নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীকে ছয় মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে। জামিননামা দাখিল করার পর তিনি মুক্তি পেয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটি তিনি মুক্তি পেয়ে একটি পাজেরো গাড়িতে করে আদালত এলাকা ত্যাগ করেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহিন আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাঁর নিজের গাড়িতে করে তিনি চলে গেছেন। অসুস্থতার কারণে তিনি একটি হাসপাতালে ভর্তি হবেন বলেও জানান তাঁর আইনজীবী।
এর আগে পল্টন থানার দুই মামলায় এবং খিলগাঁও থানায় দায়ের করা চার মামলায় সাবের হোসেন চৌধুরীর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন। সন্ধ্যার আগে শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেক মামলায় জামিন দেন।
পল্টন থানায় সাবের হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা ছিল; একটি হত্যা মামলা অপরটি হত্যা চেষ্টা মামলা। খিলগাঁও থানায় তাঁর বিরুদ্ধে ছিল ছয়টি মামলা; দুটি হত্যা মামলা এবং দুটি হত্যাচেষ্টা মামলা। ছয়টি মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি।
বিকেলে রিমান্ড থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আদালতে হাজির করা হয়। গতকাল সোমবার সাবের হোসেন চৌধুরীকে পল্টন থানায় দায়ের করা বিএনপি কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই একদিনের মাথায় তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গতকাল গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর এক মামলায় রিমান্ড মঞ্জুর হয় এবং আরও পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রিমান্ড শেষের আগেই আদালতে ফেরত পাঠিয়ে আবেদনে তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্টন থানার এসআই নাজমুল হাসান উল্লেখ করেন, জিজ্ঞাসাবাদে সাবের হোসেন চৌধুরী কোনো প্রশ্নেরই উত্তর দিতে পারছেন না। কথোপকথনে জানা গেছে যে, তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত। তাঁর হার্টে তিনটি রিং পরানো হয়েছে। বর্তমান শারীরিক পরিস্থিতিতে পুলিশ হেফাজতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আশানুরূপ তথ্য পাওয়া যাবে না। বিধায় আদালতের নির্দেশ মোতাবেক ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ না করেই আদালতে পাঠানো হলো।
গত রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আটক করা হয়। পরে মকবুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী, সাবেক সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক সভাপতি সাবের হোসেন চৌধুরীকে ছয় মামলায় জামিন দেওয়া হয়েছে। জামিননামা দাখিল করার পর তিনি মুক্তি পেয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটি তিনি মুক্তি পেয়ে একটি পাজেরো গাড়িতে করে আদালত এলাকা ত্যাগ করেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহিন আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তাঁর নিজের গাড়িতে করে তিনি চলে গেছেন। অসুস্থতার কারণে তিনি একটি হাসপাতালে ভর্তি হবেন বলেও জানান তাঁর আইনজীবী।
এর আগে পল্টন থানার দুই মামলায় এবং খিলগাঁও থানায় দায়ের করা চার মামলায় সাবের হোসেন চৌধুরীর পক্ষে জামিনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন। সন্ধ্যার আগে শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেক মামলায় জামিন দেন।
পল্টন থানায় সাবের হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুটি মামলা ছিল; একটি হত্যা মামলা অপরটি হত্যা চেষ্টা মামলা। খিলগাঁও থানায় তাঁর বিরুদ্ধে ছিল ছয়টি মামলা; দুটি হত্যা মামলা এবং দুটি হত্যাচেষ্টা মামলা। ছয়টি মামলাতেই জামিন পেয়েছেন তিনি।
বিকেলে রিমান্ড থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আদালতে হাজির করা হয়। গতকাল সোমবার সাবের হোসেন চৌধুরীকে পল্টন থানায় দায়ের করা বিএনপি কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু রিমান্ডের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই একদিনের মাথায় তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
গতকাল গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করার পর এক মামলায় রিমান্ড মঞ্জুর হয় এবং আরও পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
রিমান্ড শেষের আগেই আদালতে ফেরত পাঠিয়ে আবেদনে তদন্তকারী কর্মকর্তা পল্টন থানার এসআই নাজমুল হাসান উল্লেখ করেন, জিজ্ঞাসাবাদে সাবের হোসেন চৌধুরী কোনো প্রশ্নেরই উত্তর দিতে পারছেন না। কথোপকথনে জানা গেছে যে, তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ও হৃদ্রোগে আক্রান্ত। তাঁর হার্টে তিনটি রিং পরানো হয়েছে। বর্তমান শারীরিক পরিস্থিতিতে পুলিশ হেফাজতে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে আশানুরূপ তথ্য পাওয়া যাবে না। বিধায় আদালতের নির্দেশ মোতাবেক ৫ দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ না করেই আদালতে পাঠানো হলো।
গত রোববার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে আটক করা হয়। পরে মকবুল হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে