নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: জাতীয় সংসদ ভবনে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় দায়ের করা মামলায় ধর্মীয় বক্তা আমির হামজাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আজ দুপুরের পর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিট (সিটিটিসি) আমির হামজাকে আদালতে হাজির করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির পরিদর্শক কাজী মিজানুর রহমান তাঁর দশদিনের রিমান্ডের আবেদন করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার বিকালে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার পাটিকাবাড়ি ইউনিয়নের ডাবিরাভিটা গ্রামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে হামজাকে আটক করে সিটিটিসির একটি দল। তাঁকে সোমবারই ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এরপর তাঁকে সংসদ ভবনে হামলার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গত ৫ মে সন্ধ্যায় শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সদস্য আল আমিন সাকিব ওরফে আল সাকিবকে একটি তলোয়ার, একটি কালো পতাকাসহ গ্রেপ্তার করে সিটিটিসির একটি দল। আল আমিন স্বীকার করেন ওই দিন রাতেই তলোয়ার ও কালো পতাকা নিয়ে সংসদ ভবনে কর্তব্যরত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ বা হামলার পরিকল্পনা ছিলো তাদের। এরপর শেরেবাংলা নগর থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে একটি মামলা করা হয়।
আল আমিন সাকিবকে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান, আরও অনেকেই এই হামলায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি যোগাযোগ করে রেখেছিলেন। কিন্তু আগেই তিনি আটক হওয়ায় অন্যান্যরা অংশ নিতে পারেননি। গত ১৬ মে আল আমিন সাকিব আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে হামলার পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন। ধর্মীয় উগ্রবাদী আরেক বক্তা রাজবাড়ির বাজার জামে মসিজদের খতিব উসামা, আমির হামজাসহ আরও কয়েকজনের বিভিন্ন বক্তব্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামের সদস্যরা এই পরিকল্পনা নিয়েছিল।
আমির হামজার রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আমির হামজা এজাহারনামীয় আসামি আনসার আল ইসলামের সদস্য মো. আল আমিন সাকিবসহ অন্যান্যদের তার বক্তৃতার মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ করেছে এবং অত্র হামলা করার বিষয়ে ইন্ধন প্রদান করেছে মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। আসামি আমির হামজার কথিত উগ্রবাদী বক্তব্য ইউটিউবে দেখে পূর্বে গ্রেপ্তার আসামি সাকিব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা করে পুলিশের গুলিতে শহীদ হবে মর্মে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়, যা ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় প্রদত্ত স্বীকারোক্তিতে উঠে এসেছে।
আবেদনে আরও বলা হয়, হামজা তথাকথিত জিহাদের নামে পবিত্র কোরআন শরিফ ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে উগ্রবাদী বয়ান দেন এবং যুব সমাজকে উগ্রবাদ সমর্থনে ইন্ধন দেন ও উদ্বুদ্ধ করেন। এ ছাড়া তাঁর এই উগ্রবাদী বয়ানের ভিডিও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করে উগ্রবাদেও প্রচার ও প্রসারে লিপ্ত রয়েছেন।
এমতাবস্থায় মামলাটির সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন, পলাতক অপরাপর আসামিদের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা সংগ্রহসহ গ্রেপ্তার করা এবং অর্থ ও মদতদাতাদের শনাক্তের লক্ষ্যে আসামি আমির হামজাকে রিমান্ডে এনে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দশ দিনের রিমান্ডের প্রয়োজন।
ঢাকা: জাতীয় সংসদ ভবনে জঙ্গি হামলার পরিকল্পনায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় দায়ের করা মামলায় ধর্মীয় বক্তা আমির হামজাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আজ দুপুরের পর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিট (সিটিটিসি) আমির হামজাকে আদালতে হাজির করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিটিটিসির পরিদর্শক কাজী মিজানুর রহমান তাঁর দশদিনের রিমান্ডের আবেদন করেন।
এর আগে গতকাল সোমবার বিকালে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার পাটিকাবাড়ি ইউনিয়নের ডাবিরাভিটা গ্রামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে হামজাকে আটক করে সিটিটিসির একটি দল। তাঁকে সোমবারই ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। এরপর তাঁকে সংসদ ভবনে হামলার পরিকল্পনা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
গত ৫ মে সন্ধ্যায় শেরেবাংলা নগর এলাকা থেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সদস্য আল আমিন সাকিব ওরফে আল সাকিবকে একটি তলোয়ার, একটি কালো পতাকাসহ গ্রেপ্তার করে সিটিটিসির একটি দল। আল আমিন স্বীকার করেন ওই দিন রাতেই তলোয়ার ও কালো পতাকা নিয়ে সংসদ ভবনে কর্তব্যরত আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর আক্রমণ বা হামলার পরিকল্পনা ছিলো তাদের। এরপর শেরেবাংলা নগর থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে একটি মামলা করা হয়।
আল আমিন সাকিবকে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান, আরও অনেকেই এই হামলায় অংশ নেওয়ার কথা ছিল। ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তিনি যোগাযোগ করে রেখেছিলেন। কিন্তু আগেই তিনি আটক হওয়ায় অন্যান্যরা অংশ নিতে পারেননি। গত ১৬ মে আল আমিন সাকিব আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে হামলার পরিকল্পনার কথা স্বীকার করেন। ধর্মীয় উগ্রবাদী আরেক বক্তা রাজবাড়ির বাজার জামে মসিজদের খতিব উসামা, আমির হামজাসহ আরও কয়েকজনের বিভিন্ন বক্তব্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে আনসার আল ইসলামের সদস্যরা এই পরিকল্পনা নিয়েছিল।
আমির হামজার রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, আমির হামজা এজাহারনামীয় আসামি আনসার আল ইসলামের সদস্য মো. আল আমিন সাকিবসহ অন্যান্যদের তার বক্তৃতার মাধ্যমে উগ্রবাদে উদ্বুদ্ধ করেছে এবং অত্র হামলা করার বিষয়ে ইন্ধন প্রদান করেছে মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। আসামি আমির হামজার কথিত উগ্রবাদী বক্তব্য ইউটিউবে দেখে পূর্বে গ্রেপ্তার আসামি সাকিব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর হামলা করে পুলিশের গুলিতে শহীদ হবে মর্মে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়, যা ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় প্রদত্ত স্বীকারোক্তিতে উঠে এসেছে।
আবেদনে আরও বলা হয়, হামজা তথাকথিত জিহাদের নামে পবিত্র কোরআন শরিফ ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করে উগ্রবাদী বয়ান দেন এবং যুব সমাজকে উগ্রবাদ সমর্থনে ইন্ধন দেন ও উদ্বুদ্ধ করেন। এ ছাড়া তাঁর এই উগ্রবাদী বয়ানের ভিডিও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করে উগ্রবাদেও প্রচার ও প্রসারে লিপ্ত রয়েছেন।
এমতাবস্থায় মামলাটির সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচারের স্বার্থে ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটন, পলাতক অপরাপর আসামিদের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা সংগ্রহসহ গ্রেপ্তার করা এবং অর্থ ও মদতদাতাদের শনাক্তের লক্ষ্যে আসামি আমির হামজাকে রিমান্ডে এনে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দশ দিনের রিমান্ডের প্রয়োজন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫