বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতির বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি তাঁর বিষয়ে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণের আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
প্রেস ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে খালেদা জিয়ার বিচার প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হয়নি এবং এটি তাঁকে রাজনীতি থেকে সরানোর একটি চক্রান্ত। সে ক্ষেত্রে দেশের বাইরে তাঁর চিকিৎসার সুযোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো আহ্বান জানাবে কি না?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমি বলতে চাই যে, আমরা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতির বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা তাঁর (বিচারের) ক্ষেত্রে একটি সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারকে উৎসাহিত করেছি। এর বেশি কিছু বলার নেই আমার। কারণ এটি পুরোপুরি অভ্যন্তরীণ আইনি প্রক্রিয়া।’
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রকে আরও প্রশ্ন করা হয়, ২৮ অক্টোবরের (বিএনপির) মহাসমাবেশ সামনে রেখে সরকার প্রতিদিনই বিরোধীদের ওপর ব্যাপক আক্রমণ ও ধরপাকড় চালাচ্ছে এবং তারা মহাসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে যেকোনো উপায়ে তা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। এর বাইরে আপনি অনেকবার তাগিদ দিয়েছেন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত পিটার হাসও অনেকবার এই আহ্বান জানিয়েছেন যে মৌলিক অধিকার নিশ্চিত ও বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমাদের মন্তব্য, যেমনটা আগেও বলেছি, আমরা বিশ্বাস করি যে আসন্ন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হতে হবে। এর বাইরে আমাদের আর কোনো মন্তব্য নেই।’
এর আগে গত ২৩ অক্টোবর ম্যাথিউ মিলার জানান, বাংলাদেশে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হওয়া রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি বাংলাদেশের সরকার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গণমাধ্যমসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের অংশীদারদের সহিংসতা, হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শন থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানায় দেশটি।
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতির বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি তাঁর বিষয়ে সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণের আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেছেন মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার।
প্রেস ব্রিফিংয়ে ম্যাথিউ মিলারকে প্রশ্ন করা হয়, যেহেতু যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে খালেদা জিয়ার বিচার প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হয়নি এবং এটি তাঁকে রাজনীতি থেকে সরানোর একটি চক্রান্ত। সে ক্ষেত্রে দেশের বাইরে তাঁর চিকিৎসার সুযোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের কাছে কোনো আহ্বান জানাবে কি না?
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমি বলতে চাই যে, আমরা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবনতির বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা তাঁর (বিচারের) ক্ষেত্রে একটি সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারকে উৎসাহিত করেছি। এর বেশি কিছু বলার নেই আমার। কারণ এটি পুরোপুরি অভ্যন্তরীণ আইনি প্রক্রিয়া।’
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রকে আরও প্রশ্ন করা হয়, ২৮ অক্টোবরের (বিএনপির) মহাসমাবেশ সামনে রেখে সরকার প্রতিদিনই বিরোধীদের ওপর ব্যাপক আক্রমণ ও ধরপাকড় চালাচ্ছে এবং তারা মহাসমাবেশ বাধাগ্রস্ত করতে যেকোনো উপায়ে তা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে। এর বাইরে আপনি অনেকবার তাগিদ দিয়েছেন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত পিটার হাসও অনেকবার এই আহ্বান জানিয়েছেন যে মৌলিক অধিকার নিশ্চিত ও বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে হবে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, ‘আমাদের মন্তব্য, যেমনটা আগেও বলেছি, আমরা বিশ্বাস করি যে আসন্ন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হতে হবে। এর বাইরে আমাদের আর কোনো মন্তব্য নেই।’
এর আগে গত ২৩ অক্টোবর ম্যাথিউ মিলার জানান, বাংলাদেশে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হওয়া রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি বাংলাদেশের সরকার, রাজনৈতিক দল, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, গণমাধ্যমসহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের অংশীদারদের সহিংসতা, হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শন থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানায় দেশটি।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
২৫ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
২৫ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
২৫ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
২৫ দিন আগে