যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকেরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
গত ৩১ জানুয়ারি এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। এটি আজ বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারিতেও বলা আছে বলে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন দপ্তর (এফসিডিও) জানিয়েছে, বাংলাদেশে বিদেশি নাগরিকদের চলাচল থাকে—এমন স্থানগুলো সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
সতর্কবার্তায় যুক্তরাজ্য সরকার উল্লেখ করেছে, বাংলাদেশে যেকোনো সময় সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে। বিশেষ করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকা, ধর্মীয় উপাসনালয়, রাজনৈতিক সমাবেশ ও বিদেশিদের উপস্থিতি রয়েছে এমন জায়গাগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া, বিভিন্ন উগ্রপন্থী গোষ্ঠী ইসলামবিরোধী জীবনধারা ও মতাদর্শের ব্যক্তিদের লক্ষ্যবস্তু করতে পারে।
আরও বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যক্রমের ফলে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কমেছে। তবে বিচ্ছিন্ন হামলা ও হুমকির আশঙ্কা এখনো রয়ে গেছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশে প্রায়ই সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে। এ ধরনের হামলায় কখনো কখনো ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) ব্যবহার করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্য সরকারের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করতে পুলিশ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এর ফলে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়তে পারে এবং স্বল্প সময়ে চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হতে পারে।
সব সময় চারপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে ব্রিটিশ নাগরিকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে পুলিশ স্টেশন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যালয়ের আশপাশে সতর্কভাবে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া, বড় সমাবেশ বা বিক্ষোভস্থলে অবস্থান না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, কারণ এগুলো দ্রুত সংঘর্ষে রূপ নিতে পারে।
এফসিডিও ব্রিটিশ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে। এই অঞ্চলের দূরবর্তী এলাকায় নিয়মিত সহিংসতা ও অপরাধমূলক কার্যক্রম ঘটে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বিশেষ করে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নিরাপত্তা ঝুঁকি সম্পর্কে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল রয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে দেশব্যাপী সহিংসতার ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিহত ও আহত হয়েছে। রাজনৈতিক সমাবেশ ও আন্দোলন দ্রুত সহিংস হয়ে উঠতে পারে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের কারণ হতে পারে।
বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে হরতাল ও অবরোধের মতো কর্মসূচি ডাকা হতে পারে, যেখানে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি ব্যক্তিগত ও গণপরিবহনেও হামলার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ফলে ব্রিটিশ নাগরিকদের এসব পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে নিয়মিত আপডেট নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
অপরাধ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সম্পর্কে যুক্তরাজ্য সরকার সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, বাংলাদেশে অপরাধের ঝুঁকি রয়েছে, বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য বড় শহরগুলোতে। ছিনতাই, ডাকাতি ও সহিংস অপরাধের ঘটনা মাঝেমধ্যেই ঘটে। মোটরসাইকেল আরোহী ছিনতাইকারীদের বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, কারণ তারা পথচারীদের কাছ থেকে ব্যাগ ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিতে পারে।
রাতের বেলা একা রাস্তায় চলাফেরা বা গণপরিবহন ব্যবহার করতে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষ করে রিকশা, সিএনজি, বাস ও ট্রেনে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর ও পরিবহন নিরাপত্তা সম্পর্কে বলা হয়েছে, ঢাকা ও সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে পুরোপুরি কার্যকর ঘোষণা করা হলেও সেখানে নিরাপত্তাজনিত কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বিমানবন্দরে চুরি, পাসপোর্ট হারানো এবং ট্যাক্সিচালকদের দ্বারা প্রতারণার ঘটনা ঘটতে পারে বলে সতর্ক করেছে যুক্তরাজ্য সরকার। ব্রিটিশ নাগরিকদের বিমানবন্দরে দালালদের প্রলোভনে পা না দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং নির্ভরযোগ্য পরিবহন ব্যবহারের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিয়মিত আপডেট তথ্য জানতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। যুক্তরাজ্যের সরকার বলছে, পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে তারা পুনরায় সতর্কতা জারি করতে পারে।
যুক্তরাজ্য সরকার বাংলাদেশ সফর নিয়ে দেশটির নাগরিকদের জন্য সতর্কতা জারি করেছে। ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনায় সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকির কথা জানিয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ স্বার্থসংশ্লিষ্ট স্থাপনা ও ব্রিটিশ নাগরিকেরা হামলার লক্ষ্যবস্তু হতে পারেন।
গত ৩১ জানুয়ারি এই সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। এটি আজ বৃহস্পতিবার ১৩ ফেব্রুয়ারিতেও বলা আছে বলে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ ও উন্নয়ন দপ্তর (এফসিডিও) জানিয়েছে, বাংলাদেশে বিদেশি নাগরিকদের চলাচল থাকে—এমন স্থানগুলো সন্ত্রাসী হামলার উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে।
সতর্কবার্তায় যুক্তরাজ্য সরকার উল্লেখ করেছে, বাংলাদেশে যেকোনো সময় সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে। বিশেষ করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকা, ধর্মীয় উপাসনালয়, রাজনৈতিক সমাবেশ ও বিদেশিদের উপস্থিতি রয়েছে এমন জায়গাগুলো ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া, বিভিন্ন উগ্রপন্থী গোষ্ঠী ইসলামবিরোধী জীবনধারা ও মতাদর্শের ব্যক্তিদের লক্ষ্যবস্তু করতে পারে।
আরও বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশে নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যক্রমের ফলে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কমেছে। তবে বিচ্ছিন্ন হামলা ও হুমকির আশঙ্কা এখনো রয়ে গেছে। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের তথ্যমতে, বাংলাদেশে প্রায়ই সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে। এ ধরনের হামলায় কখনো কখনো ইমপ্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) ব্যবহার করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্য সরকারের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। হামলার পরিকল্পনা নস্যাৎ করতে পুলিশ ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এর ফলে নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি বাড়তে পারে এবং স্বল্প সময়ে চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হতে পারে।
সব সময় চারপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে ব্রিটিশ নাগরিকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে পুলিশ স্টেশন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যালয়ের আশপাশে সতর্কভাবে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া, বড় সমাবেশ বা বিক্ষোভস্থলে অবস্থান না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, কারণ এগুলো দ্রুত সংঘর্ষে রূপ নিতে পারে।
এফসিডিও ব্রিটিশ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছে। এই অঞ্চলের দূরবর্তী এলাকায় নিয়মিত সহিংসতা ও অপরাধমূলক কার্যক্রম ঘটে বলে সতর্ক করা হয়েছে। বিশেষ করে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান জেলায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নিরাপত্তা ঝুঁকি সম্পর্কে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থিতিশীল রয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই ও আগস্ট মাসে দেশব্যাপী সহিংসতার ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিহত ও আহত হয়েছে। রাজনৈতিক সমাবেশ ও আন্দোলন দ্রুত সহিংস হয়ে উঠতে পারে, যা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষের কারণ হতে পারে।
বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে হরতাল ও অবরোধের মতো কর্মসূচি ডাকা হতে পারে, যেখানে সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটতে পারে। এমনকি ব্যক্তিগত ও গণপরিবহনেও হামলার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। ফলে ব্রিটিশ নাগরিকদের এসব পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে নিয়মিত আপডেট নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
অপরাধ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা সম্পর্কে যুক্তরাজ্য সরকার সতর্কবার্তায় জানিয়েছে, বাংলাদেশে অপরাধের ঝুঁকি রয়েছে, বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য বড় শহরগুলোতে। ছিনতাই, ডাকাতি ও সহিংস অপরাধের ঘটনা মাঝেমধ্যেই ঘটে। মোটরসাইকেল আরোহী ছিনতাইকারীদের বিষয়ে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে, কারণ তারা পথচারীদের কাছ থেকে ব্যাগ ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিতে পারে।
রাতের বেলা একা রাস্তায় চলাফেরা বা গণপরিবহন ব্যবহার করতে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। বিশেষ করে রিকশা, সিএনজি, বাস ও ট্রেনে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
বিমানবন্দর ও পরিবহন নিরাপত্তা সম্পর্কে বলা হয়েছে, ঢাকা ও সিলেট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে পুরোপুরি কার্যকর ঘোষণা করা হলেও সেখানে নিরাপত্তাজনিত কিছু ঝুঁকি রয়ে গেছে। বিমানবন্দরে চুরি, পাসপোর্ট হারানো এবং ট্যাক্সিচালকদের দ্বারা প্রতারণার ঘটনা ঘটতে পারে বলে সতর্ক করেছে যুক্তরাজ্য সরকার। ব্রিটিশ নাগরিকদের বিমানবন্দরে দালালদের প্রলোভনে পা না দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং নির্ভরযোগ্য পরিবহন ব্যবহারের তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে ব্রিটিশ নাগরিকদের নিয়মিত আপডেট তথ্য জানতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। যুক্তরাজ্যের সরকার বলছে, পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে তারা পুনরায় সতর্কতা জারি করতে পারে।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫