নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের গবেষণাগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষণ করার তাগিদ দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এক সেমিনারে এ তাগিদ দেন তিনি।
‘জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণে দুর্যোগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাস্টার সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন না হলে আপনারা যে শিক্ষক হয়েছেন, আমরা যে এখানে দাঁড়িয়ে কথা বলছি, সে সুযোগ আমরা পেতাম না। স্বাধীনতার আগে পাকিস্তানি স্বৈরশাসকেরা আমাদের ওপর যে বৈষম্য চাপিয়ে দিয়েছিলেন, তা আমাদের এগিয়ে যেতে দিত না।’
দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে মো. এনামুর রহমান বলেন, ‘আমরা দুর্যোগ মোকাবিলায় অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছি। দুর্যোগ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিভাগ গবেষণা করে এবং গবেষণালব্ধ যে কাগজ বের হয়, সেগুলো মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষণ করা উচিত, যাতে পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে সুবিধা হয়।’ ত্রাণমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি গণমুখী বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে শিক্ষা-সংস্কৃতির নিয়মিত চর্চা হয়। এ ধারা অব্যাহত থাকলে আমরা আরও এগিয়ে যাব। এগিয়ে যাওয়ার কারণ হলো আমাদের নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা। তাদের গবেষণা এবং পরিশ্রমের কারণে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। আমদের এসডিজি অর্জনের জন্যও এটি সহায়ক হয়ে উঠবে।’
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘প্রযুক্তির ব্যবহার বিশ্বব্যাপী হচ্ছে। রোগ সারানোর জন্য ডায়াগনোসিসের সৃষ্টি হয়েছে। দুর্যোগ যদি কোনো রোগ হয়, তার জন্য ডায়াগনোসিস প্রয়োজন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ রোগ সারাতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি-বিজ্ঞানকে বাদ দিয়ে শিক্ষা নয়। ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগটি যে জ্ঞানের সৃষ্টি করেছে, সে জন্য একটি পরিকল্পনা প্রণয়নের প্রয়োজন রয়েছে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসের নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা এ খান প্রমুখ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের গবেষণাগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষণ করার তাগিদ দিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। আজ সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এক সেমিনারে এ তাগিদ দেন তিনি।
‘জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণে দুর্যোগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার’ শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাস্টার সায়েন্স অ্যান্ড ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন না হলে আপনারা যে শিক্ষক হয়েছেন, আমরা যে এখানে দাঁড়িয়ে কথা বলছি, সে সুযোগ আমরা পেতাম না। স্বাধীনতার আগে পাকিস্তানি স্বৈরশাসকেরা আমাদের ওপর যে বৈষম্য চাপিয়ে দিয়েছিলেন, তা আমাদের এগিয়ে যেতে দিত না।’
দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা তুলে ধরে মো. এনামুর রহমান বলেন, ‘আমরা দুর্যোগ মোকাবিলায় অনেকগুলো পদক্ষেপ নিয়েছি। দুর্যোগ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব বিভাগ গবেষণা করে এবং গবেষণালব্ধ যে কাগজ বের হয়, সেগুলো মন্ত্রণালয়ে সংরক্ষণ করা উচিত, যাতে পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করতে সুবিধা হয়।’ ত্রাণমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি গণমুখী বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে শিক্ষা-সংস্কৃতির নিয়মিত চর্চা হয়। এ ধারা অব্যাহত থাকলে আমরা আরও এগিয়ে যাব। এগিয়ে যাওয়ার কারণ হলো আমাদের নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা। তাদের গবেষণা এবং পরিশ্রমের কারণে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। আমদের এসডিজি অর্জনের জন্যও এটি সহায়ক হয়ে উঠবে।’
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘প্রযুক্তির ব্যবহার বিশ্বব্যাপী হচ্ছে। রোগ সারানোর জন্য ডায়াগনোসিসের সৃষ্টি হয়েছে। দুর্যোগ যদি কোনো রোগ হয়, তার জন্য ডায়াগনোসিস প্রয়োজন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ রোগ সারাতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি-বিজ্ঞানকে বাদ দিয়ে শিক্ষা নয়। ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স বিভাগটি যে জ্ঞানের সৃষ্টি করেছে, সে জন্য একটি পরিকল্পনা প্রণয়নের প্রয়োজন রয়েছে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান, সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসের নির্বাহী পরিচালক মালিক ফিদা এ খান প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫