নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজ্ঞাপনসহ অনুষ্ঠান প্রচার করে এমন সব বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বাংলাদেশে বন্ধ রয়েছে। এতে করে আজ শুক্রবার থেকে সব বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বাংলাদেশে বন্ধ হয়ে গেছে।
দর্শকদের উদ্দেশে কেবল অপারেটরদের দেওয়া একটি জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হচ্ছে, সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের পর বিজ্ঞাপনযুক্ত কোনো বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার করা যাবে না। সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক কেবল অপারেটররা বিজ্ঞাপন থাকা বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ রেখেছে। এর ফলে সৃষ্ট অসুবিধার জন্য তারা দুঃখিত।
কেবল অপারেটররা জানিয়েছেন, বিজ্ঞাপনসহ অনুষ্ঠান প্রচার করে এমন বিদেশি চ্যানেলগুলো থেকে বিজ্ঞাপন কেটে বাদ দিয়ে সম্প্রচার করা সম্ভব নয়। এ কারণে তারা চ্যানেলগুলো দেখানোই বাদ দিয়ে দিয়েছেন।
কেবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস এম আনোয়ার পারভেজ গণমাধ্যমকে জানান, অনেকে মনে করছেন, কেবল অপারেটররা বুঝি কোনো কারণে বিদেশি চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ রেখেছেন। কিন্তু বিষয়টি হলো, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বিজ্ঞাপনসহ অনুষ্ঠান প্রচার করে- এমন বিদেশি চ্যানেল বাংলাদেশে দেখানো যাবে না। তাই তা তারা দেখানো বন্ধ রেখেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ জানান, যেসব বিদেশি চ্যানেল বাংলাদেশে দেখানো হয় সেগুলোতে অনুষ্ঠান সম্প্রচারের সময় কোনো বিজ্ঞাপন দেখানো যাবে না। বারবার বলার পরেও এসব চ্যানেল ক্লিন ফিড না পাঠিয়ে বিজ্ঞাপনসহ দেখাচ্ছে। কোনো বিদেশি চ্যানেলে ক্লিন ফিড না পাঠালে আগামীকাল শুক্রবার থেকে কেবল অপারেটর ও ডাউনলিংক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেবে সরকার।
মন্ত্রী বলেন, ‘আগামীকাল থেকে আমরা সারা দেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করব। শুধু ক্লিন ফিড নয়, কোনো কেবল অপারেটর যদি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে টিভির যে সিরিয়াল করে দেওয়া হয়েছে সেটার যদি ব্যত্যয় করে, কোনো কেবল অপারেটর যদি আইন ভঙ্গ করে বিজ্ঞাপন দেখায়, অনুষ্ঠান প্রদর্শন করে, ক্লিনফিড যদি দেখানো না হয় কিংবা আইনের ব্যত্যয় ঘটায় সেটি কেবল অপারেটর ও যারা ডাউনলিংকের পারমিশন পেয়েছে তাদের ওপর আইন ভঙ্গের দায় বর্তাবে। এ জন্য মোবাইল কোর্ট তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ক্লিন ফিড না দেখালে ১ অক্টোবর থেকে যে আইন প্রয়োগ করা হবে তা গত অক্টোবর মাসে সভা করে সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। দিনের পর দিন তারা সময় নেবে, সময় ক্ষেপণ করবে এটা হয় না। ভারতের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীকেও বলে এসেছি ১ অক্টোবর থেকে আমরা ক্নিনফিড দেখানোর বিষয়টি কার্যকর করব।
বিজ্ঞাপনসহ অনুষ্ঠান প্রচার করে এমন সব বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বাংলাদেশে বন্ধ রয়েছে। এতে করে আজ শুক্রবার থেকে সব বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বাংলাদেশে বন্ধ হয়ে গেছে।
দর্শকদের উদ্দেশে কেবল অপারেটরদের দেওয়া একটি জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হচ্ছে, সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের পর বিজ্ঞাপনযুক্ত কোনো বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার করা যাবে না। সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক কেবল অপারেটররা বিজ্ঞাপন থাকা বিদেশি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ রেখেছে। এর ফলে সৃষ্ট অসুবিধার জন্য তারা দুঃখিত।
কেবল অপারেটররা জানিয়েছেন, বিজ্ঞাপনসহ অনুষ্ঠান প্রচার করে এমন বিদেশি চ্যানেলগুলো থেকে বিজ্ঞাপন কেটে বাদ দিয়ে সম্প্রচার করা সম্ভব নয়। এ কারণে তারা চ্যানেলগুলো দেখানোই বাদ দিয়ে দিয়েছেন।
কেবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এস এম আনোয়ার পারভেজ গণমাধ্যমকে জানান, অনেকে মনে করছেন, কেবল অপারেটররা বুঝি কোনো কারণে বিদেশি চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধ রেখেছেন। কিন্তু বিষয়টি হলো, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী বিজ্ঞাপনসহ অনুষ্ঠান প্রচার করে- এমন বিদেশি চ্যানেল বাংলাদেশে দেখানো যাবে না। তাই তা তারা দেখানো বন্ধ রেখেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ জানান, যেসব বিদেশি চ্যানেল বাংলাদেশে দেখানো হয় সেগুলোতে অনুষ্ঠান সম্প্রচারের সময় কোনো বিজ্ঞাপন দেখানো যাবে না। বারবার বলার পরেও এসব চ্যানেল ক্লিন ফিড না পাঠিয়ে বিজ্ঞাপনসহ দেখাচ্ছে। কোনো বিদেশি চ্যানেলে ক্লিন ফিড না পাঠালে আগামীকাল শুক্রবার থেকে কেবল অপারেটর ও ডাউনলিংক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেবে সরকার।
মন্ত্রী বলেন, ‘আগামীকাল থেকে আমরা সারা দেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করব। শুধু ক্লিন ফিড নয়, কোনো কেবল অপারেটর যদি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে টিভির যে সিরিয়াল করে দেওয়া হয়েছে সেটার যদি ব্যত্যয় করে, কোনো কেবল অপারেটর যদি আইন ভঙ্গ করে বিজ্ঞাপন দেখায়, অনুষ্ঠান প্রদর্শন করে, ক্লিনফিড যদি দেখানো না হয় কিংবা আইনের ব্যত্যয় ঘটায় সেটি কেবল অপারেটর ও যারা ডাউনলিংকের পারমিশন পেয়েছে তাদের ওপর আইন ভঙ্গের দায় বর্তাবে। এ জন্য মোবাইল কোর্ট তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ক্লিন ফিড না দেখালে ১ অক্টোবর থেকে যে আইন প্রয়োগ করা হবে তা গত অক্টোবর মাসে সভা করে সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। দিনের পর দিন তারা সময় নেবে, সময় ক্ষেপণ করবে এটা হয় না। ভারতের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রীকেও বলে এসেছি ১ অক্টোবর থেকে আমরা ক্নিনফিড দেখানোর বিষয়টি কার্যকর করব।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫