নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কয়েকটি ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দেখতে পেয়েছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। আজ রোববার ঢাকার কেরানীগঞ্জের কয়েকটি কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আজকে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনকালে পুরোপুরি সহিংসতামুক্ত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দেখেছি। সংখ্যালঘু ও নারী ভোটারগণও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। এ পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। দিনব্যাপী নাগরিকেরা যাতে সুষ্ঠুভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, সে বিষয়ে কমিশন সজাগ রয়েছে। স্বাধীন ভোটদানের পরিবেশের মাধ্যমেই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সহনশীলতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতির বিকাশ সম্ভব। আমি আশা করি, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনপূর্ব, নির্বাচনকালীন, নির্বাচন পরবর্তী মানবাধিকার সুরক্ষায় কমিশন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কমিশন নির্বাচন পরবর্তী নিরাপত্তা পরিস্থিতিও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবে।’
নির্বাচনী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের অংশ হিসেবে ড. কামাল উদ্দিনের নেতৃত্বে মানবাধিকার কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল কেরানীগঞ্জের জয়নগর প্রাথমিক বিদ্যালয়, আটি ভাওয়াল উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কোনাখোলা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কায়কোবাদ একাডেমি, রাজধানীর সুরিটোলা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও টিঅ্যান্ডটি উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা, অবৈতনিক সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম, সচিব সেবাস্টিন রেমা, পরিচালক (অভিযোগ ও তদন্ত) মো. আশরাফুল আলম, পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আরফান আশিকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা
পরিদর্শনকালে ভোটকেন্দ্রের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি, নারী ও সংখ্যালঘু ভোটারদের নিরাপত্তা, বয়স্ক, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভোটাধিকার প্রয়োগ, কেন্দ্রের সুযোগ–সুবিধা, নির্বাচনকালীন মানবাধিকার পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময় কমিশনের প্রতিনিধিদল ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং এজেন্টসহ সব শ্রেণি–পেশার ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে খোঁজখবর নেন।
পরিদর্শনের একপর্যায়ে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সস্ত্রীক কলাবাগান লেক সার্কাস বালিকা বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে নিজ নিজ ভোট প্রদান করেন।
চলমান দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কয়েকটি ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দেখতে পেয়েছেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ। আজ রোববার ঢাকার কেরানীগঞ্জের কয়েকটি কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আজকে ভোটকেন্দ্র পরিদর্শনকালে পুরোপুরি সহিংসতামুক্ত ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ দেখেছি। সংখ্যালঘু ও নারী ভোটারগণও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করছেন। এ পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। দিনব্যাপী নাগরিকেরা যাতে সুষ্ঠুভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, সে বিষয়ে কমিশন সজাগ রয়েছে। স্বাধীন ভোটদানের পরিবেশের মাধ্যমেই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সহনশীলতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতির বিকাশ সম্ভব। আমি আশা করি, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনপূর্ব, নির্বাচনকালীন, নির্বাচন পরবর্তী মানবাধিকার সুরক্ষায় কমিশন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। কমিশন নির্বাচন পরবর্তী নিরাপত্তা পরিস্থিতিও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবে।’
নির্বাচনী পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের অংশ হিসেবে ড. কামাল উদ্দিনের নেতৃত্বে মানবাধিকার কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল কেরানীগঞ্জের জয়নগর প্রাথমিক বিদ্যালয়, আটি ভাওয়াল উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কোনাখোলা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কায়কোবাদ একাডেমি, রাজধানীর সুরিটোলা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও টিঅ্যান্ডটি উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন এলাকায় ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন করেন।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা, অবৈতনিক সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম, সচিব সেবাস্টিন রেমা, পরিচালক (অভিযোগ ও তদন্ত) মো. আশরাফুল আলম, পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আরফান আশিকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা
পরিদর্শনকালে ভোটকেন্দ্রের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি, নারী ও সংখ্যালঘু ভোটারদের নিরাপত্তা, বয়স্ক, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ভোটাধিকার প্রয়োগ, কেন্দ্রের সুযোগ–সুবিধা, নির্বাচনকালীন মানবাধিকার পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময় কমিশনের প্রতিনিধিদল ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার, পোলিং এজেন্টসহ সব শ্রেণি–পেশার ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে খোঁজখবর নেন।
পরিদর্শনের একপর্যায়ে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সস্ত্রীক কলাবাগান লেক সার্কাস বালিকা বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে নিজ নিজ ভোট প্রদান করেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫