কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের আয়োজনে ঢাকায় বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের ‘ঢাকা ঘোষণায়’ যে কোনো পরিস্থিতিতে উপনিবেশবাদ, অবৈধ শাসন এবং অন্যায়ভাবে ক্ষমতা দখলের নিন্দা জানানোর পাশাপাশি শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য গণতন্ত্র, সুশাসন এবং আইনের শাসনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার সম্মেলনে ১৬টি বিষয়ে ঐকমত্য ঘোষণা করা হয়।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত দুই দিনব্যাপী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ। আজ ঢাকা ঘোষণার মধ্য দিয়ে আয়োজনের সমাপ্তি ঘটল। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশে ও বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদানকে আন্তর্জাতিকীকরণকে অগ্রাধিকার দিয়ে এ সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ।
ঢাকা ঘোষণায় সংসদ ও স্থানীয় সরকারের ভূমিকাকে মূল্য দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। যার মাধ্যমে মানুষ তাঁর মত ও আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করার সুযোগ পায়। সেই সঙ্গে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর প্রশংসা করা হয়। ঘোষণায় যুদ্ধ ও শান্তিকালীন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের প্রাধান্য দেওয়া হয়। এ ছাড়া পুরো বিশ্বে শরণার্থী ও বাস্তুচ্যুত মানুষের সুরক্ষা ও সহযোগিতার বিষয়ে আন্তর্জাতিক যে নীতি রয়েছে তার সঙ্গে থাকার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এতে সব ধরনের সন্ত্রাসবাদকে নিন্দা জানানো হয়।
ঢাকা ঘোষণায় মানবাধিকার কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা যাতে তাঁদের কাজ বাধাহীনভাবে করতে পারেন সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। যে কোনো পরিস্থিতিতে চিকিৎসা ও শিক্ষা কেন্দ্রগুলোকে যাতে সহিংসতার বাইরে রাখা যায় তার ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানানো হয়েছে ঢাকা ঘোষণায়। সেই সঙ্গে এতে জাতিসংঘের মানবাধিকার নিয়ে ‘ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ’ এবং অন্যান্য প্রধান আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তি অনুযায়ী মানবাধিকারের উন্নয়ন ও সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে।
ঘোষণায় বাড়তে থাকা নিরাপত্তা ঝুঁকি, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত ও পরিবেশগত ঝুঁকির বিষয়ে সংবেদনশীলতা প্রকাশ করা হয়। সেই সঙ্গে বিশ্বের শান্তিপূর্ণ ও টেকসই ভবিষ্যতের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিনিয়োগের কথা বলা হয়। আর মানসম্মত ও সাশ্রয়ী চিকিৎসা সেবা ও টিকা সবার জন্য সহজলভ্য করার কথা বলা হয়।
ঢাকা ঘোষণায় নারীদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কার্যক্রমে সংযুক্ত করতে আরও সুযোগ তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে শিশুদের বিরুদ্ধে সব ধরনের সহিংসতা রোধে চেষ্টা আরও বাড়ানোর কথা বলা হয়।
সমাপনী দিনে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের সভাপতি শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন সদস্যসচিব সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রাষ্ট্রদূত হোসেন হাক্কানী, ইরিনা বোকোভা, গোহ চোক টং। রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশের আয়োজনে ঢাকায় বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের ‘ঢাকা ঘোষণায়’ যে কোনো পরিস্থিতিতে উপনিবেশবাদ, অবৈধ শাসন এবং অন্যায়ভাবে ক্ষমতা দখলের নিন্দা জানানোর পাশাপাশি শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য গণতন্ত্র, সুশাসন এবং আইনের শাসনের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার সম্মেলনে ১৬টি বিষয়ে ঐকমত্য ঘোষণা করা হয়।
ঢাকায় অনুষ্ঠিত দুই দিনব্যাপী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের আয়োজক ছিল বাংলাদেশ। আজ ঢাকা ঘোষণার মধ্য দিয়ে আয়োজনের সমাপ্তি ঘটল। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীর উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশে ও বিদেশে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদানকে আন্তর্জাতিকীকরণকে অগ্রাধিকার দিয়ে এ সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ।
ঢাকা ঘোষণায় সংসদ ও স্থানীয় সরকারের ভূমিকাকে মূল্য দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। যার মাধ্যমে মানুষ তাঁর মত ও আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করার সুযোগ পায়। সেই সঙ্গে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর প্রশংসা করা হয়। ঘোষণায় যুদ্ধ ও শান্তিকালীন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের প্রাধান্য দেওয়া হয়। এ ছাড়া পুরো বিশ্বে শরণার্থী ও বাস্তুচ্যুত মানুষের সুরক্ষা ও সহযোগিতার বিষয়ে আন্তর্জাতিক যে নীতি রয়েছে তার সঙ্গে থাকার ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। এতে সব ধরনের সন্ত্রাসবাদকে নিন্দা জানানো হয়।
ঢাকা ঘোষণায় মানবাধিকার কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা যাতে তাঁদের কাজ বাধাহীনভাবে করতে পারেন সে বিষয়ে জোর দেওয়া হয়। যে কোনো পরিস্থিতিতে চিকিৎসা ও শিক্ষা কেন্দ্রগুলোকে যাতে সহিংসতার বাইরে রাখা যায় তার ব্যবস্থা নিতে আহ্বান জানানো হয়েছে ঢাকা ঘোষণায়। সেই সঙ্গে এতে জাতিসংঘের মানবাধিকার নিয়ে ‘ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ’ এবং অন্যান্য প্রধান আন্তর্জাতিক মানবাধিকার চুক্তি অনুযায়ী মানবাধিকারের উন্নয়ন ও সুরক্ষার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে।
ঘোষণায় বাড়তে থাকা নিরাপত্তা ঝুঁকি, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাস্তুচ্যুত ও পরিবেশগত ঝুঁকির বিষয়ে সংবেদনশীলতা প্রকাশ করা হয়। সেই সঙ্গে বিশ্বের শান্তিপূর্ণ ও টেকসই ভবিষ্যতের জন্য জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিনিয়োগের কথা বলা হয়। আর মানসম্মত ও সাশ্রয়ী চিকিৎসা সেবা ও টিকা সবার জন্য সহজলভ্য করার কথা বলা হয়।
ঢাকা ঘোষণায় নারীদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কার্যক্রমে সংযুক্ত করতে আরও সুযোগ তৈরির ওপর জোর দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে শিশুদের বিরুদ্ধে সব ধরনের সহিংসতা রোধে চেষ্টা আরও বাড়ানোর কথা বলা হয়।
সমাপনী দিনে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের সভাপতি শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন সদস্যসচিব সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রাষ্ট্রদূত হোসেন হাক্কানী, ইরিনা বোকোভা, গোহ চোক টং। রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তৃতা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫