নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশে ঘুষ লেনদেনের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের শীর্ষ সহযোগী দেশগুলোর ব্যর্থতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, বৈদেশিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগে যেকোনো প্রকার দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
আজ বৃহস্পতিবার টিআইবি এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
জার্মানির বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক মঙ্গলবার প্রকাশিত ‘দুর্নীতি রপ্তানি ২০২২: ওইসিডি ঘুষবিরোধী কনভেনশন প্রয়োগের মূল্যায়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রসঙ্গে সংস্থার বাংলাদেশ চ্যাপটার এই উদ্বেগ জানিয়েছে। প্রতিবেদনে ৪৭টি শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক দেশের ভূমিকা মূল্যায়ন করা হয়েছে।
টিআইবি বলেছে, বৈশ্বিক রপ্তানির প্রায় ৪০ ভাগ যাদের করায়ত্ত, এমন ২০টি দেশ মূল্যায়নকালীন বিদেশে ঘুষ প্রদান বন্ধে কোনো ধরনের কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
প্রতিবেদনের এমন ফলাফল উদ্ধৃত করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, বিদেশে ঘুষ প্রদান বন্ধে ব্যর্থ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের শীর্ষ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অংশীদার ভারত, চীন, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং ও সিঙ্গাপুর রয়েছে। বিষয়টিকে বাংলাদেশের জন্য বিপৎসংকেত হিসেবে বিবেচনা করা অপরিহার্য বলে তিনি মত দেন।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, পরিহাসের বিষয় হচ্ছে, এই দেশগুলোর অধিকাংশই আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত দুর্নীতির সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে। দেশগুলো যা প্রচার করে, তার চর্চা করার জন্য তিনি আহ্বান জানান। পাশাপাশি দেশগুলোর আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা তাদের আন্তর্জাতিক অঙ্গীকারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ার জন্য যেন যথেষ্ট শক্তিশালী ও কার্যকর হয়, তা নিশ্চিত করতেও আহ্বান জানান তিনি।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বিবৃতিতে সরকারকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুর্নীতিনির্ভর সব ধরনের লেনদেন প্রতিরোধে কঠোর ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহ্বান জানান।
প্রতিবেদনে অনুযায়ী, ৪৭টি দেশের মধ্যে শুধু সুইজারল্যান্ড ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘুষ ও দুর্নীতি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা আছে, যদিও তারা সর্বোচ্চ প্রত্যাশিত মান অর্জন থেকে এখনো দূরে রয়েছে।
মূল্যায়নে সর্বনিম্ন কার্যকর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, হাঙ্গেরি, আয়ারল্যান্ড, লিথুনিয়া, লুক্সেমবার্গ, মেক্সিকো, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া ও তুরস্ক। সীমিত কার্যকর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে আর্জেন্টিনা, অস্ট্রিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, গ্রিস, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, স্পেন ও সুইডেন। পরিমিতভাবে কার্যকর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, নরওয়ে ও যুক্তরাজ্য।
বিদেশে ঘুষ লেনদেনের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের শীর্ষ সহযোগী দেশগুলোর ব্যর্থতায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। একই সঙ্গে, বৈদেশিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগে যেকোনো প্রকার দুর্নীতি প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালনের জন্য বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
আজ বৃহস্পতিবার টিআইবি এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
জার্মানির বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল কর্তৃক মঙ্গলবার প্রকাশিত ‘দুর্নীতি রপ্তানি ২০২২: ওইসিডি ঘুষবিরোধী কনভেনশন প্রয়োগের মূল্যায়ন’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রসঙ্গে সংস্থার বাংলাদেশ চ্যাপটার এই উদ্বেগ জানিয়েছে। প্রতিবেদনে ৪৭টি শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিকারক দেশের ভূমিকা মূল্যায়ন করা হয়েছে।
টিআইবি বলেছে, বৈশ্বিক রপ্তানির প্রায় ৪০ ভাগ যাদের করায়ত্ত, এমন ২০টি দেশ মূল্যায়নকালীন বিদেশে ঘুষ প্রদান বন্ধে কোনো ধরনের কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি।
প্রতিবেদনের এমন ফলাফল উদ্ধৃত করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, বিদেশে ঘুষ প্রদান বন্ধে ব্যর্থ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের শীর্ষ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অংশীদার ভারত, চীন, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকং ও সিঙ্গাপুর রয়েছে। বিষয়টিকে বাংলাদেশের জন্য বিপৎসংকেত হিসেবে বিবেচনা করা অপরিহার্য বলে তিনি মত দেন।
ইফতেখারুজ্জামান বলেন, পরিহাসের বিষয় হচ্ছে, এই দেশগুলোর অধিকাংশই আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত দুর্নীতির সূচকে বাংলাদেশের চেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে। দেশগুলো যা প্রচার করে, তার চর্চা করার জন্য তিনি আহ্বান জানান। পাশাপাশি দেশগুলোর আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা তাদের আন্তর্জাতিক অঙ্গীকারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হওয়ার জন্য যেন যথেষ্ট শক্তিশালী ও কার্যকর হয়, তা নিশ্চিত করতেও আহ্বান জানান তিনি।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বিবৃতিতে সরকারকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কের ক্ষেত্রে দুর্নীতিনির্ভর সব ধরনের লেনদেন প্রতিরোধে কঠোর ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহ্বান জানান।
প্রতিবেদনে অনুযায়ী, ৪৭টি দেশের মধ্যে শুধু সুইজারল্যান্ড ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ঘুষ ও দুর্নীতি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা আছে, যদিও তারা সর্বোচ্চ প্রত্যাশিত মান অর্জন থেকে এখনো দূরে রয়েছে।
মূল্যায়নে সর্বনিম্ন কার্যকর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, হাঙ্গেরি, আয়ারল্যান্ড, লিথুনিয়া, লুক্সেমবার্গ, মেক্সিকো, পোল্যান্ড, স্লোভাকিয়া ও তুরস্ক। সীমিত কার্যকর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে আর্জেন্টিনা, অস্ট্রিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, গ্রিস, নেদারল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, স্পেন ও সুইডেন। পরিমিতভাবে কার্যকর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, নরওয়ে ও যুক্তরাজ্য।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৪ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৪ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৪ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৪ দিন আগে