নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে কেউ দেশ বা দেশের বাইরে বসে অপপ্রচার চালালে সংশ্লিষ্ট দেশের আইন অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘যেসব ব্যক্তি যে দেশ থেকেই অপপ্রচার চালাচ্ছে সেই দেশের আইন অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্য দেশ থেকে যারা এসব কাজ করছে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যুক্ত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মানুষকে অবারিত সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অনেক সময় অস্থিরতা তৈরি করা হয়। দেশের বিরুদ্ধে, ব্যক্তির বিরুদ্ধে, সরকারের বিরুদ্ধে অহেতুক অপপ্রচার চালানো হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে করোনার সময় গুজব রটানোর চেষ্টা করা হয়েছে জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা দেশ-বিদেশ থেকে করা হচ্ছে। এ জন্য আমরা অনলাইন, আইপি টিভির রেজিস্ট্রেশন দেওয়া শুরু করেছি। কিছু অনলাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিদেশে বসে বসে বিভিন্ন ব্যক্তি ও নির্দিষ্ট কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেই। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি অন্যান্য দেশ থেকে যারা এসব কাজ করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর শব্দ ব্যবহার করে প্রতিবেদন করায় ফ্রান্সের একটি প্রতিষ্ঠানকে সে দেশের আইনজীবীর মাধ্যমে নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ক্রমবর্ধমান বাস্তবতা। এখানে কোনো কনটেন্ট রিলিজ করতে অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। সিনেমা, নাটক বা ওয়েব সিরিজ রিলিজে অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। আমরা নীতিমালার প্রাথমিক খসড়া তৈরি করেছি। এটি তাড়াতাড়িই প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করতে পারব বলে আশা করছি।
‘অন্য দেশে যেভাবে করা হচ্ছে সেভাবে এই নীতিমালার খসড়া করেছি। আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয় এমন কোনো কনটেন্ট সেখানে যেন না যায়। সমাজকে, মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে এমন কোনো কনটেন্ট না যায়। দেশে বিজাতীয় সংস্কৃতি যাতে উৎসাহিত হয় বা তরুণ সমাজকে বিভ্রান্ত করতে পারে এমন কোনো কনটেন্ট না যায় সেগুলো মাথায় রেখে খসড়া নীতিমালা তৈরি করেছি।’
আপত্তিকর ইউটিউব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রতিষ্ঠানটিকে বলা হলেও অনেক সময় সাড়া পাওয়া যায় না বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সে কারণে আমরা কীভাবে এ ক্ষেত্রে জোরালোভাবে ব্যবস্থা নেওয়া যায় সার্ভিস প্রোভাইডারদের সঙ্গে আলোচনায় আছি। অনেকটা এগিয়ে এসেছে। ফেসবুকসহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্মকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বাংলাদেশে কোম্পানি করা জন্য। বাংলাদেশে যখন এসব কোম্পানি নিবন্ধিত হবে তখন বাংলাদেশে আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হবে। কনটেন্ট সরানোর ক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতা আছে সেটি বন্ধ হবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে কেউ দেশ বা দেশের বাইরে বসে অপপ্রচার চালালে সংশ্লিষ্ট দেশের আইন অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘যেসব ব্যক্তি যে দেশ থেকেই অপপ্রচার চালাচ্ছে সেই দেশের আইন অনুযায়ী তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্য দেশ থেকে যারা এসব কাজ করছে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যুক্ত হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মানুষকে অবারিত সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অনেক সময় অস্থিরতা তৈরি করা হয়। দেশের বিরুদ্ধে, ব্যক্তির বিরুদ্ধে, সরকারের বিরুদ্ধে অহেতুক অপপ্রচার চালানো হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে করোনার সময় গুজব রটানোর চেষ্টা করা হয়েছে জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা দেশ-বিদেশ থেকে করা হচ্ছে। এ জন্য আমরা অনলাইন, আইপি টিভির রেজিস্ট্রেশন দেওয়া শুরু করেছি। কিছু অনলাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি বিদেশে বসে বসে বিভিন্ন ব্যক্তি ও নির্দিষ্ট কয়েকটি অনলাইন পোর্টাল ব্যবহার করে অপপ্রচার চালাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেই। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি অন্যান্য দেশ থেকে যারা এসব কাজ করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আপত্তিকর শব্দ ব্যবহার করে প্রতিবেদন করায় ফ্রান্সের একটি প্রতিষ্ঠানকে সে দেশের আইনজীবীর মাধ্যমে নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ক্রমবর্ধমান বাস্তবতা। এখানে কোনো কনটেন্ট রিলিজ করতে অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। সিনেমা, নাটক বা ওয়েব সিরিজ রিলিজে অনুমোদনের প্রয়োজন নেই। আমরা নীতিমালার প্রাথমিক খসড়া তৈরি করেছি। এটি তাড়াতাড়িই প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করতে পারব বলে আশা করছি।
‘অন্য দেশে যেভাবে করা হচ্ছে সেভাবে এই নীতিমালার খসড়া করেছি। আমাদের কৃষ্টি, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ক্ষতিগ্রস্ত হয় এমন কোনো কনটেন্ট সেখানে যেন না যায়। সমাজকে, মানুষকে ভুল পথে পরিচালিত করে এমন কোনো কনটেন্ট না যায়। দেশে বিজাতীয় সংস্কৃতি যাতে উৎসাহিত হয় বা তরুণ সমাজকে বিভ্রান্ত করতে পারে এমন কোনো কনটেন্ট না যায় সেগুলো মাথায় রেখে খসড়া নীতিমালা তৈরি করেছি।’
আপত্তিকর ইউটিউব কনটেন্ট বন্ধ করতে প্রতিষ্ঠানটিকে বলা হলেও অনেক সময় সাড়া পাওয়া যায় না বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, সে কারণে আমরা কীভাবে এ ক্ষেত্রে জোরালোভাবে ব্যবস্থা নেওয়া যায় সার্ভিস প্রোভাইডারদের সঙ্গে আলোচনায় আছি। অনেকটা এগিয়ে এসেছে। ফেসবুকসহ অন্যান্য প্ল্যাটফর্মকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে বাংলাদেশে কোম্পানি করা জন্য। বাংলাদেশে যখন এসব কোম্পানি নিবন্ধিত হবে তখন বাংলাদেশে আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সহজ হবে। কনটেন্ট সরানোর ক্ষেত্রে যে প্রতিবন্ধকতা আছে সেটি বন্ধ হবে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫