নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বর্তমান ক্রান্তিকালে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো দেশে অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর অভিযোগ দেশের এমন ক্রান্তিলগ্নে তাদের (বিরোধী দল) মাঝে উদ্বেগ দেখেননি বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাহলে অনুভূতিটা কোথায়? অনুভূতিটা থাকতে হবে দেশের পথে। দেশপ্রেমটা থাকতে হবে। সংকটের সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক অবস্থাকে ঘোলাটে করা আর ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করার প্রবণতাটা পরিহার করতে হবে।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে সরকার প্রধান এ কথা বলেন। এর আগে চুন্নু তাঁর প্রশ্নে বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়ে এ বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন কী না জানতে চান।
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সকলকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কথা বললেন? আমার প্রশ্ন এখানে? দেশ যখন এমন ক্রান্তিলগ্নে পড়ে তখন আমাদের যারা বিরোধী দল আছেন আমি সকলের কথা বলছি—তাদের মাঝে ওই উদ্বেগ আমরা দেখিনি। বরং দেখেছি এই সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক অশান্ত পরিবেশ কীভাবে সৃষ্টি করা যায় সেটাই যেন তারা চেষ্টা করে যাচ্ছে। এটা করাটা কী সমীচীন হচ্ছে? সমীচীন হচ্ছে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাহলে ওই অনুভূতিটা কোথায়? অনুভূতিটা থাকতে হবে দেশের পথে। দেশপ্রেমটা থাকতে হবে। আজকে বিশ্বব্যাপী সংকটের এই সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক অবস্থাকে ঘোলাটে করা আর ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করা—এই প্রবণতাটা পরিহার করতে হবে।’
ঐক্যবদ্ধ শুধু মুখে বললে হবে না বলে জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, ‘নিজের থেকে পাশে দাঁড়াতে হবে। আমরা কিন্তু সবাইকে নিয়ে কাজ করি। আমরা যখন উন্নয়নটা করি। কোন এলাকাটা আমাদের ভোট দিলে বেশি আর কোন এলাকা দিল না। সে বিবেচনা করি না। জনমানুষের জন্য আমাদের উন্নয়ন।’
গণমানুষের কথা চিন্তা করে সরকার কাজ করে বলে জানান শেখ হাসিনা। সংকট মোকাবিলায় সরকার বসে থাকেনি বলে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অনেকে তো সমালোচনা করে যাচ্ছেন। বক্তৃতা দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এক মুট চালও দিয়ে বা হাত দিয়ে পানি থেকে কাউকে উদ্ধার করতে দেখিনি।’
বৈশ্বিক ও অর্থনৈতিক নানারকম দুর্যোগ মোকাবিলা করে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। সরকারের সকল উদ্যোগের ফলে জনমনে অচিরেই স্বস্তি আসবে বলে মনে করেন তিনি।
দেশের বর্তমান ক্রান্তিকালে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো দেশে অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা করে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর অভিযোগ দেশের এমন ক্রান্তিলগ্নে তাদের (বিরোধী দল) মাঝে উদ্বেগ দেখেননি বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাহলে অনুভূতিটা কোথায়? অনুভূতিটা থাকতে হবে দেশের পথে। দেশপ্রেমটা থাকতে হবে। সংকটের সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক অবস্থাকে ঘোলাটে করা আর ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করার প্রবণতাটা পরিহার করতে হবে।’
আজ বুধবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে সরকার প্রধান এ কথা বলেন। এর আগে চুন্নু তাঁর প্রশ্নে বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানিয়ে এ বিষয়ে উদ্যোগ নেবেন কী না জানতে চান।
জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সকলকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কথা বললেন? আমার প্রশ্ন এখানে? দেশ যখন এমন ক্রান্তিলগ্নে পড়ে তখন আমাদের যারা বিরোধী দল আছেন আমি সকলের কথা বলছি—তাদের মাঝে ওই উদ্বেগ আমরা দেখিনি। বরং দেখেছি এই সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক অশান্ত পরিবেশ কীভাবে সৃষ্টি করা যায় সেটাই যেন তারা চেষ্টা করে যাচ্ছে। এটা করাটা কী সমীচীন হচ্ছে? সমীচীন হচ্ছে না।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তাহলে ওই অনুভূতিটা কোথায়? অনুভূতিটা থাকতে হবে দেশের পথে। দেশপ্রেমটা থাকতে হবে। আজকে বিশ্বব্যাপী সংকটের এই সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক অবস্থাকে ঘোলাটে করা আর ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করা—এই প্রবণতাটা পরিহার করতে হবে।’
ঐক্যবদ্ধ শুধু মুখে বললে হবে না বলে জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, ‘নিজের থেকে পাশে দাঁড়াতে হবে। আমরা কিন্তু সবাইকে নিয়ে কাজ করি। আমরা যখন উন্নয়নটা করি। কোন এলাকাটা আমাদের ভোট দিলে বেশি আর কোন এলাকা দিল না। সে বিবেচনা করি না। জনমানুষের জন্য আমাদের উন্নয়ন।’
গণমানুষের কথা চিন্তা করে সরকার কাজ করে বলে জানান শেখ হাসিনা। সংকট মোকাবিলায় সরকার বসে থাকেনি বলে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অনেকে তো সমালোচনা করে যাচ্ছেন। বক্তৃতা দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এক মুট চালও দিয়ে বা হাত দিয়ে পানি থেকে কাউকে উদ্ধার করতে দেখিনি।’
বৈশ্বিক ও অর্থনৈতিক নানারকম দুর্যোগ মোকাবিলা করে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। সরকারের সকল উদ্যোগের ফলে জনমনে অচিরেই স্বস্তি আসবে বলে মনে করেন তিনি।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫