নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেঙ্গু আতঙ্ক কিছুতেই কমছে না। প্রতিদিনই আড়াই শতাধিক রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হচ্ছেন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে। তবে ডেঙ্গু আক্রান্ত মৃত্যুর ঘটনা কমে এসেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার সকাল আটটা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ২৫৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৯৭ জন এবং বাইরে ৫৭ জন। আগের দিন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন ২২৯ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৭৬ জন এবং বাইরে ছিল ৫৩ জন। তবে গত তিন দিন ধরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোনো ঘটনা ঘটেনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৬ হাজার ৭০৫ জন। এদের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আক্রান্ত হয় ১৪ হাজার ৭১৮ জন। যা শতকরা শনাক্তের হার দাঁড়ায় ৮৮ শতাংশ। এ সময়ে মোট রোগী সুস্থ হয়েছেন ১৫ হাজার ৫৯৭ জন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত বর্তমানে মোট রোগী ভর্তি আছেন ১ হাজার ৪৯ জন এবং ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৩৬ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২৩ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ৬ হাজার ৩৪৯ জন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩১ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৭ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১১ জন, বিজিবি হাসপাতালে একজন ও কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালে ৬ জনসহ মোট ৭৩ জন। এরা সবাই সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ায় সরকার ছয়টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল প্রস্তুত করলেও বাস্তবে দীর্ঘদিন চারটিতে কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা ছিল না। তবে সম্প্রতি কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি শুরু করা হয়েছে।
ডেঙ্গু আতঙ্ক কিছুতেই কমছে না। প্রতিদিনই আড়াই শতাধিক রোগী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হচ্ছেন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে। তবে ডেঙ্গু আক্রান্ত মৃত্যুর ঘটনা কমে এসেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী এই তথ্য জানা গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার সকাল আটটা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল আটটা পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ২৫৪ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৯৭ জন এবং বাইরে ৫৭ জন। আগের দিন রোগী ভর্তি হয়েছিলেন ২২৯ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১৭৬ জন এবং বাইরে ছিল ৫৩ জন। তবে গত তিন দিন ধরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোনো ঘটনা ঘটেনি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ১৬ হাজার ৭০৫ জন। এদের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় আক্রান্ত হয় ১৪ হাজার ৭১৮ জন। যা শতকরা শনাক্তের হার দাঁড়ায় ৮৮ শতাংশ। এ সময়ে মোট রোগী সুস্থ হয়েছেন ১৫ হাজার ৫৯৭ জন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত বর্তমানে মোট রোগী ভর্তি আছেন ১ হাজার ৪৯ জন এবং ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৩৬ জন রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসের ২৩ দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মোট রোগী ভর্তি হয়েছেন ৬ হাজার ৩৪৯ জন। এ সময়ে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের। গত ২৪ ঘণ্টায় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩১ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ৫ জন, মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ৭ জন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ১১ জন, বিজিবি হাসপাতালে একজন ও কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালে ৬ জনসহ মোট ৭৩ জন। এরা সবাই সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ায় সরকার ছয়টি ডেডিকেটেড হাসপাতাল প্রস্তুত করলেও বাস্তবে দীর্ঘদিন চারটিতে কোনো চিকিৎসা ব্যবস্থা ছিল না। তবে সম্প্রতি কামরাঙ্গীরচর ৩১ শয্যা হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি শুরু করা হয়েছে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫