নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাম্প্রতিক সময়ে দেওয়া বক্তব্য ও ভিডিও অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদেশকে কেন্দ্র করে আদালতকক্ষে তুমুল হট্টগোলের ঘটনা ঘটেছে।
এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত রুলের আবেদন শুনানির সময় আজ সোমবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
হট্টগোলের ঘটনায় বেলা ১১ টার পর এজলাস ত্যাগ করেন দুই বিচারপতি। বেলা ২টা ৩৫ মিনিটে আবার তাঁরা এজলাসে ফিরে আসেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় এজলাসে আসেন দুই বিচারপতি। তারেক রহমানের বক্তব্য অপসারণের আবেদন শুনানির সময় আদালত বলেন, ‘অ্যাপ্লিকেশন অ্যালাউড’।
আদেশের পরপরই আদালত থেকে বের হয়ে যান কামরুল ইসলাম ও সানজিদা খানমসহ তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট আবেদনকারী আইনজীবীরা।
এরপরই তারেকের পক্ষের আইনজীবী সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এজে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আপনার (সিনিয়র বিচারপতি) বিষয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে আমরা অনাস্থা জানিয়ে আবেদন করেছি। আগে সেটি নিষ্পত্তি হোক। এর আগে আপনি এ আবেদন শুনতে পারেন না।’
এ সময় ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল বলেন, ‘আপনার বিরুদ্ধে অনাস্থা আছে। নৈতিক কারণে আপনারা শুনতে পারেন না। অনাস্থার আবেদনের বিষয়টি আপনি জানেন। আর আপনারা না জানলে সেটা বলতে পারেন। এই অবস্থায় আপনি এ বিষয়ে আদেশ দিতে পারেন না।’
তখন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা হট্টগোল শুরু করেন। ব্যাপক হট্টগোল ও চিৎকারের মধ্যে বেলা ১১টার পর বিচারপতিরা এজলাস কক্ষ ত্যাগ করেন। তাঁরা চলে যাওয়ার সময় হঠাৎই পেছন থেকে এজলাসে ফাইল ছুড়ে মারেন এক আইনজীবী।
এ সময় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজলসহ শতাধিক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
তবে বেলা ২টা ৩৫মিনিটে দুই বিচারপতি এজলাসে ফিরে এলে আবার আদালত কার্যক্রম শুরু হয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সাম্প্রতিক সময়ে দেওয়া বক্তব্য ও ভিডিও অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আদেশকে কেন্দ্র করে আদালতকক্ষে তুমুল হট্টগোলের ঘটনা ঘটেছে।
এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত রুলের আবেদন শুনানির সময় আজ সোমবার বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) এই বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
হট্টগোলের ঘটনায় বেলা ১১ টার পর এজলাস ত্যাগ করেন দুই বিচারপতি। বেলা ২টা ৩৫ মিনিটে আবার তাঁরা এজলাসে ফিরে আসেন।
এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় এজলাসে আসেন দুই বিচারপতি। তারেক রহমানের বক্তব্য অপসারণের আবেদন শুনানির সময় আদালত বলেন, ‘অ্যাপ্লিকেশন অ্যালাউড’।
আদেশের পরপরই আদালত থেকে বের হয়ে যান কামরুল ইসলাম ও সানজিদা খানমসহ তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট আবেদনকারী আইনজীবীরা।
এরপরই তারেকের পক্ষের আইনজীবী সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এজে মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘আপনার (সিনিয়র বিচারপতি) বিষয়ে প্রধান বিচারপতির কাছে আমরা অনাস্থা জানিয়ে আবেদন করেছি। আগে সেটি নিষ্পত্তি হোক। এর আগে আপনি এ আবেদন শুনতে পারেন না।’
এ সময় ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল বলেন, ‘আপনার বিরুদ্ধে অনাস্থা আছে। নৈতিক কারণে আপনারা শুনতে পারেন না। অনাস্থার আবেদনের বিষয়টি আপনি জানেন। আর আপনারা না জানলে সেটা বলতে পারেন। এই অবস্থায় আপনি এ বিষয়ে আদেশ দিতে পারেন না।’
তখন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা হট্টগোল শুরু করেন। ব্যাপক হট্টগোল ও চিৎকারের মধ্যে বেলা ১১টার পর বিচারপতিরা এজলাস কক্ষ ত্যাগ করেন। তাঁরা চলে যাওয়ার সময় হঠাৎই পেছন থেকে এজলাসে ফাইল ছুড়ে মারেন এক আইনজীবী।
এ সময় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল ইসলাম সজলসহ শতাধিক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।
তবে বেলা ২টা ৩৫মিনিটে দুই বিচারপতি এজলাসে ফিরে এলে আবার আদালত কার্যক্রম শুরু হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫