নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নবনিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের যমুনা হলে তাঁদের সাক্ষাৎ হয়।
এ সময় তাঁরা দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষ করে আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী জিটুজি এবং বিটুবি ম্যাচ মেকিংয়ের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসায়ীদের আইটি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোগে স্মার্ট সিটি বাস্তবায়ন, বাংলাদেশ-কোরিয়া আইসিটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, স্টার্ট-আপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির উদ্দেশে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং সেন্টার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রকল্প গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা কামনা করেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতায় দেশের আইসিটি খাতকে সমৃদ্ধ করতে ইতিমধ্যে ইআরডিতে পাঠানো ৭টি প্রকল্প প্রস্তাব বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করা হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করেছি। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি— এ চারটি মূল স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছি।’
রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক প্রস্তাবিত প্রকল্পসমূহের বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।
এ সময় বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিএসএম জাফরউল্লাহ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রনজিৎ কুমার, আইসিটি বিভাগের উপসচিব মো. মনির হোসেন, ইডিজিই প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার আব্দুল বারি তুষারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নবনিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলের যমুনা হলে তাঁদের সাক্ষাৎ হয়।
এ সময় তাঁরা দুই দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষ করে আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও বিকাশ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী জিটুজি এবং বিটুবি ম্যাচ মেকিংয়ের মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসায়ীদের আইটি খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার উদ্যোগে স্মার্ট সিটি বাস্তবায়ন, বাংলাদেশ-কোরিয়া আইসিটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা, স্টার্ট-আপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম, প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির উদ্দেশে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং সেন্টার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রকল্প গ্রহণসহ বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা কামনা করেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতায় দেশের আইসিটি খাতকে সমৃদ্ধ করতে ইতিমধ্যে ইআরডিতে পাঠানো ৭টি প্রকল্প প্রস্তাব বিষয়ে রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করা হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ করেছি। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি— এ চারটি মূল স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ শুরু করেছি।’
রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং-সিক প্রস্তাবিত প্রকল্পসমূহের বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেন এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।
এ সময় বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিএসএম জাফরউল্লাহ, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক রনজিৎ কুমার, আইসিটি বিভাগের উপসচিব মো. মনির হোসেন, ইডিজিই প্রকল্পের পলিসি অ্যাডভাইজার আব্দুল বারি তুষারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫