অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে আটক ভারতীয় জেলেদের ওপর শারীরিক নির্যাতনসহ দুর্ব্যবহারের অভিযোগকে ভিত্তিহীন মন্তব্য ও বানোয়াট অভিযোগ বলে আখ্যা দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে এ বিষয়ে ভিত্তিহীন মন্তব্য ও বানোয়াট অভিযোগের প্রতি চরম ও গভীর হতাশা প্রকাশ করছে বাংলাদেশ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আস্থা, সদিচ্ছা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে এমন ভিত্তিহীন অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে, কোনো অবস্থাতেই আটক জেলেদের শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি। বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করা হয়েছে এবং দেখা গেছে যে এই ধরনের দুর্ব্যবহার বা শারীরিক নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশ উল্লেখ করতে চায় যে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলে/ক্রু সদস্যকে বাংলাদেশে অবস্থানকালে যথাযথ আচরণ করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে, ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের প্রতিনিধিদের যথাযথভাবে কনস্যুলার অ্যাকসেস দেওয়া হয়েছিল, যারা আটকের সময় জেলেদের সাথে দেখা করেছিলেন।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘২ জানুয়ারি ভারতীয় জেলেদের কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়ার সময় এবং ৪ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে মোংলা থেকে জেলেদের যাত্রার সময় ভারতীয় কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্ট হাসপাতালগুলো সব ভারতীয় জেলেদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করে নিশ্চিত করে যে, তারা চিকিৎসাগতভাবে সুস্থ আছেন। সমুদ্র সীমান্তের দিকে তাদের যাত্রার সময়, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কর্তৃপক্ষ সকল প্রয়োজনীয় সহায়তা এবং ব্যবস্থা প্রদান করে।’
জেলেদের পারস্পরিক প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া ভারত সরকারের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং সহযোগিতামূলকভাবে মানবিক সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করে—উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ সকল পক্ষকে এই ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ করা এড়াতে আহ্বান জানিয়েছে যা দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে।’
বিবৃতিতে জানানো হয়, ভারতে আটক ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে/ক্রু এবং বাংলাদেশে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলে/ক্রুকে ৫ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক সমুদ্র সীমান্তরেখার কাছে সফলভাবে প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মৎস্য বিভাগ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে/ক্রু সদস্যকে গ্রহণ করে এবং ৯৫ জন ভারতীয় জেলে/ক্রু সদস্যকে ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করে।
একই সঙ্গে, আটককৃত জাহাজের বিনিময় সম্পন্ন হয়, দুটি বাংলাদেশি মাছ ধরার জাহাজ ‘এফভি লায়লা-২’ এবং ‘এফভি মেঘনা-৫’ বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয় এবং ছয়টি ভারতীয় মাছ ধরার নৌকা ভারতে ফেরত পাঠানো হয়।
বাংলাদেশে আটক ভারতীয় জেলেদের ওপর শারীরিক নির্যাতনসহ দুর্ব্যবহারের অভিযোগকে ভিত্তিহীন মন্তব্য ও বানোয়াট অভিযোগ বলে আখ্যা দিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে এ বিষয়ে ভিত্তিহীন মন্তব্য ও বানোয়াট অভিযোগের প্রতি চরম ও গভীর হতাশা প্রকাশ করছে বাংলাদেশ।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আস্থা, সদিচ্ছা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে এমন ভিত্তিহীন অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে যে, কোনো অবস্থাতেই আটক জেলেদের শারীরিক নির্যাতন করা হয়নি। বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করা হয়েছে এবং দেখা গেছে যে এই ধরনের দুর্ব্যবহার বা শারীরিক নির্যাতনের কোনো ঘটনা ঘটেনি।’
এতে আরও বলা হয়, ‘বাংলাদেশ উল্লেখ করতে চায় যে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলে/ক্রু সদস্যকে বাংলাদেশে অবস্থানকালে যথাযথ আচরণ করা হয়েছিল। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুসারে, ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনের প্রতিনিধিদের যথাযথভাবে কনস্যুলার অ্যাকসেস দেওয়া হয়েছিল, যারা আটকের সময় জেলেদের সাথে দেখা করেছিলেন।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘২ জানুয়ারি ভারতীয় জেলেদের কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়ার সময় এবং ৪ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে মোংলা থেকে জেলেদের যাত্রার সময় ভারতীয় কূটনৈতিক মিশনের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্ট হাসপাতালগুলো সব ভারতীয় জেলেদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন করে নিশ্চিত করে যে, তারা চিকিৎসাগতভাবে সুস্থ আছেন। সমুদ্র সীমান্তের দিকে তাদের যাত্রার সময়, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কর্তৃপক্ষ সকল প্রয়োজনীয় সহায়তা এবং ব্যবস্থা প্রদান করে।’
জেলেদের পারস্পরিক প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া ভারত সরকারের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং সহযোগিতামূলকভাবে মানবিক সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করে—উল্লেখ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ সকল পক্ষকে এই ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ করা এড়াতে আহ্বান জানিয়েছে যা দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার চেতনাকে ক্ষুণ্ন করে।’
বিবৃতিতে জানানো হয়, ভারতে আটক ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে/ক্রু এবং বাংলাদেশে আটক ৯৫ জন ভারতীয় জেলে/ক্রুকে ৫ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক সমুদ্র সীমান্তরেখার কাছে সফলভাবে প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মৎস্য বিভাগ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ৯০ জন বাংলাদেশি জেলে/ক্রু সদস্যকে গ্রহণ করে এবং ৯৫ জন ভারতীয় জেলে/ক্রু সদস্যকে ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করে।
একই সঙ্গে, আটককৃত জাহাজের বিনিময় সম্পন্ন হয়, দুটি বাংলাদেশি মাছ ধরার জাহাজ ‘এফভি লায়লা-২’ এবং ‘এফভি মেঘনা-৫’ বাংলাদেশে ফেরত পাঠানো হয় এবং ছয়টি ভারতীয় মাছ ধরার নৌকা ভারতে ফেরত পাঠানো হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২০ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২০ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২০ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২০ দিন আগে