কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলছে সরকার, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী বিএনপিসহ প্রায় সব অংশীজন। তবে সরকার এ নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের নজরদারিকে ভালোভাবে নিচ্ছে না। কোনোরকম রাখঢাক না রেখে আজ শনিবার সরকারের ভাবনার এ দিকটি প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
ভোটের দিনগুলোয় কেন্দ্রে কেন্দ্রে বিদেশি পর্যবেক্ষক থাকবে কি থাকবে না, সে বিষয়টিকে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে না, এমন ইঙ্গিত দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দুনিয়ার বড় বড় দেশে নির্বাচন দেখার জন্য কোনো পর্যবেক্ষক যায় না। আমাদের দেশে পর্যবেক্ষক এল কি এল না, এতে কিছু যায় আসে?’
রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ডিক্যাব টক’ শীর্ষক এক আলোচনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ মন্তব্য এমন সময় করলেন, যখন ইউরোপীয় ইউনিয়ন আগামী নির্বাচনের সময় পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি পাঠাবে না, তা খতিয়ে দেখার অংশ হিসেবে একটি অগ্রবর্তী দল ঢাকায় পাঠাচ্ছে। ইইউ প্রতিনিধি-দলটির দুই সপ্তাহের জন্য শনিবারই ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বিদেশি পর্যবেক্ষক যদি আসতে চায়, তবে সরকারের আপত্তি নেই, এমন দাবি করে মন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন পর্যবেক্ষক এলে ভালো। কিন্তু না এলে আমরা পরোয়া করি না।’
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না এলে দেশের কোনো ক্ষতি হবে না বলে মনে করেন মোমেন। তিনি বলেন, বিদেশিদের এনে নির্বাচন দেখানোর একটি সংস্কৃতি দাঁড়িয়েছে দেশে। এটি একটি বাড়তি কাজ হচ্ছে। এটি বন্ধ করা উচিত।
নির্বাচন সামনে রেখে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এসব বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ভালো বলতে পারবেন। তবে সংলাপের মাধ্যমে খুব একটা অর্জন হয়েছে, এমন ধারণা নেই বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোর অবস্থানের বিরোধিতা করে রাশিয়া যে বক্তব্য দিয়েছে, সে প্রসঙ্গে মোমেন বলেন, এটা তাদের বক্তব্য। এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের কিছু বলার নেই।
চীনের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে এক প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, কিছু মানুষ মনে করে সরকার চীনের দিক ঝুঁকছে। আসলে সরকার কোনো দিকেই যাচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘আমরা কারও লেজুড় নই…আমরা চীনের লেজুড় নই।’
নির্বাচনের আগে সরকারের পদত্যাগের সম্ভাবনা নিয়ে এক প্রশ্নে মোমেন বলেন, এগুলো অনর্থক আলোচনা। মন্ত্রী পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের আগে প্রেসিডেন্ট পদত্যাগ করেন? ইংল্যান্ডে নির্বাচনের আগে কি প্রধানমন্ত্রী সরে দাঁড়ান? দুনিয়ার কোথাও কি তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা আছে?’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলছে সরকার, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিরোধী বিএনপিসহ প্রায় সব অংশীজন। তবে সরকার এ নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের নজরদারিকে ভালোভাবে নিচ্ছে না। কোনোরকম রাখঢাক না রেখে আজ শনিবার সরকারের ভাবনার এ দিকটি প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
ভোটের দিনগুলোয় কেন্দ্রে কেন্দ্রে বিদেশি পর্যবেক্ষক থাকবে কি থাকবে না, সে বিষয়টিকে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে না, এমন ইঙ্গিত দিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘দুনিয়ার বড় বড় দেশে নির্বাচন দেখার জন্য কোনো পর্যবেক্ষক যায় না। আমাদের দেশে পর্যবেক্ষক এল কি এল না, এতে কিছু যায় আসে?’
রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ডিক্যাব টক’ শীর্ষক এক আলোচনায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ মন্তব্য এমন সময় করলেন, যখন ইউরোপীয় ইউনিয়ন আগামী নির্বাচনের সময় পর্যবেক্ষক পাঠাবে কি পাঠাবে না, তা খতিয়ে দেখার অংশ হিসেবে একটি অগ্রবর্তী দল ঢাকায় পাঠাচ্ছে। ইইউ প্রতিনিধি-দলটির দুই সপ্তাহের জন্য শনিবারই ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বিদেশি পর্যবেক্ষক যদি আসতে চায়, তবে সরকারের আপত্তি নেই, এমন দাবি করে মন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন পর্যবেক্ষক এলে ভালো। কিন্তু না এলে আমরা পরোয়া করি না।’
নির্বাচনে পর্যবেক্ষক না এলে দেশের কোনো ক্ষতি হবে না বলে মনে করেন মোমেন। তিনি বলেন, বিদেশিদের এনে নির্বাচন দেখানোর একটি সংস্কৃতি দাঁড়িয়েছে দেশে। এটি একটি বাড়তি কাজ হচ্ছে। এটি বন্ধ করা উচিত।
নির্বাচন সামনে রেখে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংলাপ অনুষ্ঠানের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এসব বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ভালো বলতে পারবেন। তবে সংলাপের মাধ্যমে খুব একটা অর্জন হয়েছে, এমন ধারণা নেই বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশের নির্বাচন প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের দেশগুলোর অবস্থানের বিরোধিতা করে রাশিয়া যে বক্তব্য দিয়েছে, সে প্রসঙ্গে মোমেন বলেন, এটা তাদের বক্তব্য। এ নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের কিছু বলার নেই।
চীনের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে এক প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, কিছু মানুষ মনে করে সরকার চীনের দিক ঝুঁকছে। আসলে সরকার কোনো দিকেই যাচ্ছে না। তিনি বলেন, ‘আমরা কারও লেজুড় নই…আমরা চীনের লেজুড় নই।’
নির্বাচনের আগে সরকারের পদত্যাগের সম্ভাবনা নিয়ে এক প্রশ্নে মোমেন বলেন, এগুলো অনর্থক আলোচনা। মন্ত্রী পাল্টা প্রশ্ন করেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের আগে প্রেসিডেন্ট পদত্যাগ করেন? ইংল্যান্ডে নির্বাচনের আগে কি প্রধানমন্ত্রী সরে দাঁড়ান? দুনিয়ার কোথাও কি তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা আছে?’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫