নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকায় ভোট চেয়ে ঢাকাবাসীর উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যাকেই প্রার্থী করি, সেটা কানা-খোঁড়া যে-ই হোক, তাদের নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।’ আজ শনিবার মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আরামবাগে আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বেলা ২টার আগ থেকে সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
সমাবেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি ঢাকাবাসীর উদ্দেশে বলেন, ‘নৌকা মার্কায় ভোট পেয়েছি বলেই আজকে এত উন্নতি হচ্ছে। সেই কথাটা যেন তারা মনে রাখে। আগামী নির্বাচনের তফসিল যেকোনো সময় ঘোষণা হবে। নির্বাচনে নৌকায় ভোট দিয়ে, যাকেই প্রার্থী করি সেটা কানা, খোঁড়া যে-ই হোক, তাদের নৌকায় মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন। করবেন কি না হাত তুলে ওয়াদা করেন।’
যৌথভাবে সভা সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ প্রমুখ।
এ সময় উপস্থিত জনতা হাত নেড়ে সমর্থন জানালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এবার নৌকা জিতবে। আবারও বলব এ দেশের মানুষ যেন উন্নত জীবন পায়, সেটাই চাই। আগামী নির্বাচনে কাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, সেটা আমরা ঠিক করে দেব। যাকে মনোনয়ন দেব ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে কাজ করতে হবে। যেন আবার আমরা এ দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারি।’
নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত যেন দেশের মানুষকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে মারতে না পারে, অত্যাচার করতে না পারে—তার জন্য সজাগ থাকতে হবে।’
এদিকে জনসভাকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকে আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক জেলা ঢাকা মহানগর উত্তর, দক্ষিণ, ঢাকা জেলা, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, ফরিদপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, গাজীপুর জেলা ও মহানগর, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগসহ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা যোগ দেন।
এ সময় চলমান পোশাকশ্রমিকদের আন্দোলনে বিএনপি উসকানি দিচ্ছে, এমন অভিযোগ করে শ্রমিকদের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করে দেশের ক্ষতি করলে নিজেরই ক্ষতি হবে।’
দেশে চলমান শ্রমিক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৬ ও ২০০৯ সাল-পরবর্তী নিজের সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে গার্মেন্টসে শ্রমিক অসন্তোষ হয়েছে। উসকানি দিয়েছে তারা (বিএনপি)। অথচ এই শ্রমিকেরা দীর্ঘদিন কাজ করেছিল। বিএনপির আমলে সেই গোড়া থেকে শুরু করলে মাত্র ৫০০ টাকা মজুরি ছিল।’
শ্রমিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যে কারখানা আপনাদের রুটি-রুজি দেয়, শ্রম দিয়ে পয়সা কামাই করেন, সেই কারখানা ভাঙচুর করলে আল্লাহও নারাজ হবে। আপনাদের যা প্রয়োজন হয়, অসুবিধা হয় আমরা দেখি। পারিবারিক কার্ডও নিতে পারেন।’
এ সময় কারখানায় শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য সরকার মালিকদের সঙ্গে কথা বলে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করেছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় ছিল তখন তো কিছু করেনি। যা করেছে আওয়ামী লীগ সরকারই। আওয়ামী লীগ জানে মানুষের কষ্ট দূর করতে।
তিনি শ্রমিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘অন্যের কথায় নেচে কারখানায় হামলা করে, কারখানা ভেঙে, সেখানে অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করে দেশের ক্ষতি করলে নিজেরই ক্ষতি হবে। আর কারখানা বন্ধ করলে ওই গ্রামেই ফিরে যেতে হবে। বিনা কাজে জীবনযাপন করতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘মজুরি কমিশন বসেছে। ধৈর্য ধরতে হবে। কারা উসকানি দিচ্ছে, সেটা আমরা জানি। কিন্তু যারা এর মধ্যে জড়িত, ভাঙচুরে জড়িত, বিএনপিরও নেতা-কর্মীদের বলব হুকুমদাতা দেশেই থাকুক বা বিদেশেই থাকুক, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি, আর ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ গ্রহণ করে হুকুম জারি করে, বিদেশ থেকে ধরে এনে বাংলাদেশে শাস্তি দেব ওই কুলাঙ্গারকে। কেউ ছাড়া পাবে না।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অবস্থান আরামবাগ ছাড়িয়ে ফকিরাপুল, নয়াপল্টন (বিএনপি কার্যালয়), নাইটিঙ্গেল মোড়, শাহজাহানপুর, দৈনিক বাংলা, কমলাপুর, মতিঝিল, ইত্তেফাক মোড় এলাকায় বিস্তৃত হয়। এদিকে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের মাঝে ছিল নির্বাচনী আমেজ। পছন্দের নেতার নাম ও ছবি এবং সরকারের উন্নয়ন চিত্রসংবলিত ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে স্লোগান দিয়ে জনসভায় আসেন।
সমাবেশে শেখ হাসিনা ছাড়াও আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, প্রচার সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমেদ প্রমুখ।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকায় ভোট চেয়ে ঢাকাবাসীর উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনে যাকেই প্রার্থী করি, সেটা কানা-খোঁড়া যে-ই হোক, তাদের নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন।’ আজ শনিবার মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন উপলক্ষে আরামবাগে আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে এ কথা বলেন শেখ হাসিনা।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে বেলা ২টার আগ থেকে সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
সমাবেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি ঢাকাবাসীর উদ্দেশে বলেন, ‘নৌকা মার্কায় ভোট পেয়েছি বলেই আজকে এত উন্নতি হচ্ছে। সেই কথাটা যেন তারা মনে রাখে। আগামী নির্বাচনের তফসিল যেকোনো সময় ঘোষণা হবে। নির্বাচনে নৌকায় ভোট দিয়ে, যাকেই প্রার্থী করি সেটা কানা, খোঁড়া যে-ই হোক, তাদের নৌকায় মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করবেন। করবেন কি না হাত তুলে ওয়াদা করেন।’
যৌথভাবে সভা সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি, দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ প্রমুখ।
এ সময় উপস্থিত জনতা হাত নেড়ে সমর্থন জানালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এবার নৌকা জিতবে। আবারও বলব এ দেশের মানুষ যেন উন্নত জীবন পায়, সেটাই চাই। আগামী নির্বাচনে কাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে, সেটা আমরা ঠিক করে দেব। যাকে মনোনয়ন দেব ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে কাজ করতে হবে। যেন আবার আমরা এ দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারি।’
নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত যেন দেশের মানুষকে জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে মারতে না পারে, অত্যাচার করতে না পারে—তার জন্য সজাগ থাকতে হবে।’
এদিকে জনসভাকে কেন্দ্র করে আজ সকাল থেকে আওয়ামী লীগের ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক জেলা ঢাকা মহানগর উত্তর, দক্ষিণ, ঢাকা জেলা, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, ফরিদপুর, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, গাজীপুর জেলা ও মহানগর, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগসহ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-কর্মীরা যোগ দেন।
এ সময় চলমান পোশাকশ্রমিকদের আন্দোলনে বিএনপি উসকানি দিচ্ছে, এমন অভিযোগ করে শ্রমিকদের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করে দেশের ক্ষতি করলে নিজেরই ক্ষতি হবে।’
দেশে চলমান শ্রমিক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৯৬ ও ২০০৯ সাল-পরবর্তী নিজের সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে গার্মেন্টসে শ্রমিক অসন্তোষ হয়েছে। উসকানি দিয়েছে তারা (বিএনপি)। অথচ এই শ্রমিকেরা দীর্ঘদিন কাজ করেছিল। বিএনপির আমলে সেই গোড়া থেকে শুরু করলে মাত্র ৫০০ টাকা মজুরি ছিল।’
শ্রমিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যে কারখানা আপনাদের রুটি-রুজি দেয়, শ্রম দিয়ে পয়সা কামাই করেন, সেই কারখানা ভাঙচুর করলে আল্লাহও নারাজ হবে। আপনাদের যা প্রয়োজন হয়, অসুবিধা হয় আমরা দেখি। পারিবারিক কার্ডও নিতে পারেন।’
এ সময় কারখানায় শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য সরকার মালিকদের সঙ্গে কথা বলে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করেছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় ছিল তখন তো কিছু করেনি। যা করেছে আওয়ামী লীগ সরকারই। আওয়ামী লীগ জানে মানুষের কষ্ট দূর করতে।
তিনি শ্রমিকদের উদ্দেশে বলেন, ‘অন্যের কথায় নেচে কারখানায় হামলা করে, কারখানা ভেঙে, সেখানে অস্বাভাবিক পরিবেশ সৃষ্টি করে দেশের ক্ষতি করলে নিজেরই ক্ষতি হবে। আর কারখানা বন্ধ করলে ওই গ্রামেই ফিরে যেতে হবে। বিনা কাজে জীবনযাপন করতে হবে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘মজুরি কমিশন বসেছে। ধৈর্য ধরতে হবে। কারা উসকানি দিচ্ছে, সেটা আমরা জানি। কিন্তু যারা এর মধ্যে জড়িত, ভাঙচুরে জড়িত, বিএনপিরও নেতা-কর্মীদের বলব হুকুমদাতা দেশেই থাকুক বা বিদেশেই থাকুক, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি, আর ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ গ্রহণ করে হুকুম জারি করে, বিদেশ থেকে ধরে এনে বাংলাদেশে শাস্তি দেব ওই কুলাঙ্গারকে। কেউ ছাড়া পাবে না।’
আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের অবস্থান আরামবাগ ছাড়িয়ে ফকিরাপুল, নয়াপল্টন (বিএনপি কার্যালয়), নাইটিঙ্গেল মোড়, শাহজাহানপুর, দৈনিক বাংলা, কমলাপুর, মতিঝিল, ইত্তেফাক মোড় এলাকায় বিস্তৃত হয়। এদিকে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের মাঝে ছিল নির্বাচনী আমেজ। পছন্দের নেতার নাম ও ছবি এবং সরকারের উন্নয়ন চিত্রসংবলিত ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে স্লোগান দিয়ে জনসভায় আসেন।
সমাবেশে শেখ হাসিনা ছাড়াও আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, প্রচার সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, বন ও পরিবেশ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজীর আহমেদ প্রমুখ।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫