আজকের পত্রিকা ডেস্ক
পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় অষ্টমবারের মতো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখল ফিনল্যান্ড। এই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থানের পতন হয়েছে। ১২৯তম অবস্থান থেকে ১৩৪তম অবস্থানে এসেছে বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্যালাপ, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টার ও জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) যৌথভাবে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে। এতে দেখা গেছে, তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ডেনমার্ক। এ ছাড়া তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে আইসল্যান্ড, সুইডেন ও নেদারল্যান্ডস। শীর্ষ দশ দেশের মধ্যে ইসরায়েল রয়েছে অষ্টম অবস্থানে। তালিকার তলানিতে রয়েছে আফগানিস্তান। এর ওপরের দুটি দেশ হলো সিয়েরা লিয়ন ও লেবানন।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালে তালিকায় ১২৯তম ছিল বাংলাদেশ। এ ছাড়া ২০২৩ সালে ১১৮তম এবং ২০২২ সালে ৯৪তম অবস্থানে ছিল। প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি বছরসহ চার বছর ধরে সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবনমন হয়েছে।
এদিকে ২০২৫ সালের তালিকা অনুসারে, প্রতিবেশী দেশ ভারত আছে ১১৮ নম্বরে। ভারতের চেয়ে ভালো অবস্থানে আছে নেপাল (৯২) ও পাকিস্তান (১০৯)। দক্ষিণ এশিয়ার আরও দুই দেশ মিয়ানমার ১২৬তম এবং শ্রীলঙ্কা ১৩৩তম অবস্থানে।
এবারের প্রতিবেদনের শুরুতে বলা হয়েছে, একে অপরের প্রতি যত্ন এবং নিজেদের মধ্যে সবকিছু ভাগাভাগি করার যে ক্ষমতা এসবের প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে ২০২৫ সালের প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মানুষের প্রতি মানুষের যে মমত্ববোধ সেটা করোনা মহামারির সময় থেকে বেড়েছে।
১৪৭টি দেশের পরিস্থিতি নিয়ে এই প্রতিবেদন করা হয়েছে। এসব দেশের মানুষেরা কতটা নিজেদের প্রতিবেশী, বন্ধু, পরিবার এমনকি অপরিচিত মানুষের সঙ্গে খাবার ভাগাভাগি করে নেয়, তারও চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের মধ্যে এমন খাবার ভাগাভাগি করে নেওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে কম। এই অঞ্চলের মানুষেরা প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ চার বেলার খাবার অন্যের সঙ্গে বসে খান। তালিকায় শীর্ষে রয়েছে লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশগুলো।
প্রতিবেদন বলছে, অন্যের সঙ্গে খাবার ভাগাভাগি করে না খাওয়ার প্রবণতা মানুষের জন্য খুব ভালো কিছু নয়। তবে বাংলাদেশে এমন প্রবণতা খুবই কম। প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে খাবার ভাগাভাগিতে তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ। সপ্তাহে মাত্র দুই থেকে তিনবার এ দেশের মানুষ অন্যের সঙ্গে বসে খাওয়াদাওয়া করে থাকেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় অষ্টমবারের মতো শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখল ফিনল্যান্ড। এই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থানের পতন হয়েছে। ১২৯তম অবস্থান থেকে ১৩৪তম অবস্থানে এসেছে বাংলাদেশ।
আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্যালাপ, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ওয়েলবিং রিসার্চ সেন্টার ও জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সমাধান নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) যৌথভাবে এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করেছে। এতে দেখা গেছে, তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ডেনমার্ক। এ ছাড়া তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে আইসল্যান্ড, সুইডেন ও নেদারল্যান্ডস। শীর্ষ দশ দেশের মধ্যে ইসরায়েল রয়েছে অষ্টম অবস্থানে। তালিকার তলানিতে রয়েছে আফগানিস্তান। এর ওপরের দুটি দেশ হলো সিয়েরা লিয়ন ও লেবানন।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালে তালিকায় ১২৯তম ছিল বাংলাদেশ। এ ছাড়া ২০২৩ সালে ১১৮তম এবং ২০২২ সালে ৯৪তম অবস্থানে ছিল। প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি বছরসহ চার বছর ধরে সুখী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবনমন হয়েছে।
এদিকে ২০২৫ সালের তালিকা অনুসারে, প্রতিবেশী দেশ ভারত আছে ১১৮ নম্বরে। ভারতের চেয়ে ভালো অবস্থানে আছে নেপাল (৯২) ও পাকিস্তান (১০৯)। দক্ষিণ এশিয়ার আরও দুই দেশ মিয়ানমার ১২৬তম এবং শ্রীলঙ্কা ১৩৩তম অবস্থানে।
এবারের প্রতিবেদনের শুরুতে বলা হয়েছে, একে অপরের প্রতি যত্ন এবং নিজেদের মধ্যে সবকিছু ভাগাভাগি করার যে ক্ষমতা এসবের প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে ২০২৫ সালের প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মানুষের প্রতি মানুষের যে মমত্ববোধ সেটা করোনা মহামারির সময় থেকে বেড়েছে।
১৪৭টি দেশের পরিস্থিতি নিয়ে এই প্রতিবেদন করা হয়েছে। এসব দেশের মানুষেরা কতটা নিজেদের প্রতিবেশী, বন্ধু, পরিবার এমনকি অপরিচিত মানুষের সঙ্গে খাবার ভাগাভাগি করে নেয়, তারও চিত্র উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার মানুষের মধ্যে এমন খাবার ভাগাভাগি করে নেওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে কম। এই অঞ্চলের মানুষেরা প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ চার বেলার খাবার অন্যের সঙ্গে বসে খান। তালিকায় শীর্ষে রয়েছে লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলের দেশগুলো।
প্রতিবেদন বলছে, অন্যের সঙ্গে খাবার ভাগাভাগি করে না খাওয়ার প্রবণতা মানুষের জন্য খুব ভালো কিছু নয়। তবে বাংলাদেশে এমন প্রবণতা খুবই কম। প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে খাবার ভাগাভাগিতে তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ। সপ্তাহে মাত্র দুই থেকে তিনবার এ দেশের মানুষ অন্যের সঙ্গে বসে খাওয়াদাওয়া করে থাকেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫