্যক্রম নিয়েছি। মালয়েশিয়ার শ্রম বাজার বন্ধ হবে না।’
দুর্ভাগ্যজনকভাবে অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইতালির রাষ্ট্রদূত অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রো। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ভবনে প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
অ্যান্তোনিও আলেসান্দ্রো বলেন, ইউরোপে বৈধভাবে অনেক বাংলাদেশি যাচ্ছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে অবৈধভাবে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। বৈধ পথে কীভাবে মাইগ্রেশন করা যায় সে বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। দক্ষ জনশক্তিকে ভিসা দিতে আমরাও আগ্রহী কিন্তু কখনো কখনো ভুয়া কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করা হয়। ফলে ভিসা দেওয়া সম্ভব হয় না।
ইতালি যেতে দালালদের অর্থ না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দালালেরা আবেদনকারীদের কাছ থেকে বেশি অর্থ নেয়, যা কখনো কাম্য নয়। দ্রুত ভিসা দিতে আমরা বেশ কিছু বাস্তবভিত্তিক পদক্ষেপ নিচ্ছি। তাই সবাইকে আহ্বান জানাই দালালদের অর্থ দেবেন না।’
ভিসা প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘যাঁরা যোগ্য তাঁদের আমরা ভিসা দিতে আগ্রহী। দূতাবাস দ্রুত ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়া তৈরি করছে। কিন্তু আমরা অনেক নকল নুলস্তা (ওয়ার্কিং পারমিট) পাচ্ছি এবং সেগুলো গভীরভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কারণে আমাদের অনেক দেরি হচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, যেসব বাংলাদেশি দালালেরা আবেদনকারীদের কাছ থেকে অ্যাপয়েন্টমেন্ট ম্যানেজ করে দেওয়ার জন্য বড় অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে তারা ভালো কাজ করছে না। তাঁরা ইতালি গমনেচ্ছু কর্মীদের মিথ্যা আশ্বাস দিচ্ছে, সেটি প্রকৃত আবেদনকারীদের ক্ষতির কারণ হচ্ছে। নকল নুলস্তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার কারণেই প্রকৃত আবেদনকারীদের ভিসা প্রক্রিয়ায় দেরি হচ্ছে। ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে একটু দেরি হলেও ওয়ার্কিং পারমিটের মেয়াদ শেষ হবে না। তাই উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আবেদনকারীদের কাউকেই অ্যাপয়েন্টমেন্ট জোগাড় করার জন্য টাকা দেওয়া উচিত নয়। কাগজপত্র প্রক্রিয়ার যে ফি রয়েছে এর বাইরে আর কিছু প্রয়োজন নেই। দালালদের কথায় আপনেরা বিশ্বাস রাখবেন না।’
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘বৈধ পথে এবং কম টাকায় যেন আমাদের কর্মীরা ইতালিতে যেতে পারে সে বিষয়ে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। একসঙ্গে অনেক আবেদন আসায় ভিসা দিতে একটু দেরি হচ্ছে। এর পেছনে তারা কাজ করছে, যাতে দ্রুত ভিসা দেওয়া যায়। ইতালি কমপক্ষে আগামীতে ৭ লাখ কর্মী নিতে পারে।’
এ সময় প্রতিমন্ত্রী মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার বন্ধ হবে না বলেও দাবি করেন। মন্ত্রী বলেন, ‘মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গে আমরা কাজ করছি। ৩১ মের মধ্যে যাদের বৈধ কাগজপত্র আছে তারা যেন যেতে পারে সে বিষয়ে আমরা কার্যক্রম নিয়েছি। মালয়েশিয়ার শ্রম বাজার বন্ধ হবে না।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫