অনলাইন ডেস্ক
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মিঞা মোহাম্মদ আলী আকবর আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহসান ফরিদকে সংস্থাটির কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ৫ নম্বর আইন)-এর ৬ (১) ধারার বিধানমতে নিম্নলিখিত ব্যক্তিগণকে দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার নিয়োগ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ৫ (১) ধারার বিধানমতে ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ করা হলো। দুদক আইন, ২০০৪-এর ১৩ ধারার বিধানমতে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারকে সমপরিমাণ নির্ধারণ করা হলো।
সেই সঙ্গে কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারকের সম পরিমাণ হবে বলে জানানো হয় প্রজ্ঞাপনে।
মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে যুগ্ম সচিব থাকা অবস্থায় ২০১৩ সালে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণ–অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর তাঁকে চুক্তিভিত্তিক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে জ্যেষ্ঠ সচিবের পদমর্যাদা দেওয়া হয়।
জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে চুক্তিতে কর্মরত ছিলেন। তিনি ওই পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। আজই তাঁর এই চুক্তি বাতিল করে আলাদা একটি আদেশ জারি করে জনপ্রশাসন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মিঞা মোহাম্মদ আলী আকবর আজিজী এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহসান ফরিদকে সংস্থাটির কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের সই করা প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ৫ নম্বর আইন)-এর ৬ (১) ধারার বিধানমতে নিম্নলিখিত ব্যক্তিগণকে দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার নিয়োগ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ৫ (১) ধারার বিধানমতে ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে কমিশনের চেয়ারম্যান নিয়োগ করা হলো। দুদক আইন, ২০০৪-এর ১৩ ধারার বিধানমতে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেনের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারকে সমপরিমাণ নির্ধারণ করা হলো।
সেই সঙ্গে কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পাওয়া মিঞা মুহাম্মদ আলি আকবার আজিজী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহ্সান ফরিদের বেতন, ভাতা, অন্যান্য সুবিধা ও পদমর্যাদা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারকের সম পরিমাণ হবে বলে জানানো হয় প্রজ্ঞাপনে।
মোহাম্মদ আবদুল মোমেনকে যুগ্ম সচিব থাকা অবস্থায় ২০১৩ সালে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছিল তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। ৫ আগস্ট ছাত্র জনতার গণ–অভ্যুত্থানে সরকার পতনের পর তাঁকে চুক্তিভিত্তিক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে জ্যেষ্ঠ সচিবের পদমর্যাদা দেওয়া হয়।
জ্যেষ্ঠ সচিব মোহাম্মদ আবদুল মোমেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে চুক্তিতে কর্মরত ছিলেন। তিনি ওই পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। আজই তাঁর এই চুক্তি বাতিল করে আলাদা একটি আদেশ জারি করে জনপ্রশাসন।
২০১৫ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ প্রায় ১৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২,২৪০ কোটি টাকা) ব্যয় করে ১৬০ টিরও বেশি নজরদারি প্রযুক্তি এবং স্পাইওয়্যার আমদানি ও ব্যবহার করেছে। এসব প্রযুক্তি প্রায়শই অস্বচ্ছ ক্রয় প্রক্রিয়া এবং তৃতীয় দেশের মধ্যস্থতায় আনা হয়েছে।
১২ আগস্ট ২০২৫জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১২ আগস্ট ২০২৫রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১২ আগস্ট ২০২৫বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১২ আগস্ট ২০২৫