কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বহুবার গেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী হিসেবে অথবা নিজের প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের শীর্ষ ব্যক্তি হিসেবে। জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থায়ও কথা বলেছেন। তবে এবার তিনি জাতিসংঘে যাচ্ছেন নতুন পরিচয়ে—বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হিসেবে। এই পরিচয়ে তিনি বিশ্ব সংস্থাটির সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেবেন ২৭ সেপ্টেম্বর।
নিউইয়র্কের একটি কূটনৈতিক সূত্র অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ২৭ সেপ্টেম্বর ড. ইউনূসের ভাষণ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে প্রধান উপদেষ্টা ঠিক কবে নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করবেন, তা নির্ভর করছে সেখানে তাঁর সরকারি কর্মসূচি ঠিক কবে শুরু হবে, তার ওপর।
সাধারণ পরিষদের পাশাপাশি তাঁর আর কী কী বৈঠক থাকতে পারে, এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সাংবাদিকদের বলেন, এ বৈঠকগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এ বিষয়ে কাজ করছে।
উপদেষ্টা বলেন, সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের পাশাপাশি যে কর্মসূচি থাকে, তা অনেক সময় শেষ মুহূর্তে ঠিক হয়। এক দিন আগেও ঠিক হয়। এ কারণে নিশ্চিত করে এখনই বলা কঠিন।
ঢাকায় সরকারি কয়েকটি সূত্র জানায়, সাধারণ পরিষদে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণকে কেন্দ্রে রেখে তাঁর অন্যান্য কর্মসূচি ঠিক করা হচ্ছে। নিউইয়র্কে প্রতিবছর সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেওয়ার পাশাপাশি কয়েকটি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা নিয়মিত অংশ নিয়ে থাকেন। এর একটি তাঁদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। ড. ইউনূসও তাতে যোগ দেবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকের সম্ভাবনা আছে কি না, এমন প্রশ্নে এক কর্মকর্তা বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান তাঁর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার কথা হতে পারে। ভিন্ন রকম কোনো তথ্য গতকাল পর্যন্ত নেই। তবে বাইডেন প্রশাসনের ওপরের দিকের কারও সঙ্গে বৈঠক হতে পারে।
ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সরকারপ্রধানদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে এক কূটনীতিক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উভয়ই অল্প সময় নিউইয়র্কে অবস্থান করবেন। উভয় দেশের কর্মকর্তারা দুই নেতার কর্মসূচি মিলিয়ে কিছু করা যায় কি না, সে জন্য যোগাযোগ রাখছেন। সময় মিলে গেলে তাঁদের মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা আছে।
এর বাইরে পাকিস্তান, ভুটান, নেপাল ও মালদ্বীপের সরকারপ্রধানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের সম্ভাবনা আছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টার এবারের নিউইয়র্ক সফরে সরকারি প্রতিনিধিদলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনসহ সব মিলিয়ে ২৫ জন থাকতে পারেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে বহুবার গেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী হিসেবে অথবা নিজের প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের শীর্ষ ব্যক্তি হিসেবে। জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থায়ও কথা বলেছেন। তবে এবার তিনি জাতিসংঘে যাচ্ছেন নতুন পরিচয়ে—বাংলাদেশের সরকারপ্রধান হিসেবে। এই পরিচয়ে তিনি বিশ্ব সংস্থাটির সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেবেন ২৭ সেপ্টেম্বর।
নিউইয়র্কের একটি কূটনৈতিক সূত্র অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে ২৭ সেপ্টেম্বর ড. ইউনূসের ভাষণ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে প্রধান উপদেষ্টা ঠিক কবে নিউইয়র্কের উদ্দেশে যাত্রা করবেন, তা নির্ভর করছে সেখানে তাঁর সরকারি কর্মসূচি ঠিক কবে শুরু হবে, তার ওপর।
সাধারণ পরিষদের পাশাপাশি তাঁর আর কী কী বৈঠক থাকতে পারে, এমন প্রশ্নে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে সাংবাদিকদের বলেন, এ বৈঠকগুলো এখনো চূড়ান্ত হয়নি। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এ বিষয়ে কাজ করছে।
উপদেষ্টা বলেন, সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের পাশাপাশি যে কর্মসূচি থাকে, তা অনেক সময় শেষ মুহূর্তে ঠিক হয়। এক দিন আগেও ঠিক হয়। এ কারণে নিশ্চিত করে এখনই বলা কঠিন।
ঢাকায় সরকারি কয়েকটি সূত্র জানায়, সাধারণ পরিষদে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণকে কেন্দ্রে রেখে তাঁর অন্যান্য কর্মসূচি ঠিক করা হচ্ছে। নিউইয়র্কে প্রতিবছর সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেওয়ার পাশাপাশি কয়েকটি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা নিয়মিত অংশ নিয়ে থাকেন। এর একটি তাঁদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। ড. ইউনূসও তাতে যোগ দেবেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকের সম্ভাবনা আছে কি না, এমন প্রশ্নে এক কর্মকর্তা বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান তাঁর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার কথা হতে পারে। ভিন্ন রকম কোনো তথ্য গতকাল পর্যন্ত নেই। তবে বাইডেন প্রশাসনের ওপরের দিকের কারও সঙ্গে বৈঠক হতে পারে।
ভারতসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সরকারপ্রধানদের সঙ্গে বৈঠক প্রসঙ্গে এক কূটনীতিক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি উভয়ই অল্প সময় নিউইয়র্কে অবস্থান করবেন। উভয় দেশের কর্মকর্তারা দুই নেতার কর্মসূচি মিলিয়ে কিছু করা যায় কি না, সে জন্য যোগাযোগ রাখছেন। সময় মিলে গেলে তাঁদের মধ্যে বৈঠকের সম্ভাবনা আছে।
এর বাইরে পাকিস্তান, ভুটান, নেপাল ও মালদ্বীপের সরকারপ্রধানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের সম্ভাবনা আছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টার এবারের নিউইয়র্ক সফরে সরকারি প্রতিনিধিদলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনসহ সব মিলিয়ে ২৫ জন থাকতে পারেন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১৮ দিন আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১৯ দিন আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১৯ দিন আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১৯ দিন আগে