নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভিন্ন দেশ সতর্ক করার পরেও মানুষকে বিশ্বাস করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। রোববার বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের বাঙালি জাতির মুক্তির দূত হিসেবে তাঁর জীবনের মূল্যবান সময় ব্যয় করেছেন। এই মহান নেতা তাঁর উচ্চ মানবিক গুণ, বিচক্ষণতা, রাজনৈতিক দক্ষতা আর আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অনেক বাঁধা, নির্যাতন ও জুলুমের স্বীকার হয়েও জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন; জাতিকে স্বাধীনতা উপহার দিয়েছেন। এ জন্য তিনি আমাদের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি।’
‘তিনি মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন তাঁর বিশ্বাসের কারণে। বঙ্গবন্ধুকে সবাই সতর্ক করেছিলেন যে এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে। তিনি কোনো সংকীর্ণতা দেখাননি। এই জাতির কোনো সন্তানকে তিনি অবিশ্বাস করেননি। সেই সুযোগটিই তাঁরা নিয়েছেন।’
ফরহাদ হোসেন বলেন, একজন রাষ্ট্রপতির বাসভবনে একজন দারোয়ান থাকে, সারা বিশ্বের ইতিহাসে এ রকম ঘটনা নেই। বঙ্গবন্ধু মানুষকে এভাবেই বিশ্বাস করতেন। বিভিন্ন দেশ সতর্ক করলেও তিনি কখনো এ নিয়ে চিন্তা করেননি। কারণ তিনি বাঙালির সমস্ত গুণ, সংকীর্ণতা সবকিছুই অত্যন্ত গভীর থেকে জানতেন। তিনি তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে অনেক কিছুই লিখেছেন; বাঙালির রক্তে রক্তে বিশ্বাস ঘাতকতা, পরশ্রীকাতরতার কথা লিখেছেন। ভাই ভাইয়ের উন্নতি দেখতে পারে না, এসব বলেছেন। কিন্তু জাতির পিতা হিসেবে তিনি কাউকে কখনো অবিশ্বাস করেননি। যাদেরকে তিনি সন্তানের মত দেখতেন, যারা নিয়মিত ৩২ নম্বরে আসতেন তাঁদের তিনি কখনো অবিশ্বাস করেননি।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর পিতার কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হতেন মহৎ কোনো অর্জন করতে গেলে বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। তাই তিনি কখনো মৃত্যুকে ভয় পেতেন না। তিনি নিজের জীবন দিয়ে জাতিকে স্বাধীনতা দেবেন, এই জাতিকে আত্মমর্যাদা দেবেন, একটি পরিচয় দেবেন, সেই বিষয়টি সব সময় মনে ধারণ করতেন। সেই মহত্ত্ব নিয়েই তিনি নিজেকে তৈরি করেছেন। এখন সময় জাতির পিতার সম্পর্কে আরও লেখাপড়া করা, আরও জানা। এমন সুযোগ তৈরি হয়েছে।
‘বঙ্গবন্ধু আমাদের ঐক্যের প্রতীক’ উল্লেখ করে ফরহাদ বলেন, তিনি জীবন দিয়ে হলেও জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। বঙ্গবন্ধু মৃত না। তিনি আজ সারা বাংলার মানুষের হৃদয়ে সজীব, জীবিত। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ এখনো যখন শুনি তখন তাঁকে অত্যন্ত কাছ থেকে উপলব্ধি করতে পারি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম, বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের রেক্টর মো. মনজুর হোসেন এবং বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর মোমিনুর রশিদ আমিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
বিভিন্ন দেশ সতর্ক করার পরেও মানুষকে বিশ্বাস করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। রোববার বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের বাঙালি জাতির মুক্তির দূত হিসেবে তাঁর জীবনের মূল্যবান সময় ব্যয় করেছেন। এই মহান নেতা তাঁর উচ্চ মানবিক গুণ, বিচক্ষণতা, রাজনৈতিক দক্ষতা আর আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অনেক বাঁধা, নির্যাতন ও জুলুমের স্বীকার হয়েও জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন; জাতিকে স্বাধীনতা উপহার দিয়েছেন। এ জন্য তিনি আমাদের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি।’
‘তিনি মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন তাঁর বিশ্বাসের কারণে। বঙ্গবন্ধুকে সবাই সতর্ক করেছিলেন যে এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে। তিনি কোনো সংকীর্ণতা দেখাননি। এই জাতির কোনো সন্তানকে তিনি অবিশ্বাস করেননি। সেই সুযোগটিই তাঁরা নিয়েছেন।’
ফরহাদ হোসেন বলেন, একজন রাষ্ট্রপতির বাসভবনে একজন দারোয়ান থাকে, সারা বিশ্বের ইতিহাসে এ রকম ঘটনা নেই। বঙ্গবন্ধু মানুষকে এভাবেই বিশ্বাস করতেন। বিভিন্ন দেশ সতর্ক করলেও তিনি কখনো এ নিয়ে চিন্তা করেননি। কারণ তিনি বাঙালির সমস্ত গুণ, সংকীর্ণতা সবকিছুই অত্যন্ত গভীর থেকে জানতেন। তিনি তাঁর অসমাপ্ত আত্মজীবনীতে অনেক কিছুই লিখেছেন; বাঙালির রক্তে রক্তে বিশ্বাস ঘাতকতা, পরশ্রীকাতরতার কথা লিখেছেন। ভাই ভাইয়ের উন্নতি দেখতে পারে না, এসব বলেছেন। কিন্তু জাতির পিতা হিসেবে তিনি কাউকে কখনো অবিশ্বাস করেননি। যাদেরকে তিনি সন্তানের মত দেখতেন, যারা নিয়মিত ৩২ নম্বরে আসতেন তাঁদের তিনি কখনো অবিশ্বাস করেননি।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু তাঁর পিতার কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হতেন মহৎ কোনো অর্জন করতে গেলে বড় ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। তাই তিনি কখনো মৃত্যুকে ভয় পেতেন না। তিনি নিজের জীবন দিয়ে জাতিকে স্বাধীনতা দেবেন, এই জাতিকে আত্মমর্যাদা দেবেন, একটি পরিচয় দেবেন, সেই বিষয়টি সব সময় মনে ধারণ করতেন। সেই মহত্ত্ব নিয়েই তিনি নিজেকে তৈরি করেছেন। এখন সময় জাতির পিতার সম্পর্কে আরও লেখাপড়া করা, আরও জানা। এমন সুযোগ তৈরি হয়েছে।
‘বঙ্গবন্ধু আমাদের ঐক্যের প্রতীক’ উল্লেখ করে ফরহাদ বলেন, তিনি জীবন দিয়ে হলেও জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। বঙ্গবন্ধু মৃত না। তিনি আজ সারা বাংলার মানুষের হৃদয়ে সজীব, জীবিত। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ এখনো যখন শুনি তখন তাঁকে অত্যন্ত কাছ থেকে উপলব্ধি করতে পারি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম, বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের রেক্টর মো. মনজুর হোসেন এবং বিসিএস প্রশাসন একাডেমির রেক্টর মোমিনুর রশিদ আমিন অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৩ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৩ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৩ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৩ দিন আগে