অনলাইন ডেস্ক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের অফিসের ঠিকানায় অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটির অস্তিত্ব খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরে সূচনা ফাউন্ডেশনের কর মওকুফসহ বিভিন্ন অর্থিক অনিয়মের নথি সংগ্রহ করতে দুদক জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে অভিযান পরিচালনা করে।
আজ বুধবার সকালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও সমাজ সেবা অধিদপ্তরের দেওয়া সূচনা ফাউন্ডেশনের ধানমন্ডির অফিসের ঠিকানায় অভিযান চালায় দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিম।
দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
আকতারুল ইসলাম বলেন, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সূচনা ফাউন্ডেশনে কাগজে-কলমে যে ঠিকানা ব্যবহার করেছেন, সেখানে অভিযান পরিচালনা করে তার অস্তিত্বে খুঁজে পাওয়া যায়নি। মূলত ফাউন্ডেশনের নাম ব্যবহার করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদক আজকের এই অভিযান পরিচালনা করে।
‘সূচনা ফাউন্ডেশন’ নামীয় প্রতিষ্ঠান খুলে বিভিন্ন সামাজিক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে জোরপূর্বক উপঢৌকন আদায় ও স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য বিভাগের আওতায় ‘অটিস্টিক সেল’ ব্যবহার করে ভুয়া প্রকল্পে রাষ্ট্রের বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। সংস্থাটি বলছে, এনবিআরের ওপর অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে ফাউন্ডেশনকে করমুক্ত করা ও মানুষকে জোরপূর্বক চাঁদা দিতে বাধ্য করেন পুতুল।
এ ছাড়া, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আঞ্চলিক পরিচালক পদ থেকে অপসারণে স্বাস্থ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে দুদক। মূলত যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও মায়ের ক্ষমতা অপব্যবহার করে উক্ত পদে পুতুলকে নিয়োগ দেয়া হয় বলে মনে করে সংস্থাটি।
এর আগে, গত ১২ জানুয়ারি পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে ১০ কাঠার সরকারি প্লট বেআইনিভাবে বরাদ্দের অভিযোগে পুতুল, তাঁর মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের নামে মামলা করেছে দুদক।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের অফিসের ঠিকানায় অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটির অস্তিত্ব খুঁজে পায়নি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরে সূচনা ফাউন্ডেশনের কর মওকুফসহ বিভিন্ন অর্থিক অনিয়মের নথি সংগ্রহ করতে দুদক জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে অভিযান পরিচালনা করে।
আজ বুধবার সকালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও সমাজ সেবা অধিদপ্তরের দেওয়া সূচনা ফাউন্ডেশনের ধানমন্ডির অফিসের ঠিকানায় অভিযান চালায় দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিম।
দুদকের উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
আকতারুল ইসলাম বলেন, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সূচনা ফাউন্ডেশনে কাগজে-কলমে যে ঠিকানা ব্যবহার করেছেন, সেখানে অভিযান পরিচালনা করে তার অস্তিত্বে খুঁজে পাওয়া যায়নি। মূলত ফাউন্ডেশনের নাম ব্যবহার করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদক আজকের এই অভিযান পরিচালনা করে।
‘সূচনা ফাউন্ডেশন’ নামীয় প্রতিষ্ঠান খুলে বিভিন্ন সামাজিক ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে জোরপূর্বক উপঢৌকন আদায় ও স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য বিভাগের আওতায় ‘অটিস্টিক সেল’ ব্যবহার করে ভুয়া প্রকল্পে রাষ্ট্রের বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। সংস্থাটি বলছে, এনবিআরের ওপর অবৈধ প্রভাব খাটিয়ে ফাউন্ডেশনকে করমুক্ত করা ও মানুষকে জোরপূর্বক চাঁদা দিতে বাধ্য করেন পুতুল।
এ ছাড়া, সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আঞ্চলিক পরিচালক পদ থেকে অপসারণে স্বাস্থ্য ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে দুদক। মূলত যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও মায়ের ক্ষমতা অপব্যবহার করে উক্ত পদে পুতুলকে নিয়োগ দেয়া হয় বলে মনে করে সংস্থাটি।
এর আগে, গত ১২ জানুয়ারি পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে ১০ কাঠার সরকারি প্লট বেআইনিভাবে বরাদ্দের অভিযোগে পুতুল, তাঁর মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৬ জনের নামে মামলা করেছে দুদক।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫