নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদের সদস্যদের স্বাধীন মতপ্রকাশের জন্য সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুযোগ দেওয়ার পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কার হোক। ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কার হলে ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা জেঁকে বসতে পারবে না। এখানে আছে ফ্লোর ক্রসিং করা যাবে না, সংসদ সদস্যরা স্বাধীন মতপ্রকাশ করতে পারবেন না। ৭০ অনুচ্ছেদের কারণেই কার্যত বাংলাদেশের আইন বিভাগ, শাসন বিভাগ ও বিচার বিভাগ এক ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এগুলো সংবিধান সংস্কার কমিটি দেখবে।’
বর্তমান অন্তর্বতী সরকার নিয়ে রাষ্ট্রের শীর্ষ আইন কর্মকর্তা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এরা সাংবিধানিকভাবে যাচ্ছে। কারণ, এ সরকার (অন্তবর্তী) গঠনের আগে ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের লিখিত মতামত নিয়েছেন। আপিল বিভাগ মতামত দিয়েছেন যে দেশের প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে গেছে, সংসদ সদস্যদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, প্রজাতন্ত্রের নাগরিকরা অরক্ষিত থাকতে পারে না। সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে না। সুতরাং, অন্তর্বর্তী সরকার যেটা গঠন করা হচ্ছে সেটা বৈধ।’
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার বিধানের দাবি নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘এটা হলে ক্ষমতা একটা ভারসাম্যের জায়গায় আসতে পারে। একনায়কতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র বা নৈরাজ্যবাদী সরকারের ধারা যাতে ব্যাহত হয়, সেটা ভালো উদ্যোগ হিসেবে দেখছি। তবে এটা পলিসি ডিসিশনের ব্যাপার। এটা আমার বিষয় না।’
সংবিধান পরিবর্তনের বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘বিপ্লবোত্তর একটি সরকার যদি মনে করেন, সেই সরকার সংবিধানকে নতুন করে ঢেলে সাজাবেন। সেখানে কাস্টমারি প্র্যাকটিসগুলো আসবে। এটা সংবিধান সংস্কার কমিটি দেখবে। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য যে ছয়টি কমিশন গঠন করেছে, তাতে জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে।’
জাতীয় সংসদের সদস্যদের স্বাধীন মতপ্রকাশের জন্য সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে ফ্লোর ক্রসিংয়ের সুযোগ দেওয়ার পক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আজ বৃহস্পতিবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কার হোক। ৭০ অনুচ্ছেদ সংস্কার হলে ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা জেঁকে বসতে পারবে না। এখানে আছে ফ্লোর ক্রসিং করা যাবে না, সংসদ সদস্যরা স্বাধীন মতপ্রকাশ করতে পারবেন না। ৭০ অনুচ্ছেদের কারণেই কার্যত বাংলাদেশের আইন বিভাগ, শাসন বিভাগ ও বিচার বিভাগ এক ব্যক্তির নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। এগুলো সংবিধান সংস্কার কমিটি দেখবে।’
বর্তমান অন্তর্বতী সরকার নিয়ে রাষ্ট্রের শীর্ষ আইন কর্মকর্তা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত এরা সাংবিধানিকভাবে যাচ্ছে। কারণ, এ সরকার (অন্তবর্তী) গঠনের আগে ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের লিখিত মতামত নিয়েছেন। আপিল বিভাগ মতামত দিয়েছেন যে দেশের প্রধানমন্ত্রী পালিয়ে গেছে, সংসদ সদস্যদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, প্রজাতন্ত্রের নাগরিকরা অরক্ষিত থাকতে পারে না। সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে না। সুতরাং, অন্তর্বর্তী সরকার যেটা গঠন করা হচ্ছে সেটা বৈধ।’
দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার বিধানের দাবি নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘এটা হলে ক্ষমতা একটা ভারসাম্যের জায়গায় আসতে পারে। একনায়কতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র বা নৈরাজ্যবাদী সরকারের ধারা যাতে ব্যাহত হয়, সেটা ভালো উদ্যোগ হিসেবে দেখছি। তবে এটা পলিসি ডিসিশনের ব্যাপার। এটা আমার বিষয় না।’
সংবিধান পরিবর্তনের বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘বিপ্লবোত্তর একটি সরকার যদি মনে করেন, সেই সরকার সংবিধানকে নতুন করে ঢেলে সাজাবেন। সেখানে কাস্টমারি প্র্যাকটিসগুলো আসবে। এটা সংবিধান সংস্কার কমিটি দেখবে। অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য যে ছয়টি কমিশন গঠন করেছে, তাতে জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে।’
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১৮ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১৯ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১৯ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১৯ দিন আগে