নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মন্ত্রীদের পাশাপাশি প্রতিমন্ত্রীরাও এখন থেকে মন্ত্রণালয়ের কেনাকাটার ফাইল অনুমোদন দিয়ে তা পাসের জন্য সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে পাঠাতে পারবেন। যেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে শুধু প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন, সরকারি ক্রয় কমিটিতে কোনো প্রস্তাব পাঠানোর আগে তাঁদের প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হতো।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ গতকাল বুধবার এক পরিপত্রে জানিয়েছে, যেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে প্রতিমন্ত্রী নিয়োজিত আছেন এবং প্রধানমন্ত্রী ওই মন্ত্রণালয় বা বিভাগের মন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন, সেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত এবং অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত প্রস্তাব সরাসরি প্রতিমন্ত্রীর অনুমোদনে কমিটিতে উপস্থাপনের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কমিটি ও অর্থনৈতিক অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন আজকের পত্রিকাকে জানান, পূর্ত ও ভৌত কাজের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন বাবদ ১০০ কোটি টাকা করে, পণ্য ও সেবাসংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে উন্নয়ন কাজে ১০০ কোটি টাকা ও অনুন্নয়ন কাজে ৫০ কোটি টাকা এবং উন্নয়নমূলক পরামর্শক সেবার জন্য ৩০ কোটি টাকা ও অনুন্নয়ন পরামর্শক সেবা কাজের জন্য ২০ কোটি টাকা পর্যন্ত অনুমোদনের ক্ষমতা মন্ত্রীর হাতে রয়েছে। কোনো কাজের জন্য এর বেশি অর্থের প্রয়োজন হলে তা সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন নিতে হয়।
মন্ত্রীদের পাশাপাশি প্রতিমন্ত্রীরাও এখন থেকে মন্ত্রণালয়ের কেনাকাটার ফাইল অনুমোদন দিয়ে তা পাসের জন্য সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে পাঠাতে পারবেন। যেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে শুধু প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন, সরকারি ক্রয় কমিটিতে কোনো প্রস্তাব পাঠানোর আগে তাঁদের প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হতো।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ গতকাল বুধবার এক পরিপত্রে জানিয়েছে, যেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগে প্রতিমন্ত্রী নিয়োজিত আছেন এবং প্রধানমন্ত্রী ওই মন্ত্রণালয় বা বিভাগের মন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন, সেসব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত এবং অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত প্রস্তাব সরাসরি প্রতিমন্ত্রীর অনুমোদনে কমিটিতে উপস্থাপনের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কমিটি ও অর্থনৈতিক অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন আজকের পত্রিকাকে জানান, পূর্ত ও ভৌত কাজের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন বাবদ ১০০ কোটি টাকা করে, পণ্য ও সেবাসংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে উন্নয়ন কাজে ১০০ কোটি টাকা ও অনুন্নয়ন কাজে ৫০ কোটি টাকা এবং উন্নয়নমূলক পরামর্শক সেবার জন্য ৩০ কোটি টাকা ও অনুন্নয়ন পরামর্শক সেবা কাজের জন্য ২০ কোটি টাকা পর্যন্ত অনুমোদনের ক্ষমতা মন্ত্রীর হাতে রয়েছে। কোনো কাজের জন্য এর বেশি অর্থের প্রয়োজন হলে তা সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন নিতে হয়।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫